কাল আবারও চট্টগ্রাম ইপিজেডে শ্রমিকদের মহাসমাবেশ
দফায় দফায় বাড়িভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে চট্টগ্রাম ইপিজেডে আগামীকাল শুক্রবার আবারও মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছেন শ্রমিকেরা। এই মহাসমাবেশকে সামনে রেখে গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে একটি সভা আয়োজনের জন্য সিটি মেয়রকে অনুরোধ জানায়। কিন্তু সিটি মেয়র গতকাল বুধবার পর্যন্ত এ ধরনের কোনো উদ্যোগ নেননি। তবে চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফ নিজ উদ্যোগে ৯১ সদস্যের
একটি কমিটি গঠন করেছেন। এই কমিটির উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে চট্টগ্রাম চেম্বার মিলনায়তনে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
জানা যায়, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ সকাল ৭টায় একটি মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে এবং আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে লেবার কলোনি মাঠে দ্বিতীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে আজ সকাল ৬টার মধ্যে ইপিজেড গেটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক হাজার সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। নাশকতা এড়াতে পুলিশ এরই মধ্যে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (হেডকোয়ার্টার্স) ফারুক আহমদ বলেন, 'শ্রমিকদের দাবির কিছু যৌক্তিকতা আছে, এ কারণে চট্টগ্রামের সিটি মেয়র, স্থানীয় সংসদ সদস্য, শ্রমিক, বাড়ির মালিক, ইপিজেড কর্তৃপক্ষসহ সব পক্ষকে নিয়ে একটি সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে গতকাল বুধবারের মধ্যে একটি সভা হওয়ার কথা থাকলেও সেটি হয়নি।' চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন সাকী বলেন, 'ইপিজেড এলাকার শ্রমিকদের মহাসমাবেশ বিষয়ে কানো সভার আহ্বান করা হয়নি।'
তবে চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফ জানান, উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের জন্য ৯১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির উদ্যোগে বৃহস্পতিবার বিকেলে চট্টগ্রাম চেম্বার মিলনায়তনে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে।
চট্টগ্রাম ইপিজেডের মহাব্যবস্থাপক এস এম আবদুর রশিদ জানান, বাড়িভাড়া সমস্যা ইপিজেডের অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়। এর পরও গতকাল ইপিজেডে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে।
বন্দর থানার ওসি নূরুল আবছার ভূঁইয়া জানান, গত শুক্রবার সিইপিজেড এলাকায় অবরোধ সৃষ্টি এবং বৃহস্পতিবার মহাসমাবেশের নামে শ্রমিকদের উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো_বরকত উল্লাহ, মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, সাইফুল ইসলাম, ইসকান্দর, মাসুদ তালকুদার, পরিমল চন্দ্র দাশ ও সোহাগ। আদালত সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানোর পর আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেছেন।
জানা যায়, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ সকাল ৭টায় একটি মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে এবং আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে লেবার কলোনি মাঠে দ্বিতীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে আজ সকাল ৬টার মধ্যে ইপিজেড গেটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক হাজার সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। নাশকতা এড়াতে পুলিশ এরই মধ্যে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (হেডকোয়ার্টার্স) ফারুক আহমদ বলেন, 'শ্রমিকদের দাবির কিছু যৌক্তিকতা আছে, এ কারণে চট্টগ্রামের সিটি মেয়র, স্থানীয় সংসদ সদস্য, শ্রমিক, বাড়ির মালিক, ইপিজেড কর্তৃপক্ষসহ সব পক্ষকে নিয়ে একটি সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে গতকাল বুধবারের মধ্যে একটি সভা হওয়ার কথা থাকলেও সেটি হয়নি।' চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন সাকী বলেন, 'ইপিজেড এলাকার শ্রমিকদের মহাসমাবেশ বিষয়ে কানো সভার আহ্বান করা হয়নি।'
তবে চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফ জানান, উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের জন্য ৯১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির উদ্যোগে বৃহস্পতিবার বিকেলে চট্টগ্রাম চেম্বার মিলনায়তনে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে।
চট্টগ্রাম ইপিজেডের মহাব্যবস্থাপক এস এম আবদুর রশিদ জানান, বাড়িভাড়া সমস্যা ইপিজেডের অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়। এর পরও গতকাল ইপিজেডে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে।
বন্দর থানার ওসি নূরুল আবছার ভূঁইয়া জানান, গত শুক্রবার সিইপিজেড এলাকায় অবরোধ সৃষ্টি এবং বৃহস্পতিবার মহাসমাবেশের নামে শ্রমিকদের উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো_বরকত উল্লাহ, মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, সাইফুল ইসলাম, ইসকান্দর, মাসুদ তালকুদার, পরিমল চন্দ্র দাশ ও সোহাগ। আদালত সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানোর পর আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেছেন।
No comments