আইবিএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-ব্র্যান্ডিং লড়াই
শিক্ষার্থীরা নিত্যনতুন, সৃজনশীল ও মৌলিক উপায়ে বিভিন্ন পণ্যের ব্র্যান্ডিং এবং বিপণন পরিকল্পনা যেন সহজ ও সাবলীলভাবে উপস্থাপন করতে পারেন, সে লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) কমিউনিকেশন ক্লাবের উদ্যোগে চলছে আন্তবিজনেস স্কুল ব্র্যান্ডিং প্রতিযোগিতা ‘আইবিএ-রবি ব্র্যান্ডউইটজ ২০১২’।
এ প্রতিযোগিতা ২০০৮ সাল থেকে নিয়মিতভাবে আয়োজিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যবসাসংক্রান্ত নানা জটিল সমস্যার সহজ ও সুন্দর সমাধান খুঁজে বের করতে শেখেন প্রতিযোগীরা। বিভিন্ন পণ্যের ব্র্যান্ডিং ছাড়াও নানা ধরনের সেবা ও সামাজিক বিষয় নিয়েও কাজ করতে হয়। এখানে
বিচারকদের আসনে থাকা বিজ্ঞ কর্মকর্তারা নানা আঙ্গিকে প্রতিযোগীদের প্রশ্নের সম্মুখীন করেন এবং প্রতিযোগীদের তাৎক্ষণিক জবাবের মধ্য দিয়ে তাঁদের নিজেদের পরিকল্পনাকে সমর্থন করেন। প্রতিযোগীরা তাঁদের উপস্থিত বুদ্ধি জগতের এবং সেই সঙ্গে ব্র্যান্ডিং ও বিপণন পরিকল্পনার কতটুকু গভীরে মনোনিবেশ করেছেন, তা এই প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে পরিষ্কার হয়ে ওঠে।
এ বছর ব্র্যান্ডউইটজের চতুর্থ আয়োজনে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের উদ্দেশ্য নিয়ে দেশের সেরা বিজনেস স্কুলের সেরা ব্র্যান্ডিং দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে।
এবারের আয়োজনটি অন্যবারের তুলনায় অনেক বড় আঙ্গিকে এবং ৩০টি ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে এগিয়ে চলেছে। এ প্রতিযোগিতা চারটি রাউন্ডে বিভক্ত। প্রতি রাউন্ডেই থাকছে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ আর ভিন্নধর্মী চমক। ব্যবসাসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান থেকে শুরু করে সামাজিক ইস্যু নিয়ে প্রচারাভিযান পর্যন্ত নতুন ধরনের রাউন্ডও রয়েছে এবার।
এরই মধ্যে প্রতিযোগিতা এগিয়েছে অনেক দূর। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে যথাক্রমে ১৬, ১৭ ও ২৩ মার্চ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ, নর্থ সাউথ ও বিইউপির দুটি করে মোট ছয়টি দল গ্র্যান্ড ফাইনালে লড়বে ৩০ মার্চ হোটেল র্যাডিসনের উৎসব হলে। চ্যাম্পিয়ন দল এক লাখ, প্রথম রানার্সআপ দল ৫০ হাজার ও দ্বিতীয় রানার্সআপ দল ২৫ হাজার টাকা পুরস্কার হিসেবে পাবে।
আইবিএ কমিউনিকেশন ক্লাবের প্রেসিডেন্ট আলিফা তাসনিম বলেন, ‘এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের শ্রেষ্ঠত্ব ও বিশ্লেষণ-ক্ষমতার প্রমাণ দিতে সৃজনশীল ধারার সমাধান খুঁজে বের করে। আইবিএ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক জি এম চৌধুরীর উৎসাহ ও পৃষ্ঠপোষকতায় এবং আইবিএ কমিউনিকেশন ক্লাবের মডারেটর খালেদ মাহমুদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবারের ব্র্যান্ডউইটজ এক নতুন মাত্রার সাফল্য লাভ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
বিচারকদের আসনে থাকা বিজ্ঞ কর্মকর্তারা নানা আঙ্গিকে প্রতিযোগীদের প্রশ্নের সম্মুখীন করেন এবং প্রতিযোগীদের তাৎক্ষণিক জবাবের মধ্য দিয়ে তাঁদের নিজেদের পরিকল্পনাকে সমর্থন করেন। প্রতিযোগীরা তাঁদের উপস্থিত বুদ্ধি জগতের এবং সেই সঙ্গে ব্র্যান্ডিং ও বিপণন পরিকল্পনার কতটুকু গভীরে মনোনিবেশ করেছেন, তা এই প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে পরিষ্কার হয়ে ওঠে।
এ বছর ব্র্যান্ডউইটজের চতুর্থ আয়োজনে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের উদ্দেশ্য নিয়ে দেশের সেরা বিজনেস স্কুলের সেরা ব্র্যান্ডিং দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে।
এবারের আয়োজনটি অন্যবারের তুলনায় অনেক বড় আঙ্গিকে এবং ৩০টি ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে এগিয়ে চলেছে। এ প্রতিযোগিতা চারটি রাউন্ডে বিভক্ত। প্রতি রাউন্ডেই থাকছে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ আর ভিন্নধর্মী চমক। ব্যবসাসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান থেকে শুরু করে সামাজিক ইস্যু নিয়ে প্রচারাভিযান পর্যন্ত নতুন ধরনের রাউন্ডও রয়েছে এবার।
এরই মধ্যে প্রতিযোগিতা এগিয়েছে অনেক দূর। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে যথাক্রমে ১৬, ১৭ ও ২৩ মার্চ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ, নর্থ সাউথ ও বিইউপির দুটি করে মোট ছয়টি দল গ্র্যান্ড ফাইনালে লড়বে ৩০ মার্চ হোটেল র্যাডিসনের উৎসব হলে। চ্যাম্পিয়ন দল এক লাখ, প্রথম রানার্সআপ দল ৫০ হাজার ও দ্বিতীয় রানার্সআপ দল ২৫ হাজার টাকা পুরস্কার হিসেবে পাবে।
আইবিএ কমিউনিকেশন ক্লাবের প্রেসিডেন্ট আলিফা তাসনিম বলেন, ‘এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের শ্রেষ্ঠত্ব ও বিশ্লেষণ-ক্ষমতার প্রমাণ দিতে সৃজনশীল ধারার সমাধান খুঁজে বের করে। আইবিএ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক জি এম চৌধুরীর উৎসাহ ও পৃষ্ঠপোষকতায় এবং আইবিএ কমিউনিকেশন ক্লাবের মডারেটর খালেদ মাহমুদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবারের ব্র্যান্ডউইটজ এক নতুন মাত্রার সাফল্য লাভ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
No comments