আশঙ্কাটাই সত্যি হলো তামিমের
(সাকিব-রুবেলদের সঙ্গে প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ দেখছেন৷ কিন্তু বিশ্বকাপে এমন দর্শক হয়ে থাকতে চান না তামিম৷ ছবি: প্রথম আলো) অপেক্ষা
ছিল এমআরআই রিপোর্টের৷ সেই প্রতিবেদন আজই হাতে পেয়েছেন তামিম ইকবাল৷
কিন্তু তাতে সুখবর মেলেনি৷ বরং আশঙ্কাটাই সত্যি হয়েছে৷ বাংলাদেশের
ওপেনারের বাঁ হাঁটুর মিনিসকাস ছিঁড়ে গেছে বলে নিশ্চিত করেছে এমআরআই
রিপোর্ট৷ এতে তামিমের বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে যদিও কিছুটা অনিশ্চয়তা দেখা তো
দিল, তবে বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেছে, এমন স্থির সিদ্ধান্তও দেওয়া যাবে না৷ সবকিছু
নির্ভর করছে পরবর্তী সিদ্ধান্তের ওপর৷ সেই সিদ্ধান্ত নিতে অস্ট্রেলীয়
চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড৷ বিসিবির চিকিৎসক
দেবাশিস চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘তামিমের বাঁ হাটুতে ছোট্ট একটা চোট
আছে৷ এ ব্যাপারে করণীয় ঠিক করতে আমরা সব রিপোর্ট অস্ট্রেলিয়ায় পাঠিয়ে
দিয়েছি৷ দেখি তারা কী সুপারিশ করে৷ তাদের পরামর্শ পাওয়ার পর আমরা ঠিক করব
কী করা যায়৷’
তামিমের ব্যাপারে আপাতত দুটো রাস্তাই খোলা রাখতে চাইছে বিসিবি৷ অস্ত্রোপচার না করিয়েই যদি আপাতত তাঁকে খেলার জন্য ফিট করে তোলা যায়, সেটাই প্রথম চাওয়া৷ আর অস্ত্রোপচার করানো অবশ্যম্ভাবী হলে সেটি যত দ্রুত করে ফেলা যায়৷ কারণ এ ধরনের অস্ত্রোপচার জটিল কিছু না হলেও পুনর্বাসন শেষে পুরো ফিট হয়ে মাঠে ফিরতে এক মাসের মতো লেগে যেতে পারে৷ বিশ্বকাপ শুরু হতে সাত সপ্তাহ বাকি৷ কিন্তু চূড়ান্ত দল ঘোষণার শেষ সময় আগামী ৭ জানুয়ারি৷ ১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া জিম্বাবুয়ে সিরিজেই প্রথম বাঁ ঊরুতে ব্যথা অনুভব করেন তামিম। শুরুতে এটিকে হ্যামস্ট্রিংয়ের সমস্যাই ভাবা হয়েছিল। সে অনুযায়ী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে হ্যামস্ট্রিংয়ে সামান্য চোটও পাওয়া গিয়েছিল তখন। সিরিজের পর ১০ দিনের বিশ্রাম দেওয়া হয় তামিমকে। বিশ্রাম শেষে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে প্রিমিয়ার লিগের প্রথম পর্বের শেষ দুটি ম্যাচ খেলেন তিনি। কিন্তু এরপর করানো কিছু পরীক্ষায়ও তামিম হাঁটুতে ব্যথা অনুভব করায় চোট নিয়ে দেখা দেয় নতুন শঙ্কা। সেই শঙ্কা থেকে কাল হাঁটুর এমআরআই করানো হয়৷ এতেই তামিমের মিনিসকাস ছিঁড়ে গেছে বলে আজ নিশ্চিত হওয়া গেছে৷ তাতে বিশ্বকাপ অনিশ্চত না হলেও এত বড় টুর্নামেন্টের আগমুহূর্তে এ ধরনের একটা চোট যেকোনো খেলোয়াড়ের জন্যই দুঃসংবাদ৷ বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্যও তা একটা বড় বাধা৷
তামিমের ব্যাপারে আপাতত দুটো রাস্তাই খোলা রাখতে চাইছে বিসিবি৷ অস্ত্রোপচার না করিয়েই যদি আপাতত তাঁকে খেলার জন্য ফিট করে তোলা যায়, সেটাই প্রথম চাওয়া৷ আর অস্ত্রোপচার করানো অবশ্যম্ভাবী হলে সেটি যত দ্রুত করে ফেলা যায়৷ কারণ এ ধরনের অস্ত্রোপচার জটিল কিছু না হলেও পুনর্বাসন শেষে পুরো ফিট হয়ে মাঠে ফিরতে এক মাসের মতো লেগে যেতে পারে৷ বিশ্বকাপ শুরু হতে সাত সপ্তাহ বাকি৷ কিন্তু চূড়ান্ত দল ঘোষণার শেষ সময় আগামী ৭ জানুয়ারি৷ ১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া জিম্বাবুয়ে সিরিজেই প্রথম বাঁ ঊরুতে ব্যথা অনুভব করেন তামিম। শুরুতে এটিকে হ্যামস্ট্রিংয়ের সমস্যাই ভাবা হয়েছিল। সে অনুযায়ী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে হ্যামস্ট্রিংয়ে সামান্য চোটও পাওয়া গিয়েছিল তখন। সিরিজের পর ১০ দিনের বিশ্রাম দেওয়া হয় তামিমকে। বিশ্রাম শেষে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে প্রিমিয়ার লিগের প্রথম পর্বের শেষ দুটি ম্যাচ খেলেন তিনি। কিন্তু এরপর করানো কিছু পরীক্ষায়ও তামিম হাঁটুতে ব্যথা অনুভব করায় চোট নিয়ে দেখা দেয় নতুন শঙ্কা। সেই শঙ্কা থেকে কাল হাঁটুর এমআরআই করানো হয়৷ এতেই তামিমের মিনিসকাস ছিঁড়ে গেছে বলে আজ নিশ্চিত হওয়া গেছে৷ তাতে বিশ্বকাপ অনিশ্চত না হলেও এত বড় টুর্নামেন্টের আগমুহূর্তে এ ধরনের একটা চোট যেকোনো খেলোয়াড়ের জন্যই দুঃসংবাদ৷ বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্যও তা একটা বড় বাধা৷
No comments