শুরুর চ্যালেঞ্জটা কেবল তামিমই নিতে পারে...
মাঠ এবং মাঠের বাইরে দলকে চাঙ্গা রাখেন তিনি। কাকে কখন কোথায় কাজে লাগানো যাবে তা ভালোভাবেই বোঝেন এই অধিনায়ক। তাই সবার শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার মানুষ তিনি, মাশরাফি বিন মর্তুজা। হঠাৎ টি-২০ থেকে তার অবসরের ঘটনায় সবাই মুষড়ে পড়েছেন। তবে শেষ টি-২০তে তাকে ভালোবাসার জয় উপহার দিয়েছে পুরো দল। সেই দল, এবং সতীর্থদের নিয়ে ব্যাপারে ক্রিকইনফোকে দেয়া সাক্ষাৎকারে অনেক কথা বলেছেন মাশরাফি। ওপেনার তামিম ইকবালকে নিয়ে অনেক সময় সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। দ্রুত আউট হয়ে যান তিনি। তারপরও কেন ওপেনিংয়ে তিনি। ক্রিকইনফোর প্রশ্নের জবাবে নিজের বোলিং অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে সেই তামিমের প্রসঙ্গ টেনে আনেন মাশরাফি।
প্রশ্ন : শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে আপনার প্রথম স্পেলই বলতে গেলে বাংলাদেশের পক্ষে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। আসলে কিভাবে আপনি শুরুতে এভাবে ব্রেক থ্রু এনে দেয়ার দক্ষতা অর্জন করেছেন?
মাশরাফির জবাব, আসলে এটা নির্ভর করে বোলারের আত্মবিশ্বাস এবং সামর্থ্যের ওপর। মানুষ তামিম ইকবালকে অনেকসময় দোষারোপ করে, যদি সে দ্রুত আউট হয়ে যায়, রান করতে না পারে; কিন্তু মনে রাখতে হবে, সে ওয়ানডেতে শুরুতে দুটি নতুন বলের মোকাবেলা করে। এ চ্যালেঞ্জটা গ্রহণ করার সামর্থ্য তার আছে বলেই সে এটা করে যাচ্ছে। আমার ক্ষেত্রে আমি বলবো, আফগানিস্তান সিরিজের সময় আগের বলে শেহজাদ ছক্কা মেরে দিল। পরের বলেই কট বিহাইন্ড করে তার উইকেট তুলে নিলাম। আমার আত্মবিশ্বাস ফিরে এলো। ওই সময় আমি অনুভব করতে শুরু করলাম যে, তাহলে আমিই সেরা এবং এরপর ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও আমি ব্রেক থ্রু এনে দিতে পেরেছি। সবচেয়ে বড় কথা একজন অধিনায়ক এবং সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে এটা সাধারণ বিষয় যে, আমাকে অনেক বেশি দায়িত্ব নিতে হবে। খুব আত্মবিশ্বাসের সাথে এটা আমি গ্রহণ করি এবং একে আমি উপভোগও করি বেশ।
মাশরাফির জবাব, আসলে এটা নির্ভর করে বোলারের আত্মবিশ্বাস এবং সামর্থ্যের ওপর। মানুষ তামিম ইকবালকে অনেকসময় দোষারোপ করে, যদি সে দ্রুত আউট হয়ে যায়, রান করতে না পারে; কিন্তু মনে রাখতে হবে, সে ওয়ানডেতে শুরুতে দুটি নতুন বলের মোকাবেলা করে। এ চ্যালেঞ্জটা গ্রহণ করার সামর্থ্য তার আছে বলেই সে এটা করে যাচ্ছে। আমার ক্ষেত্রে আমি বলবো, আফগানিস্তান সিরিজের সময় আগের বলে শেহজাদ ছক্কা মেরে দিল। পরের বলেই কট বিহাইন্ড করে তার উইকেট তুলে নিলাম। আমার আত্মবিশ্বাস ফিরে এলো। ওই সময় আমি অনুভব করতে শুরু করলাম যে, তাহলে আমিই সেরা এবং এরপর ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও আমি ব্রেক থ্রু এনে দিতে পেরেছি। সবচেয়ে বড় কথা একজন অধিনায়ক এবং সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে এটা সাধারণ বিষয় যে, আমাকে অনেক বেশি দায়িত্ব নিতে হবে। খুব আত্মবিশ্বাসের সাথে এটা আমি গ্রহণ করি এবং একে আমি উপভোগও করি বেশ।
No comments