ডিসেম্বরে মেঘালয়ে ভারত-চীন সামরিক মহড়া by রজিত পন্ডিত
দোকলাম
অচলাবস্থার পর দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যকার সম্পর্ক স্বাভাবিক করার
ধারাবাহিকতায় চীন ও ভারত আগামী ডিসেম্বরে ‘হ্যান্ড-ইন-হ্যান্ড’ নামের
বার্ষিক মহড়ার আয়োজন করতে যাচ্ছে।
দুই সপ্তাহের এই মহড়াটি হবে মেঘালয়ের শিলংয়ের কাছে উমরোইয়ে। মহড়ার নির্দিষ্ট তারিখ ও পদ্ধতি নির্ধারণ করতে আগামী মাসে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। মহড়ায় সন্ত্রাসপ্রতিরোধ অভিযান, একটি যৌথ কমান্ড পোস্ট প্রতিষ্ঠা, যৌথ যুদ্ধ মহড়া, মানবিক ও দুর্যোগ ত্রাণ ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে জানা গেছে।
এমনকি দুই দেশ তাদের সামরিক বাহিনীর মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের হটলাইন প্রতিষ্ঠার বিষয়টিও গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। সীমান্ত এলাকায় দুই দেশের সৈন্যদের মধ্যকার উত্তেজনা ও সঙ্ঘাত হ্রাসের জন্য এটা প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হচ্ছে।
দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত উত্তেজনা বেড়ে যায় ২০১৭ সালের জুন-আগস্ট মাসে সিকিম-ভুটান-তিব্বত সীমান্তের দোকলামে সামরিক মুখোমুখি হওয়ার ঘটনায়। ওই উত্তেজনা ৭৩ দিন স্থায়ী হয়। ওই সময় দুই পক্ষ পদাতিক বাহিনীর শক্তি বাড়ায়, ট্যাংক, গোলন্দাজ বাহিনী ও ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিও বৃদ্ধি করে।
দুই পক্ষ তাদের সেনাবাহিনী সরিয়ে নিলেও চীনা সেনাবাহিনী সামরিক অবকাঠামো, হেলিপ্যাড নির্মাণ করেছে বলে টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে।
সীমান্ত রেখার ২৩টি পয়েন্টে দুই দেশের সেনাবাহিনী আগ্রাসীভাবে টহল দিচ্ছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে যৌথ মহড়া ফলপ্রসূ হবে বলে আশা করা হলেও এতে মাঝে মাঝেই জটিলতা দেখা দেয়।
দুই সপ্তাহের এই মহড়াটি হবে মেঘালয়ের শিলংয়ের কাছে উমরোইয়ে। মহড়ার নির্দিষ্ট তারিখ ও পদ্ধতি নির্ধারণ করতে আগামী মাসে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। মহড়ায় সন্ত্রাসপ্রতিরোধ অভিযান, একটি যৌথ কমান্ড পোস্ট প্রতিষ্ঠা, যৌথ যুদ্ধ মহড়া, মানবিক ও দুর্যোগ ত্রাণ ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে জানা গেছে।
এমনকি দুই দেশ তাদের সামরিক বাহিনীর মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের হটলাইন প্রতিষ্ঠার বিষয়টিও গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। সীমান্ত এলাকায় দুই দেশের সৈন্যদের মধ্যকার উত্তেজনা ও সঙ্ঘাত হ্রাসের জন্য এটা প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হচ্ছে।
দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত উত্তেজনা বেড়ে যায় ২০১৭ সালের জুন-আগস্ট মাসে সিকিম-ভুটান-তিব্বত সীমান্তের দোকলামে সামরিক মুখোমুখি হওয়ার ঘটনায়। ওই উত্তেজনা ৭৩ দিন স্থায়ী হয়। ওই সময় দুই পক্ষ পদাতিক বাহিনীর শক্তি বাড়ায়, ট্যাংক, গোলন্দাজ বাহিনী ও ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিও বৃদ্ধি করে।
দুই পক্ষ তাদের সেনাবাহিনী সরিয়ে নিলেও চীনা সেনাবাহিনী সামরিক অবকাঠামো, হেলিপ্যাড নির্মাণ করেছে বলে টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে।
সীমান্ত রেখার ২৩টি পয়েন্টে দুই দেশের সেনাবাহিনী আগ্রাসীভাবে টহল দিচ্ছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে যৌথ মহড়া ফলপ্রসূ হবে বলে আশা করা হলেও এতে মাঝে মাঝেই জটিলতা দেখা দেয়।
No comments