রূপনগরে ফুটপাতের টংঘর উচ্ছেদে উদ্যোগ নেই by মামুনুর রশীদ
মিরপুরের রূপনগর আবাসিক এলাকার শিয়ালবাড়ি মোড়ের কাছে ফুটপাত দখল করে নির্মিত এ ঘরগুলো উচ্ছেদে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না সিটি করপোরেশন। ছবিটি গতকাল তোলা l প্রথম আলো |
মিরপুর
রূপনগর আবাসিক এলাকার শিয়ালবাড়ি মোড় থেকে দুয়ারীপাড়ার দিকে একটু সামনে
এগোতেই রাস্তার ডান পাশের ফুটপাত দখল করে গড়ে ওঠা টংঘরগুলো উচ্ছেদের বিষয়ে
এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।
গত ৩১ মে এলাকাটি পরিদর্শনের সময়ে কয়েক শ গজ ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এ ঘরগুলো নজরে পড়ে নবনির্বাচিত মেয়র আনিসুল হকের। সে সময় তাঁর সঙ্গে ঢাকা-১৪ আসনের সাংসদ মো. আসলামুল হক, বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা ছাড়াও ডিএনসিসির বিভিন্ন বিভাগের প্রধান কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন এ অবৈধ স্থাপনার ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, জানতে চাইলে মেয়র তখন বলেছিলেন, প্রথমে সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের সরে যেতে অনুরোধ করা হবে। না হলে সিটি করপোরেশন ঘরগুলো উচ্ছেদ করবে।
তবে ওই পরিদর্শনের পর দুই সপ্তাহের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও ঘরগুলো উচ্ছেদের ব্যাপারে ডিএনসিসির কোনো কার্যক্রম চোখে পড়েনি। ঘর ছাড়ার ব্যাপারে এখানকার বাসিন্দাদেরও কিছু বলা হয়নি।
ফুটপাতের ওপরেই বাঁশ-মাটি দিয়ে উঁচু করে নেওয়া ভিত্তির ওপর টিন এবং কাঠ দিয়ে বানানো এই ১৫টি ঘরে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে কয়েকটি পরিবার বসবাস করে আসছে। সজীব সর্দার এঁদেরই একজন। তিনি জানালেন, প্রথমে ভাড়া দিয়ে থাকলেও ১০ বছর আগে তাঁর মা মকবুল নামের একজনের কাছ থেকে ছয় হাজার টাকা দিয়ে একটি ঘর কেনেন। এখানকার আরেকটি ঘর মাসিক তিন হাজার টাকায় ভাড়া নিয়েছেন রিকশাচালক মোহাম্মদ শহীদ। তাঁরা দুজনই বলেছেন, এখন পর্যন্ত ঘর ছাড়ার ব্যাপারে সিটি করপোরেশন তাঁদের কিছু জানায়নি। এখানে সর্বোচ্চ পাঁচটি ঘরের মালিক মর্জিনা বেগমের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তিনি রূপনগর এলাকার বাসাবাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহের কাজ করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পরিদর্শনের দিনে মেয়র আনিসুল হকের সঙ্গে থাকা মিরপুর ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মোবাশ্বের চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, ঘরগুলো উচ্ছেদ কিংবা সেখানকার বাসিন্দাদের সতর্ক করার ব্যাপারে কোনো ধরনের নির্দেশ এখন পর্যন্ত তিনি পাননি।
গত ৩১ মে এলাকাটি পরিদর্শনের সময়ে কয়েক শ গজ ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এ ঘরগুলো নজরে পড়ে নবনির্বাচিত মেয়র আনিসুল হকের। সে সময় তাঁর সঙ্গে ঢাকা-১৪ আসনের সাংসদ মো. আসলামুল হক, বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা ছাড়াও ডিএনসিসির বিভিন্ন বিভাগের প্রধান কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডিএনসিসির ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন এ অবৈধ স্থাপনার ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, জানতে চাইলে মেয়র তখন বলেছিলেন, প্রথমে সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের সরে যেতে অনুরোধ করা হবে। না হলে সিটি করপোরেশন ঘরগুলো উচ্ছেদ করবে।
তবে ওই পরিদর্শনের পর দুই সপ্তাহের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও ঘরগুলো উচ্ছেদের ব্যাপারে ডিএনসিসির কোনো কার্যক্রম চোখে পড়েনি। ঘর ছাড়ার ব্যাপারে এখানকার বাসিন্দাদেরও কিছু বলা হয়নি।
ফুটপাতের ওপরেই বাঁশ-মাটি দিয়ে উঁচু করে নেওয়া ভিত্তির ওপর টিন এবং কাঠ দিয়ে বানানো এই ১৫টি ঘরে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে কয়েকটি পরিবার বসবাস করে আসছে। সজীব সর্দার এঁদেরই একজন। তিনি জানালেন, প্রথমে ভাড়া দিয়ে থাকলেও ১০ বছর আগে তাঁর মা মকবুল নামের একজনের কাছ থেকে ছয় হাজার টাকা দিয়ে একটি ঘর কেনেন। এখানকার আরেকটি ঘর মাসিক তিন হাজার টাকায় ভাড়া নিয়েছেন রিকশাচালক মোহাম্মদ শহীদ। তাঁরা দুজনই বলেছেন, এখন পর্যন্ত ঘর ছাড়ার ব্যাপারে সিটি করপোরেশন তাঁদের কিছু জানায়নি। এখানে সর্বোচ্চ পাঁচটি ঘরের মালিক মর্জিনা বেগমের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তিনি রূপনগর এলাকার বাসাবাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহের কাজ করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পরিদর্শনের দিনে মেয়র আনিসুল হকের সঙ্গে থাকা মিরপুর ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মোবাশ্বের চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, ঘরগুলো উচ্ছেদ কিংবা সেখানকার বাসিন্দাদের সতর্ক করার ব্যাপারে কোনো ধরনের নির্দেশ এখন পর্যন্ত তিনি পাননি।
No comments