পৃথিবীর অস্তিত্ব বাঁচানোর লড়াই by মিজানুর রহমান
গেমারকে ইরাডান, ফারিন কিংবা অ্যান্দ্রেইল এই তিন যোদ্ধার যে কোনো একজনের ভূমিকায় খেলতে হবে। এদের মধ্যে ইরাডান দ্বি-হাতি তলোয়ার চালাতে পারদর্শী রোলপ্লে ধাঁচের গেমগুলোর মধ্যে লর্ড অব দি রিংস সিরিজ বেশ জনপ্রিয়। ইংরেজ লেখক জেআরআর টোকেইনের গল্প অবলম্বনে এবং হলিউড পরিচালক পিটার জ্যাকসনের ব্লকবাস্টার চলচিত্র লর্ড অব দি রিংসের আদলে তৈরি হয়েছে গেমটি। পৃথিবীর মধ্য অঞ্চলের উত্তর ভাগের চলমান
যুদ্ধের কাহিনী নিয়ে বানানো হয়েছে সর্বশেষ সিক্যুয়েল লর্ড অব দি রিংস : ওয়ার অব দি নর্থ। গেমটি যৌথভাবে প্রকাশ করেছে ওয়ার্নার ব্রোস ও ইন্টারঅ্যাক্টিভ এন্টারটেইনমেন্ট। গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে বাজারে ছাড়া গেমটি পিসি, এক্সবক্স-৩৬০ এবং প্লে-স্টেশন৩ এ খেলা যাবে।
গল্প:ঈশ্বরের কাছ থেকে বিশেষ ধরনের জাদুর আংটি পায় পৃথিবীর মাঝামাঝি অঞ্চলের শাসক সৌরন। কিন্তু লোভের পড়ে আংটির ক্ষমতায় পুরো পৃথিবীর দখলদারিত্ব পাওয়ার উদ্দেশ্যে যুদ্ধবাহিনী প্রস্তুত করে ফ্যাসিবাদী সৌরন। সৌরনের গোপন অভিসার সম্পর্কে আগে থেকেই সতর্ক ছিল সমরনায়ক আরাগ্রন পারিলাস। একাকী সৌরনকে পরাজিত করা সম্ভব নয় বুঝতে পেরে বনরক্ষক পাহারাদার ইরাডান, ডিওয়্যারভেন যুদ্ধজয়ী ফারিন এবং ১১ ধরনের জাদুবিদ্যা কৌশলে পারদর্শী যোদ্ধা অ্যান্দ্রেইল একটি বিপজ্জনক অভিযানে যাওয়ার অনুরোধ করে। মৃত্যুঝুঁকি সত্ত্বেও পৃথিবীর অস্তিত্ব রক্ষার্থে স্বেচ্ছায় মরণনেশার যুদ্ধে যেতে সম্মত হয় এই তিন সাহসী যোদ্ধা। আরগন এই তিন কৌশলীকে অনুসন্ধানের জন্য ওই অঞ্চলে প্রেরণ করে। অভিযানের শুরুতেই তারা বাগিয়ে নেয় সৌরনের প্রিয় পাল্য দৈত্যাকার ঈগল পাখি। ১১তম শহর নামে পরিচিত রিভেনডেলে তুমুল যুদ্ধে সৌরনের ভৃত্য আগান্দারকে পরাজিত ও বন্দি করে। সবশেষে সৌরনের সঙ্গে শুরু হয় চূড়ান্ত লড়াই।
গেমটিতে গেমারকে ইরাডান, ফারিন কিংবা অ্যান্দ্রেইল এই তিন যোদ্ধার যে কোনো একজনের ভূমিকায় খেলতে হবে। এদের মধ্যে ইরাডান দ্বি-হাতি তলোয়ার চালাতে পারদর্শী। তা ছাড়া আরও কিছু গোপন ক্ষমতা আছে, যা শত্রুদের পিছু হটাতে কাজে লাগবে। সমর অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে ফারিন। একই সঙ্গে অনেক শত্রুকে মাটিতে লুটিয়ে দিতে সক্ষম। জাদুবিদ্যায় অধিকতর জ্ঞানের অধিকারী অ্যান্দ্রেইল। জাদুর মোহে আক্রমণ ছাড়াও শত্রুদের জাদুকে বিফল করতে পারে। গেমটি একভাবে কিংবা যৌথ প্লেয়ার মোডে খেলা যাবে। এর শব্দ ঝংকার ও গ্রাফিক্স চাতুরতা অতুলনীয়।
খেলতে যা যা লাগবে :ইন্টেল কোর২ডুয়ো ২ দশমিক ৪ গিগাহার্জ/অ্যাথলন ৬৪এক্স২ ডুয়াল-কোর প্রসেসর, ২ গিগাবাইট র্যাম, ২৫৬ মেগাবাইট এজিপি কার্ড এবং ১০ গিগা ফাঁকা হার্ডডিস্ক স্পেস।
গল্প:ঈশ্বরের কাছ থেকে বিশেষ ধরনের জাদুর আংটি পায় পৃথিবীর মাঝামাঝি অঞ্চলের শাসক সৌরন। কিন্তু লোভের পড়ে আংটির ক্ষমতায় পুরো পৃথিবীর দখলদারিত্ব পাওয়ার উদ্দেশ্যে যুদ্ধবাহিনী প্রস্তুত করে ফ্যাসিবাদী সৌরন। সৌরনের গোপন অভিসার সম্পর্কে আগে থেকেই সতর্ক ছিল সমরনায়ক আরাগ্রন পারিলাস। একাকী সৌরনকে পরাজিত করা সম্ভব নয় বুঝতে পেরে বনরক্ষক পাহারাদার ইরাডান, ডিওয়্যারভেন যুদ্ধজয়ী ফারিন এবং ১১ ধরনের জাদুবিদ্যা কৌশলে পারদর্শী যোদ্ধা অ্যান্দ্রেইল একটি বিপজ্জনক অভিযানে যাওয়ার অনুরোধ করে। মৃত্যুঝুঁকি সত্ত্বেও পৃথিবীর অস্তিত্ব রক্ষার্থে স্বেচ্ছায় মরণনেশার যুদ্ধে যেতে সম্মত হয় এই তিন সাহসী যোদ্ধা। আরগন এই তিন কৌশলীকে অনুসন্ধানের জন্য ওই অঞ্চলে প্রেরণ করে। অভিযানের শুরুতেই তারা বাগিয়ে নেয় সৌরনের প্রিয় পাল্য দৈত্যাকার ঈগল পাখি। ১১তম শহর নামে পরিচিত রিভেনডেলে তুমুল যুদ্ধে সৌরনের ভৃত্য আগান্দারকে পরাজিত ও বন্দি করে। সবশেষে সৌরনের সঙ্গে শুরু হয় চূড়ান্ত লড়াই।
গেমটিতে গেমারকে ইরাডান, ফারিন কিংবা অ্যান্দ্রেইল এই তিন যোদ্ধার যে কোনো একজনের ভূমিকায় খেলতে হবে। এদের মধ্যে ইরাডান দ্বি-হাতি তলোয়ার চালাতে পারদর্শী। তা ছাড়া আরও কিছু গোপন ক্ষমতা আছে, যা শত্রুদের পিছু হটাতে কাজে লাগবে। সমর অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে ফারিন। একই সঙ্গে অনেক শত্রুকে মাটিতে লুটিয়ে দিতে সক্ষম। জাদুবিদ্যায় অধিকতর জ্ঞানের অধিকারী অ্যান্দ্রেইল। জাদুর মোহে আক্রমণ ছাড়াও শত্রুদের জাদুকে বিফল করতে পারে। গেমটি একভাবে কিংবা যৌথ প্লেয়ার মোডে খেলা যাবে। এর শব্দ ঝংকার ও গ্রাফিক্স চাতুরতা অতুলনীয়।
খেলতে যা যা লাগবে :ইন্টেল কোর২ডুয়ো ২ দশমিক ৪ গিগাহার্জ/অ্যাথলন ৬৪এক্স২ ডুয়াল-কোর প্রসেসর, ২ গিগাবাইট র্যাম, ২৫৬ মেগাবাইট এজিপি কার্ড এবং ১০ গিগা ফাঁকা হার্ডডিস্ক স্পেস।
No comments