আর্থিক খাতের জাল by হাওয়ার্ড ডেভিস
বৈশ্বিক পরিসরে আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারটা খুবই জটিল, ফলে এ সম্পর্কে মানুষের বোঝাপড়াও খুব সীমিত। আমার ছাত্রদের বিষয়টি ভালোভাবে বোঝানোর জন্য আমি একটি রেখাচিত্র এঁকেছি, এতে আর্থিক খাতের বিভিন্ন দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যকার আন্তসম্পর্ক বোঝানোর চেষ্টা করেছি আমি। এটা দেখতে অনেকটা সার্কিট বোর্ডের মতো হলেও তা বেশ বোধগম্য। তবে ব্যাংকিং খাত তত্ত্বাবধানে যে ব্যাসেল কমিটি আছে, সেটা সম্পর্কে মানুষ অনেকটাই অবগত। এই সংস্থাটি ব্যাংকের পুঁজির সীমা নির্ধারণ করে দেয়। মানুষ হয়তো আন্তর্জাতিক পরিসরে ব্যাংকিংবিষয়ক আপত্তি নিষ্পত্তির জন্য যে ব্যাংক আছে সেটার কথাও শুনে থাকবে। এটা হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরও কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ব্যাসেল কমিটির কার্যালয় সেখানেই অবস্থিত। আর ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব সিকিউরিটিজ কমিশনস (আইওএসসিও) সম্পর্কেও কিছু কিছু মানুষ অবগত। এই প্রতিষ্ঠানটি বিনিময় ও জামানত নিয়ন্ত্রকদের মান নির্ধারণ করে। কিন্তু যখন আপনি ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইনস্যুরেন্স সুপারভাইজার্সের কথা বলবেন, তখন বেশির ভাগ মানুষেরই ভ্রু কুঞ্চিত হবে। আরও অনেক গ্রুপ আছে। দি ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ডস বোর্ড যে কাজ করে, তা আপনি হয়তো সাধারণভাবে আশা করেন না। মার্কিনরা এর সদস্য হলেও তারা বস্তুত এর নির্ধারিত মান ব্যবহার করে না। এটাকে এখন উল্লেখ করা হয় ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস হিসেবে, ব্যাপারটা বিভ্রান্তিকর। কিন্তু আইএএসবি নিরীক্ষা কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করার জন্য আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের জন্ম দিয়েছে। এমনকি নিরীক্ষকদের যারা নিরীক্ষা করে তাদের নিরীক্ষার জন্য একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা রয়েছে।
দ্য ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্সের কথা শুনতে ভালোই লাগে, কোনো সমস্যায় জর্জরিত দেশে যাদের তাৎক্ষণিকভাবে পাঠানো সম্ভব। আসলে এটা ওইসিডির একটি অংশ, যার কাজ হচ্ছে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে প্রণীত মান বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ করা। কিন্তু এর আওতা বৈশ্বিক হলেও কেন এটি ওইসিডির অংশ, তা সত্যিই এক রহস্য। ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে এটি গঠিত হয়েছে। আর এশিয়ার আর্থিক খাতে সংকট সৃষ্টি হওয়ার আগে এটি ছিল অনেকটা মাকড়সাবিহীন জালের মতো। বুন্দেসব্যাংকের সাবেক প্রধান হানস টিয়েটমেয়ারকে জি-৭ ভুক্ত দেশগুলোর অর্থমন্ত্রীরা এর কার্যকারিতা পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানালে তিনি ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি ফোরাম (এফএসএফ) শীর্ষক এক নতুন সংস্থার প্রস্তাব করেন। এর কাজ হবে আর্থিক খাতের সার্বিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা, আর ভবিষ্যতে সমস্যাজনক হতে পারে এমন দুর্বলতা খুঁজে বের করা। আমি এই উল্লিখিত এফএসএফের সদস্য ছিলাম পাঁচ বছরের জন্য। আমি স্বীকার করি, এরূপ জালবিষয়ক আমার একধরনের ভীতি আছে। কিন্তু আমার মতো নৈরাজ্য-ভীত একজন মানুষও এতে বিচলিত হওয়ার মতো তেমন কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। এফএসএফ কোনো ভীতিকর প্রাণী নয়, আর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রকদের হাতে নিজেদের অস্ত্র ছাড়া আর কিছু ছিল না, সেই দুর্ভাগ্যজনক ফলাফল, যেগুলোর সঙ্গে আমরা কমবেশি পরিচিত।
২০০৭ সালের আগে বৈশ্বিক মানের সঙ্গে খুব সামান্যই রাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত ছিল। আর জাতিরাষ্ট্রগুলোও চায়নি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা তাদের দেশের রুগ্ণ ব্যাংকিং খাতে নাক গলাক। ফলে এর পরের সংকট সৃষ্টি হওয়ার পরপরই দেখা গেল, এফএসএফের চাহিদা বেড়ে গেছে। ২০০৯ সালে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলো সিদ্ধান্ত নিল, আরও শক্ত কোনো মডেল প্রণয়ন করতে হবে—দ্য ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি বোর্ড (এফএসবি)। এই এফএসবি কাজ করছে পাঁচ বছর ধরে, অনেক বড় বিধায় সংকটের মুখে পড়তে পারে না এমন ব্যাংকের জন্য কিছু নতুন প্রস্তাবের ওপর কাজ করছে তারা। ব্রিসবেনে অনুষ্ঠেয় জি-২০ এর পরবর্তী বৈঠকে এটি এজেন্ডা হিসেবে থাকবে। এফএসবির কার্যকারিতা নিরীক্ষণ করতে পারে এমন কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থা এখনো গড়ে ওঠেনি। কিন্তু সে রকম কিছু থাকলেই বা তারা এফএসবির কাজ সম্পর্কে কী বলত? এর নেতৃত্বে ছিলেন মারিও দ্রাঘি ও মার্ক কারনে, যাঁরা নিজেদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক চালানোর পাশাপাশি অবসর সময় এ কাজ করেছেন। ব্যালেন্সশিটের পরিসম্পদ অংশে নিরীক্ষকেরা এটা বলতে বাধ্য হবেন যে বোর্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে। জি-২০ এ তাঁরা যে নিয়মিত প্রতিবেদন পেশ করেন, তাতে তাঁরা নিয়ন্ত্রণের বিবিধ সুতা একত্রে গাঁথেন, আর তাঁরা সেটা যথেষ্ট বোধগম্য ও পরিষ্কারভাবেই করেন। এখানে তথ্যের এর চেয়ে ভালো কোনো উৎস নেই। তাদের এটাও দেখতে হবে, এফএসবি থেকে যে চাপ দেওয়া হচ্ছে, তা বিভিন্ন খাতের নিয়ন্ত্রকদের কাজ বাড়িয়ে দিয়েছে। দ্বিতীয় ব্যাসেল মতৈক্যের বাস্তবায়নে এক দশকেরও বেশি সময় লেগে গেছে। ব্যাসেল ৩ বাস্তবায়ন করতে ২৪ মাসের একটু বেশি সময় লেগে গেছে। এফএসবির মাধ্যমে অগ্রগতি প্রতিবেদন পেশের যে প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি হয়েছে, তাতে আইওএসসিও এবং আইএআইএসের কার্যকারিতা আরও ধারালো হয়েছে।
বোর্ড তার তথাকথিত ‘দুর্বলতা’ মূল্যায়নে কিছু মূল্যবান সতর্ক বার্তা দিয়েছে। এতে এই ব্যবস্থায় কিছু বিকাশমান সমস্যার কথা বলা হয়েছে। একই খাতের অন্যরা যে এর পুনর্বিবেচনা করছেন, তার ফলে বিভিন্ন দেশ তাদের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করছে। আসলে বৈশ্বিক আর্থিক খাতের পুরো কাঠামোই ‘সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা’র ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত। এফএসবির সনদে বলা হয়েছে, এতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। এফএসবি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মতো নয়, কোনো আন্তর্জাতিক চুক্তি মান্য করতে বাধ্য নয় তারা। অর্থাৎ সদস্যদেশগুলো কোনো মান বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে তাদের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। সত্যভাষণ হলো, এফএসবির রাজনৈতিক গুরুরা তার যে সীমারেখা নির্ধারণ করেছে, তার চেয়ে বেশি বা কম কোনো কিছুই করেনি এফএসবি। এমন কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করার কোনো রাজনৈতিক সদিচ্ছা এই রাজনৈতিক গুরুদের নেই, যে সংস্থাটি আন্তর্জাতিক মান বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পারে। যারা প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে নিয়ম ভঙ্গ করে তাদের ধরতে পারে, স্বেচ্ছাচারিতা রোধ করতে পারে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, এরূপ একটি প্রত্যয় সৃষ্টি হতে আরও একটি সংকটের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আর এর মধ্যে সব দুর্বলতা সত্ত্বেও এফএসবিই সর্বোত্তম প্রতিষ্ঠান।
ইংরেজি থেকে অনুবাদ: প্রতীক বর্ধন
স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট
হাওয়ার্ড ডেভিস: প্যারিসের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সায়েন্সেস পো-এর অধ্যাপক।
দ্য ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্সের কথা শুনতে ভালোই লাগে, কোনো সমস্যায় জর্জরিত দেশে যাদের তাৎক্ষণিকভাবে পাঠানো সম্ভব। আসলে এটা ওইসিডির একটি অংশ, যার কাজ হচ্ছে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে প্রণীত মান বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ করা। কিন্তু এর আওতা বৈশ্বিক হলেও কেন এটি ওইসিডির অংশ, তা সত্যিই এক রহস্য। ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে এটি গঠিত হয়েছে। আর এশিয়ার আর্থিক খাতে সংকট সৃষ্টি হওয়ার আগে এটি ছিল অনেকটা মাকড়সাবিহীন জালের মতো। বুন্দেসব্যাংকের সাবেক প্রধান হানস টিয়েটমেয়ারকে জি-৭ ভুক্ত দেশগুলোর অর্থমন্ত্রীরা এর কার্যকারিতা পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানালে তিনি ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি ফোরাম (এফএসএফ) শীর্ষক এক নতুন সংস্থার প্রস্তাব করেন। এর কাজ হবে আর্থিক খাতের সার্বিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা, আর ভবিষ্যতে সমস্যাজনক হতে পারে এমন দুর্বলতা খুঁজে বের করা। আমি এই উল্লিখিত এফএসএফের সদস্য ছিলাম পাঁচ বছরের জন্য। আমি স্বীকার করি, এরূপ জালবিষয়ক আমার একধরনের ভীতি আছে। কিন্তু আমার মতো নৈরাজ্য-ভীত একজন মানুষও এতে বিচলিত হওয়ার মতো তেমন কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। এফএসএফ কোনো ভীতিকর প্রাণী নয়, আর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রকদের হাতে নিজেদের অস্ত্র ছাড়া আর কিছু ছিল না, সেই দুর্ভাগ্যজনক ফলাফল, যেগুলোর সঙ্গে আমরা কমবেশি পরিচিত।
২০০৭ সালের আগে বৈশ্বিক মানের সঙ্গে খুব সামান্যই রাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত ছিল। আর জাতিরাষ্ট্রগুলোও চায়নি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা তাদের দেশের রুগ্ণ ব্যাংকিং খাতে নাক গলাক। ফলে এর পরের সংকট সৃষ্টি হওয়ার পরপরই দেখা গেল, এফএসএফের চাহিদা বেড়ে গেছে। ২০০৯ সালে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলো সিদ্ধান্ত নিল, আরও শক্ত কোনো মডেল প্রণয়ন করতে হবে—দ্য ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি বোর্ড (এফএসবি)। এই এফএসবি কাজ করছে পাঁচ বছর ধরে, অনেক বড় বিধায় সংকটের মুখে পড়তে পারে না এমন ব্যাংকের জন্য কিছু নতুন প্রস্তাবের ওপর কাজ করছে তারা। ব্রিসবেনে অনুষ্ঠেয় জি-২০ এর পরবর্তী বৈঠকে এটি এজেন্ডা হিসেবে থাকবে। এফএসবির কার্যকারিতা নিরীক্ষণ করতে পারে এমন কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থা এখনো গড়ে ওঠেনি। কিন্তু সে রকম কিছু থাকলেই বা তারা এফএসবির কাজ সম্পর্কে কী বলত? এর নেতৃত্বে ছিলেন মারিও দ্রাঘি ও মার্ক কারনে, যাঁরা নিজেদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক চালানোর পাশাপাশি অবসর সময় এ কাজ করেছেন। ব্যালেন্সশিটের পরিসম্পদ অংশে নিরীক্ষকেরা এটা বলতে বাধ্য হবেন যে বোর্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে। জি-২০ এ তাঁরা যে নিয়মিত প্রতিবেদন পেশ করেন, তাতে তাঁরা নিয়ন্ত্রণের বিবিধ সুতা একত্রে গাঁথেন, আর তাঁরা সেটা যথেষ্ট বোধগম্য ও পরিষ্কারভাবেই করেন। এখানে তথ্যের এর চেয়ে ভালো কোনো উৎস নেই। তাদের এটাও দেখতে হবে, এফএসবি থেকে যে চাপ দেওয়া হচ্ছে, তা বিভিন্ন খাতের নিয়ন্ত্রকদের কাজ বাড়িয়ে দিয়েছে। দ্বিতীয় ব্যাসেল মতৈক্যের বাস্তবায়নে এক দশকেরও বেশি সময় লেগে গেছে। ব্যাসেল ৩ বাস্তবায়ন করতে ২৪ মাসের একটু বেশি সময় লেগে গেছে। এফএসবির মাধ্যমে অগ্রগতি প্রতিবেদন পেশের যে প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি হয়েছে, তাতে আইওএসসিও এবং আইএআইএসের কার্যকারিতা আরও ধারালো হয়েছে।
বোর্ড তার তথাকথিত ‘দুর্বলতা’ মূল্যায়নে কিছু মূল্যবান সতর্ক বার্তা দিয়েছে। এতে এই ব্যবস্থায় কিছু বিকাশমান সমস্যার কথা বলা হয়েছে। একই খাতের অন্যরা যে এর পুনর্বিবেচনা করছেন, তার ফলে বিভিন্ন দেশ তাদের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করছে। আসলে বৈশ্বিক আর্থিক খাতের পুরো কাঠামোই ‘সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা’র ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত। এফএসবির সনদে বলা হয়েছে, এতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। এফএসবি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মতো নয়, কোনো আন্তর্জাতিক চুক্তি মান্য করতে বাধ্য নয় তারা। অর্থাৎ সদস্যদেশগুলো কোনো মান বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে তাদের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। সত্যভাষণ হলো, এফএসবির রাজনৈতিক গুরুরা তার যে সীমারেখা নির্ধারণ করেছে, তার চেয়ে বেশি বা কম কোনো কিছুই করেনি এফএসবি। এমন কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করার কোনো রাজনৈতিক সদিচ্ছা এই রাজনৈতিক গুরুদের নেই, যে সংস্থাটি আন্তর্জাতিক মান বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পারে। যারা প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে নিয়ম ভঙ্গ করে তাদের ধরতে পারে, স্বেচ্ছাচারিতা রোধ করতে পারে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, এরূপ একটি প্রত্যয় সৃষ্টি হতে আরও একটি সংকটের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আর এর মধ্যে সব দুর্বলতা সত্ত্বেও এফএসবিই সর্বোত্তম প্রতিষ্ঠান।
ইংরেজি থেকে অনুবাদ: প্রতীক বর্ধন
স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট
হাওয়ার্ড ডেভিস: প্যারিসের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সায়েন্সেস পো-এর অধ্যাপক।
No comments