গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে সংলাপ শুরু করুন :ইইউ
সহিংসতা বন্ধ করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের
উপায় খুঁজে বের করতে সত্যিকার সংলাপে বসার জন্য সব পক্ষের প্রতি আহ্বান
জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। অভিন্ন নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র সংক্রান্ত
ইইউ উচ্চ প্রতিনিধি ক্যাথরিন অ্যাস্টন গতকাল বৃহস্পতিবার এক ঘোষণায় এ
আহ্বান জানান। ঘোষণায় বলা হয়, 'উচ্চ প্রতিনিধি বাংলাদেশে গত ৫ জানুয়ারি
অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল এবং কম ভোটার উপস্থিতির
বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন।'
ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়, 'উচ্চ প্রতিনিধি
নির্বাচনের আগে ও নির্বাচন চলাকালে সহিংসতা, বিশেষ করে সবচেয়ে দুর্বল জনগোষ্ঠী তথা নারী ও শিশু এবং ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানান।' এতে আরও বলা হয়, 'আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অংশ হিসেবে গণতন্ত্রকে সুসংহত করার জন্য ইইউ অব্যাহতভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে ইইউ সকল পক্ষের প্রতি বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছে; কিন্তু দুঃখজনক হলো, এ অবস্থার সৃষ্টি হয়নি এবং বাংলাদেশের জনগণকে তাদের গণতান্ত্রিক পছন্দ পরিপূর্ণভাবে প্রকাশের সুযোগ দেওয়া হয়নি।'
ঘোষণায় বলা হয়, 'ইইউ বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থকে সবার সামনে রেখে সকল পক্ষকে সহিংসতা থেকে বিরত থাকা, গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতাকে জোরালো করা এবং স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে একটি পারস্পরিক গ্রহণযোগ্য উপায় খুঁজে বের করতে সত্যিকার সংলাপে বসার জন্য সকল পক্ষের প্রতি আহ্বান জানায়।'
সংলাপ চায় চীন :সংলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছে চীন। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনিং গতকাল বৃহস্পতিবার এক প্রেস ব্রিফিংকালে বলেছেন, 'আমরা লক্ষ্য করেছি যে, গত ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী হিসেবে দেশটির জাতীয় পরিস্থিতি নিয়ে চীন উদ্বিগ্ন।'
তিনি আরও বলেন, 'চীন আশা করে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক শক্তিগুলো দীর্ঘ মেয়াদে দেশটির জাতীয় এবং মৌলিক স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেবে এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সংলাপ ও পরামর্শ করবে।'
ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়, 'উচ্চ প্রতিনিধি
নির্বাচনের আগে ও নির্বাচন চলাকালে সহিংসতা, বিশেষ করে সবচেয়ে দুর্বল জনগোষ্ঠী তথা নারী ও শিশু এবং ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানান।' এতে আরও বলা হয়, 'আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অংশ হিসেবে গণতন্ত্রকে সুসংহত করার জন্য ইইউ অব্যাহতভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে ইইউ সকল পক্ষের প্রতি বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছে; কিন্তু দুঃখজনক হলো, এ অবস্থার সৃষ্টি হয়নি এবং বাংলাদেশের জনগণকে তাদের গণতান্ত্রিক পছন্দ পরিপূর্ণভাবে প্রকাশের সুযোগ দেওয়া হয়নি।'
ঘোষণায় বলা হয়, 'ইইউ বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থকে সবার সামনে রেখে সকল পক্ষকে সহিংসতা থেকে বিরত থাকা, গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতাকে জোরালো করা এবং স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে একটি পারস্পরিক গ্রহণযোগ্য উপায় খুঁজে বের করতে সত্যিকার সংলাপে বসার জন্য সকল পক্ষের প্রতি আহ্বান জানায়।'
সংলাপ চায় চীন :সংলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছে চীন। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনিং গতকাল বৃহস্পতিবার এক প্রেস ব্রিফিংকালে বলেছেন, 'আমরা লক্ষ্য করেছি যে, গত ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী হিসেবে দেশটির জাতীয় পরিস্থিতি নিয়ে চীন উদ্বিগ্ন।'
তিনি আরও বলেন, 'চীন আশা করে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক শক্তিগুলো দীর্ঘ মেয়াদে দেশটির জাতীয় এবং মৌলিক স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেবে এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সংলাপ ও পরামর্শ করবে।'
No comments