নারায়ণগঞ্জের নেতারা কে কোথায়? by বিল্লাল হোসেন রবিন
২০-দলীয়
জোটের অনির্দিষ্টকালের অবরোধ ও দফায় দফায় হরতালকে ঘিরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী
লীগ জোট ও বিএনপি দলীয় জোটের মধ্যে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করলেও
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রহস্যজনক তৎপরতা নানা প্রশ্নের সৃষ্টি
করেছে উভয় দলের তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে। সারা দেশে বিএনপির আন্দোলন হালে
পানি পেলেও রাজধানী লাগোয়া নারায়ণগঞ্জের চিত্র ভিন্ন। প্রথম দিকে দলের
দু-চারজন নেতা সাহস নিয়ে ফটোসেশন মার্কা তৎপরতা নিয়ে মাঠে নামলেও একটি অংশ
শুরু থেকেই আত্মগোপনে রয়েছেন। সর্বশেষ ১৩ই ডিসেম্বর সোনারগাঁয়ের কাঁচপুরে
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জনসমাবেশ ঘিরে অতি তৎপর নেতাদেরও এখন
আর মাঠে দেখা যাচ্ছে না। আবার আইনশৃঙ্খাবাহিনীর তৎপরতার মধ্যে বেশ কয়েকজন
নেতার এলাকায় অবস্থান, তৃণমূল নেতাকর্মীমের মধ্যে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি
করেছে। অন্যদিকে স্থানীয় আওয়ামী লীগের তৎপরতা নিয়েও মাঠ পর্যায়ের
নেতাকর্মীদের মধ্যে ভিন্ন মত রয়েছে। তাদের মতে, মহানগর আওয়ামী লীগ ও মহানগর
যুবলীগের ব্যানারে অবরোধ ও হরতালবিরোধী দু-একটা মিছিল হলেও বিএনপির একটি
অংশের সঙ্গে আঁতাতের অভিযোগ রয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ একাধিক নেতার।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় বর্তমানে বিএনপির একটি অংশ লাপাত্তা হলেও
আরেকটি অংশ বহাল তবিয়তে রয়েছে আওয়ামী লীগের ওই নেতাদের আশীর্বাদে। তাছাড়া
৯ই জানুয়ারি থেকে ২২শে জানুয়ারি পর্যন্ত একের পর এক যানবাহন ভাঙচুর ও
অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটলেও সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের তেমন তৎপরতা দেখা যায়নি।
বিশেষ করে ৯ই জানুয়ারি প্রথমবারের মতো শহরের ভেতর প্রাইভেট কার দিয়ে বিএনপি
নেতার মালিকানাধীন বন্ধন পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের গতিরোধ করে তাতে
আগুন দেয়ার ঘটনাটি নিয়েও নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। কারণ বর্তমান
পরিস্থিতিতে বিএনপি-জামায়াতের এত সাহস হয়নি যে, তারা প্রাইভেট কারে চড়ে এসে
শহরের প্রধান সড়কে বাসের গতিরোধ করে তাতে আগুন লাগিয়ে দিয়ে বীরদর্পে চলে
যাবে? পুলিশও সেই প্রাইভেট কারটির কোন হদিস বের করতে পারেনি। রাজনৈতিক
বোদ্ধাদের মতে, কেউ হয়তো পরিকল্পিতভাবে নারায়ণগঞ্জকে অশান্ত করে নিজের
গুরুত্ব বোঝানোর চেষ্টা করছেন। তারই অংশ হয়তো শহরের ভেতরে বাসে আগুন দেয়ার
ঘটনাটি।
এদিকে ২১শে জানুয়ারি সাবেক এমপি আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান জাতীয় সংসদের বলেছেন, নির্দেশ দেন। বিএনপি-জামায়াতকে নিঃশেষ করতে আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতাকর্মীই যথেষ্ট। অথচ তার ওই বক্তব্যের ১৫ ঘন্টার মাথায় তারই নির্বাচনী এলাকায় ২২শে জানুয়ারি ফতুল্লার ভোলাইলে ট্রাক ও মাইক্রোবাস ভাঙচুর করে তাতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাটিকে অনেকেই বলছেন, শামীম ওসমানকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়ার মতো ঘটনা। তাছাড়া ২৩ জানুয়ারি অবরোধের ১৮তম দিন অতিবাহিত হলেও এই সময়ের মধ্যে শামীম ওসমানকে অবরোধ ও হরতালের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের রাজপথে দেখা যায়নি। অভিযোগ উঠেছে, শহর, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁয়ের বিএনপির একটি অংশের নেতাকর্মীরা ওই এলাকার আওয়ামী লীগ নেতাদের একটি অংশের আশীর্বাদে এলাকায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। মোটকথা বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিরোধে আওয়ামী লীগের তেমন কোন তৎপরতা দেখা যায়নি। এ বক্তব্য আওয়ামী লীগের তৃণমূলের একাধিক নেতাকর্মীর।
ওদিকে অবরোধের শুরুর দিকে বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম, জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমূর আলম খন্দকার, সাধারণ সম্পাদক কাজী মনিরুজ্জামান, শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল, বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান ও বন্দর থানা বিএনপির সভাপতি (কালাম গ্রুপ) আতাউর রহমান মুকুল,্ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মাকসুদুল আলম খন্দকার, জেলা ছাত্রদল আহ্বায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজিব গংদের ইঁদুর-বিড়াল খেলার মতো রাজপথে তৎপরতা দেখা গেলেও তার সিংহভাগ ছিল ফটোসেশন। তবে ২১শে জানুয়ারি এ টি এম কামাল গ্রেপ্তার হওয়ার পর বিএনপির সকল তৎপরতা থেমে যায়। এছাড়া চলমান অবরোধে মাঠে দেখা যায়নি, সাবেক মন্ত্রী অধ্যাপক রেজাউল করিম, সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন, সাবেক এমপি আতাউর রহমান খান আঙ্গুর, শহর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সভাপতি বদরুজ্জামান খসরু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম ফকির, রূপগঞ্জ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান হুমায়ুন, সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু জাফর, বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি (তৈমূর গ্রুপ) হাজী নুরুদ্দিন, ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি মো. শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, সিনিয়র সহসভাপতি ও কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল আলম সেন্টু, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির আহ্বায়ক সফর আলী ভূঁইয়া, সদস্য সচিব অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবদুল হাই রাজু, সাধারণ সম্পাদক এম এ হালিম জুয়েল প্রমুখ।
এদিকে প্রকাশ্যে রাজপথে তৈমূর আলম খন্দকারকে পেয়েও পুলিশ গ্রেপ্তার করেনি। অথচ পরে তার বাড়িতে পুলিশ একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে তাকে গ্রেপ্তারের জন্যে। তাছাড়া অবরোধ চলাকালে দ্রুত বিচার আইনসহ সবগুলো মামলায় এ টি এম কামাল আসামি হলেও তৈমূর আলম খন্দকার মাত্র একটি মামলায় আসামি হয়েছেন। মাঠে থাকলেও দ্রুত বিচার আইনে দায়ের করা মামলায় তিনি আসামি হননি। এছাড়া তৈমূর আলম সমর্থিত জেলা বিএনপির প্রস্তাবিত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী নুরুদ্দিনসহ বেশ কয়েকজন নেতা বহাল তবিয়তে রয়েছেন। অথচ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় বিএনপির নেতারা লাপাত্তা।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপি একাধিক নেতা মানবজমিনকে জানান, মূলত জেলা বিএনপির অযোগ্য নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক অদূরর্শিতার কারণে নারায়ণগঞ্জে বিএনপির সাংগঠনিক ভীত মজবুত হয়নি। ফলে আন্দোলনে মাঠ পর্যায়ে নেতাকর্মীদের সম্পৃক্ত করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে তারা। তাছাড়া দলের ভেতর অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও শীর্ষ নেতাদের নিজেদের মধ্যে মত পার্থক্য এবং বিরোধের প্রভাব পড়েছে আন্দোলনে। যতটুকু আন্দোলন হয়েছে, তা জামায়াত-শিবিরের তৎপরতায়। তারা আরও জানান, সর্বশেষ কাঁচপুরে দলের চেয়ারপারসনের জন সমাবেশে দিন স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা পুরো সমাবেশ মঞ্চ দখল করে নেয়। তাদের উপস্থিতিতে মঞ্চে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। অনেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে পেয়ে নারায়ণগঞ্জে ‘এই করবো, সেই করবো’ বলে বক্তব্য দিয়ে মাইক গরম করলেও ওই নেতাদের অবরোধে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।
এদিকে ২১শে জানুয়ারি সাবেক এমপি আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান জাতীয় সংসদের বলেছেন, নির্দেশ দেন। বিএনপি-জামায়াতকে নিঃশেষ করতে আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতাকর্মীই যথেষ্ট। অথচ তার ওই বক্তব্যের ১৫ ঘন্টার মাথায় তারই নির্বাচনী এলাকায় ২২শে জানুয়ারি ফতুল্লার ভোলাইলে ট্রাক ও মাইক্রোবাস ভাঙচুর করে তাতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাটিকে অনেকেই বলছেন, শামীম ওসমানকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়ার মতো ঘটনা। তাছাড়া ২৩ জানুয়ারি অবরোধের ১৮তম দিন অতিবাহিত হলেও এই সময়ের মধ্যে শামীম ওসমানকে অবরোধ ও হরতালের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের রাজপথে দেখা যায়নি। অভিযোগ উঠেছে, শহর, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁয়ের বিএনপির একটি অংশের নেতাকর্মীরা ওই এলাকার আওয়ামী লীগ নেতাদের একটি অংশের আশীর্বাদে এলাকায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। মোটকথা বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিরোধে আওয়ামী লীগের তেমন কোন তৎপরতা দেখা যায়নি। এ বক্তব্য আওয়ামী লীগের তৃণমূলের একাধিক নেতাকর্মীর।
ওদিকে অবরোধের শুরুর দিকে বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম, জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমূর আলম খন্দকার, সাধারণ সম্পাদক কাজী মনিরুজ্জামান, শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল, বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান ও বন্দর থানা বিএনপির সভাপতি (কালাম গ্রুপ) আতাউর রহমান মুকুল,্ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মাকসুদুল আলম খন্দকার, জেলা ছাত্রদল আহ্বায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজিব গংদের ইঁদুর-বিড়াল খেলার মতো রাজপথে তৎপরতা দেখা গেলেও তার সিংহভাগ ছিল ফটোসেশন। তবে ২১শে জানুয়ারি এ টি এম কামাল গ্রেপ্তার হওয়ার পর বিএনপির সকল তৎপরতা থেমে যায়। এছাড়া চলমান অবরোধে মাঠে দেখা যায়নি, সাবেক মন্ত্রী অধ্যাপক রেজাউল করিম, সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন, সাবেক এমপি আতাউর রহমান খান আঙ্গুর, শহর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সভাপতি বদরুজ্জামান খসরু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম ফকির, রূপগঞ্জ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান হুমায়ুন, সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু জাফর, বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি (তৈমূর গ্রুপ) হাজী নুরুদ্দিন, ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি মো. শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, সিনিয়র সহসভাপতি ও কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল আলম সেন্টু, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির আহ্বায়ক সফর আলী ভূঁইয়া, সদস্য সচিব অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবদুল হাই রাজু, সাধারণ সম্পাদক এম এ হালিম জুয়েল প্রমুখ।
এদিকে প্রকাশ্যে রাজপথে তৈমূর আলম খন্দকারকে পেয়েও পুলিশ গ্রেপ্তার করেনি। অথচ পরে তার বাড়িতে পুলিশ একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে তাকে গ্রেপ্তারের জন্যে। তাছাড়া অবরোধ চলাকালে দ্রুত বিচার আইনসহ সবগুলো মামলায় এ টি এম কামাল আসামি হলেও তৈমূর আলম খন্দকার মাত্র একটি মামলায় আসামি হয়েছেন। মাঠে থাকলেও দ্রুত বিচার আইনে দায়ের করা মামলায় তিনি আসামি হননি। এছাড়া তৈমূর আলম সমর্থিত জেলা বিএনপির প্রস্তাবিত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী নুরুদ্দিনসহ বেশ কয়েকজন নেতা বহাল তবিয়তে রয়েছেন। অথচ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় বিএনপির নেতারা লাপাত্তা।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপি একাধিক নেতা মানবজমিনকে জানান, মূলত জেলা বিএনপির অযোগ্য নেতৃত্ব ও রাজনৈতিক অদূরর্শিতার কারণে নারায়ণগঞ্জে বিএনপির সাংগঠনিক ভীত মজবুত হয়নি। ফলে আন্দোলনে মাঠ পর্যায়ে নেতাকর্মীদের সম্পৃক্ত করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে তারা। তাছাড়া দলের ভেতর অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও শীর্ষ নেতাদের নিজেদের মধ্যে মত পার্থক্য এবং বিরোধের প্রভাব পড়েছে আন্দোলনে। যতটুকু আন্দোলন হয়েছে, তা জামায়াত-শিবিরের তৎপরতায়। তারা আরও জানান, সর্বশেষ কাঁচপুরে দলের চেয়ারপারসনের জন সমাবেশে দিন স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা পুরো সমাবেশ মঞ্চ দখল করে নেয়। তাদের উপস্থিতিতে মঞ্চে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। অনেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে পেয়ে নারায়ণগঞ্জে ‘এই করবো, সেই করবো’ বলে বক্তব্য দিয়ে মাইক গরম করলেও ওই নেতাদের অবরোধে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।
No comments