ডিজিটাল ব্যানারের রঙে রঙিন চট্টগ্রাম নগরী
প্রধানমন্ত্রীর মহাসমাবেশকে ঘিরে নগরীর সড়ক-মহাসড়ক থেকে শুরু করে পাড়া মহল্লা-অলিগলিতে ডিজিটাল ব্যানারে রঙিন হয়ে গেছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। মহাসমাবেশ উপলক্ষে নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে চট্টগ্রামের পথে পথে নিজেদের ছবি সম্বলিত ব্যানারে নানাভাবে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
মহসমাবেশকে ঘিরে প্রায় ১ মাস আগে থেকেই নগরীর আন্দরকিল্লাসহ অন্যান্য প্রেসগুলোতেও ব্যস্ততা শুরু হয়।
১৫ থেকে ২০ দিন আগে থেকেই তাদের কাজের চাপ বেড়েছে। দম ফেলার ফুরসত নেই প্রেস মালিকসহ কর্মীদের।
চট্টগ্রামের প্রেসপাড়া খ্যাত নগরীর আন্দরকিল্লাসহ বেশ কয়েকটি ছাপাখানায় মঙ্গলবার পর্যন্ত ডিজিটাল ব্যানার ছাপানোর কাজে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে প্রেসকর্মীদের।
প্রেসে কর্মরত শ্রমিকরা জানান, গত ১৫ থেকে ২০ দিন ধরেই দম ফেলবার ফুসরত নেই তাদের। দিনরাত একটানা কাজ করতে হয়েছে।
ফরচুনা প্রেসের ব্যবস্থাপক প্রণব নাথ বাংলানিউজকে জানান, মঙ্গলবার রাত আটটা পর্যন্ত ডিজিটাল ব্যানার ছাপানোর কাজ চলবে।
তিনি জানান, তার ব্যবস্থাপনায় প্রেস থেকে মহাসমাবেশের ৫০ হাজার ডিজিটাল পোস্টার ও দুইশত ব্যানার ছাপানো হয়েছে। অনেক গ্রাহক তাদের পোস্টার ও ব্যানার মঙ্গলবার রাতে নেবেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা রাতদিন কাজ করেও শেষ করতে পারছেন না। দিনরাত কাজ করেও সমাবেশের কাজের চাপে এ সময় অন্য কোনো কাজের অর্ডার নিতে পারিনি।’
বুধবারের প্রধানমন্ত্রীর মহাসমাবেশ উপলক্ষে নগরীর ফরচুনা, ইমেজ পয়েন্ট, সাইন হোম, ইমেজ সেটিং, সাঁজি, সাইন.কম, পিআরসহ প্রায় প্রতিটি ছোট বড় প্রতিষ্ঠানেই কর্মীদের ব্যস্ততা ছিল।
সমাবেশ উপলক্ষে কাজের চাপ বেড়েছে বলে জানান আন্দরকিল্লা পিআর গ্রাফিক্সের সত্ত¡¡াধিকারী প্রকাশ বড়ুয়া।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের ৩৫ জন কর্মী দিনরাত কাজ করার পরও শেষ করতে পারছেন না। এছাড়াও অন্য কোনো কাজের অর্ডার নিতে পারছি না।’
প্রতি বর্গফুট ডিজিটাল ব্যানার তৈরির জন্য ৩০ থেকে ৩৫ টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ইমেজ সেটিং এর কর্মকর্তা জানান, ‘সারা বছর আমাদের যে কাজ হয়, আওয়ামী লীগের মহাসমাবেশেই তার চেয়ে দ্বিগুণ হচ্ছে। যেসব প্রতিষ্ঠান মহাসমাবেশের কাজ করেছে, পুরো বছর আর কাজ না করলেও তাদের চলবে।’
এ দিকে সমাবেশকে কেন্দ্র করে নগরীর নানা এলাকায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের কালজয়ী বক্তৃতা বাজানো হচ্ছে। সঙ্গে আছে ট্রাকে করে শিল্পীদের দেশাত্মবোধক গান, স্লোগানসহ নানা আয়োজন।
সব মিলিয়ে মহাসমাবেশের আগের দিন প্রচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে বন্দরনগরী।
১৫ থেকে ২০ দিন আগে থেকেই তাদের কাজের চাপ বেড়েছে। দম ফেলার ফুরসত নেই প্রেস মালিকসহ কর্মীদের।
চট্টগ্রামের প্রেসপাড়া খ্যাত নগরীর আন্দরকিল্লাসহ বেশ কয়েকটি ছাপাখানায় মঙ্গলবার পর্যন্ত ডিজিটাল ব্যানার ছাপানোর কাজে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে প্রেসকর্মীদের।
প্রেসে কর্মরত শ্রমিকরা জানান, গত ১৫ থেকে ২০ দিন ধরেই দম ফেলবার ফুসরত নেই তাদের। দিনরাত একটানা কাজ করতে হয়েছে।
ফরচুনা প্রেসের ব্যবস্থাপক প্রণব নাথ বাংলানিউজকে জানান, মঙ্গলবার রাত আটটা পর্যন্ত ডিজিটাল ব্যানার ছাপানোর কাজ চলবে।
তিনি জানান, তার ব্যবস্থাপনায় প্রেস থেকে মহাসমাবেশের ৫০ হাজার ডিজিটাল পোস্টার ও দুইশত ব্যানার ছাপানো হয়েছে। অনেক গ্রাহক তাদের পোস্টার ও ব্যানার মঙ্গলবার রাতে নেবেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা রাতদিন কাজ করেও শেষ করতে পারছেন না। দিনরাত কাজ করেও সমাবেশের কাজের চাপে এ সময় অন্য কোনো কাজের অর্ডার নিতে পারিনি।’
বুধবারের প্রধানমন্ত্রীর মহাসমাবেশ উপলক্ষে নগরীর ফরচুনা, ইমেজ পয়েন্ট, সাইন হোম, ইমেজ সেটিং, সাঁজি, সাইন.কম, পিআরসহ প্রায় প্রতিটি ছোট বড় প্রতিষ্ঠানেই কর্মীদের ব্যস্ততা ছিল।
সমাবেশ উপলক্ষে কাজের চাপ বেড়েছে বলে জানান আন্দরকিল্লা পিআর গ্রাফিক্সের সত্ত¡¡াধিকারী প্রকাশ বড়ুয়া।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের ৩৫ জন কর্মী দিনরাত কাজ করার পরও শেষ করতে পারছেন না। এছাড়াও অন্য কোনো কাজের অর্ডার নিতে পারছি না।’
প্রতি বর্গফুট ডিজিটাল ব্যানার তৈরির জন্য ৩০ থেকে ৩৫ টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ইমেজ সেটিং এর কর্মকর্তা জানান, ‘সারা বছর আমাদের যে কাজ হয়, আওয়ামী লীগের মহাসমাবেশেই তার চেয়ে দ্বিগুণ হচ্ছে। যেসব প্রতিষ্ঠান মহাসমাবেশের কাজ করেছে, পুরো বছর আর কাজ না করলেও তাদের চলবে।’
এ দিকে সমাবেশকে কেন্দ্র করে নগরীর নানা এলাকায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের কালজয়ী বক্তৃতা বাজানো হচ্ছে। সঙ্গে আছে ট্রাকে করে শিল্পীদের দেশাত্মবোধক গান, স্লোগানসহ নানা আয়োজন।
সব মিলিয়ে মহাসমাবেশের আগের দিন প্রচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে বন্দরনগরী।
No comments