প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকঃ ক্ষতি পোষানোর উদ্যোগ, বিনিয়োগ করবে ব্যাংক, কালোটাকা নিয়ে প্রশ্ন করা হবে না
শেয়ারবাজার-পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল বুধবার রাতে চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গতকাল সন্ধ্যা সাতটা ৪০ মিনিটে শুরু হওয়া বৈঠকটি চলে রাত প্রায় সোয়া ১১টা পর্যন্ত। বৈঠকে অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে বৈঠক শেষে এসইসির সদস্য আরিফ খান সাংবাদিকদের কয়েকটি সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে এবং ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগ-কারীদের ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার বিষয়গুলো নিয়ে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, পুঁজিবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ব্যাপারে সবাই একমত হয়েছেন। এ ছাড়া অপ্রদর্শিত অর্থ কোনো ধরনের শর্ত ছাড়াই বাজারে বিনিয়োগের বিষয়টি আবারও নিশ্চিত করা হয়েছে। কোনো সংস্থাই এ নিয়ে প্রশ্ন তুলবে না।
সূত্র জানায়, বৈঠকে বাজার-পরিস্থিতির উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে এসইসি প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি লিখিত প্রস্তাব জমা দেয়। দুপুরে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসইসির চেয়ারম্যান তাঁদের সুপারিশ-গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। জানা গেছে, তাতে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ বাড়াতে বিধিবদ্ধ নগদ জমা (সিআরআর), বিধিবদ্ধ জমা (এসএলআর) হার কমানো, পুঁজিবাজারে ব্যাংকের আইনি বিনিয়োগসীমা (এক্সপোজার লিমিট) নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা, ব্যাংকের বিনিয়োগের বিপরীতে নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশনিং) ধাপে ধাপে করা এবং শেয়ারবাজার থেকে করা ব্যাংকের গত দুই বছরের মুনাফার অংশ আবার বিনিয়োগ করার সুপারিশ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে বৈঠক সূত্র জানিয়েছে।
আগামী শুক্রবার ও শনিবারের মধ্যে এসব বিষয় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়, এসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংক আবারও বৈঠকে বসবে। তারপর আগামী সপ্তাহের শুরুতে সরকারের পক্ষ থেকে চূড়ান্ত ঘোষণা দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
এর আগে শেয়ারবাজার-পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর জরুরি বৈঠক করবেন—এই খবরে গতকাল বুধবার দুই বাজারেই মূল্যসূচক বেড়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধানমন্ত্রী বাজারসংশ্লিষ্টদের নিয়ে ওই বৈঠকের উদ্যোগ নেন। আর তাতেই গতকাল দিনের শুরু থেকেই দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী।
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল দিনশেষে সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ বা ৩৩৮ পয়েন্ট। আর অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ৬ দশমিক ১৮ শতাংশ বা ৮২৭ পয়েন্ট।
লেনদেন শুরুর অল্প সময়ের মধ্যেই বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে যায়। একপর্যায়ে অনেক কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এ কারণে শেয়ারের লেনদেন কম হলেও তা সূচক বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গতকাল দুপুরের মধ্যেই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দেড় শতাধিক কোম্পানিই বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। ডিএসই থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, লেনদেন হওয়া শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে গতকাল আটটিই মূল্যবৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা (সার্কিট ব্রেকার) ছুঁয়েছে।
বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বড় ধরনের দরপতনের মধ্যে থাকার পর বাজারের এই আচরণ অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়।
যোগাযোগ করা হলে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান প্রথম আলোকে বলেন, আমাদের বাজার এখনো ব্যক্তিশ্রেণীর সাধারণ বিনিয়োগকারীনির্ভর। তাই তাদের প্রতিদিনের আচরণের প্রভাব বাজারে দেখা যায়। শেয়ারবাজার-পরিস্থিতি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের খবরে বিনিয়োগকারীদের অনেকে নতুন করে আশাবাদী হয়েছেন। তাঁরা ভাবছেন, নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী বাজারের উন্নয়নে কিছু করবেন। তাই যেসব বিনিয়োগকারী লোকসানে শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ লোকসান পুষিয়ে নিতে আবারও শেয়ার কিনেছেন। আর কেউ কেউ লোকসান কমাতে নতুন করে দাম সমন্বয় করেছেন।
সালাহউদ্দিন আরও বলেন, শেয়ারের দাম ও বিনিয়োগকারীদের লোকসান যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তাতে সামান্য আশার আলো দেখলেই বিনিয়োগকারীরা নতুন করে লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। এটি অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। প্রধানমন্ত্রী উদ্যোগ নেওয়ার পর অনেকেই হয়তো মনে করছেন, বাজার ঘুরে দাঁড়াবে।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের আগে গতকাল সকালে এসইসি বাজার-পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাংকারদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
এবিবির সঙ্গে বৈঠকের পর দুপুরে এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গেও বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে এসইসির চেয়ারম্যান সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয় নিয়েই অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে।
এদিকে, বাজারে মূল্যসূচক বাড়লেও আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন বিনিয়োগকারীরা। গতকালও ঢাকা ও চট্টগ্রামে বিক্ষোভ হয়েছে। রাজধানীর মতিঝিলে ডিএসই ভবনের সামনের সড়কে সকাল থেকেই বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে একদল বিনিয়োগকারী বিক্ষোভ করেছেন। এ কারণে ওই সড়কের এক পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে সকাল থেকেই ডিএসই ভবনের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল।
ডিএসই ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচলে যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সেই বিষয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেছে পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহল। এ সময় বিনিয়োগকারীরা তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। আর পুলিশের পক্ষ থেকে রাস্তা বন্ধ না রাখার আহ্বান জানানো হয়। এ ব্যাপারে একে অপরকে আশ্বস্ত করেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে বাজার-পরিস্থিতির উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে এসইসি প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি লিখিত প্রস্তাব জমা দেয়। দুপুরে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসইসির চেয়ারম্যান তাঁদের সুপারিশ-গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। জানা গেছে, তাতে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ বাড়াতে বিধিবদ্ধ নগদ জমা (সিআরআর), বিধিবদ্ধ জমা (এসএলআর) হার কমানো, পুঁজিবাজারে ব্যাংকের আইনি বিনিয়োগসীমা (এক্সপোজার লিমিট) নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা, ব্যাংকের বিনিয়োগের বিপরীতে নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশনিং) ধাপে ধাপে করা এবং শেয়ারবাজার থেকে করা ব্যাংকের গত দুই বছরের মুনাফার অংশ আবার বিনিয়োগ করার সুপারিশ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে বৈঠক সূত্র জানিয়েছে।
আগামী শুক্রবার ও শনিবারের মধ্যে এসব বিষয় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়, এসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংক আবারও বৈঠকে বসবে। তারপর আগামী সপ্তাহের শুরুতে সরকারের পক্ষ থেকে চূড়ান্ত ঘোষণা দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
এর আগে শেয়ারবাজার-পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর জরুরি বৈঠক করবেন—এই খবরে গতকাল বুধবার দুই বাজারেই মূল্যসূচক বেড়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধানমন্ত্রী বাজারসংশ্লিষ্টদের নিয়ে ওই বৈঠকের উদ্যোগ নেন। আর তাতেই গতকাল দিনের শুরু থেকেই দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী।
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল দিনশেষে সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ বা ৩৩৮ পয়েন্ট। আর অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ৬ দশমিক ১৮ শতাংশ বা ৮২৭ পয়েন্ট।
লেনদেন শুরুর অল্প সময়ের মধ্যেই বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে যায়। একপর্যায়ে অনেক কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। এ কারণে শেয়ারের লেনদেন কম হলেও তা সূচক বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গতকাল দুপুরের মধ্যেই লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দেড় শতাধিক কোম্পানিই বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে। ডিএসই থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, লেনদেন হওয়া শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে গতকাল আটটিই মূল্যবৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা (সার্কিট ব্রেকার) ছুঁয়েছে।
বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বড় ধরনের দরপতনের মধ্যে থাকার পর বাজারের এই আচরণ অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়।
যোগাযোগ করা হলে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান প্রথম আলোকে বলেন, আমাদের বাজার এখনো ব্যক্তিশ্রেণীর সাধারণ বিনিয়োগকারীনির্ভর। তাই তাদের প্রতিদিনের আচরণের প্রভাব বাজারে দেখা যায়। শেয়ারবাজার-পরিস্থিতি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের খবরে বিনিয়োগকারীদের অনেকে নতুন করে আশাবাদী হয়েছেন। তাঁরা ভাবছেন, নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী বাজারের উন্নয়নে কিছু করবেন। তাই যেসব বিনিয়োগকারী লোকসানে শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ লোকসান পুষিয়ে নিতে আবারও শেয়ার কিনেছেন। আর কেউ কেউ লোকসান কমাতে নতুন করে দাম সমন্বয় করেছেন।
সালাহউদ্দিন আরও বলেন, শেয়ারের দাম ও বিনিয়োগকারীদের লোকসান যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তাতে সামান্য আশার আলো দেখলেই বিনিয়োগকারীরা নতুন করে লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। এটি অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। প্রধানমন্ত্রী উদ্যোগ নেওয়ার পর অনেকেই হয়তো মনে করছেন, বাজার ঘুরে দাঁড়াবে।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের আগে গতকাল সকালে এসইসি বাজার-পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাংকারদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
এবিবির সঙ্গে বৈঠকের পর দুপুরে এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গেও বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে এসইসির চেয়ারম্যান সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয় নিয়েই অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে।
এদিকে, বাজারে মূল্যসূচক বাড়লেও আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন বিনিয়োগকারীরা। গতকালও ঢাকা ও চট্টগ্রামে বিক্ষোভ হয়েছে। রাজধানীর মতিঝিলে ডিএসই ভবনের সামনের সড়কে সকাল থেকেই বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে একদল বিনিয়োগকারী বিক্ষোভ করেছেন। এ কারণে ওই সড়কের এক পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে সকাল থেকেই ডিএসই ভবনের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল।
ডিএসই ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচলে যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সেই বিষয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেছে পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহল। এ সময় বিনিয়োগকারীরা তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। আর পুলিশের পক্ষ থেকে রাস্তা বন্ধ না রাখার আহ্বান জানানো হয়। এ ব্যাপারে একে অপরকে আশ্বস্ত করেন।
No comments