আগে আন্দোলন পরে নির্বাচন : বিএনপি
হঠাৎ করে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের সরকারি পরিকল্পনা সামনে রেখে
বিএনপিতে চাঙ্গা ভাব ফিরছে। নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য নয়, আন্দোলনের
মাধ্যমে মধ্যবর্তী নির্বাচন আদায়ের দাবিতে দলটি চাঙ্গা হচ্ছে। বিএনপির
আন্দোলনমুখী মনোভাবকে কৌশলে দমনের জন্যই সরকার ডিসিসি নির্বাচনের চাল
দিয়েছে বলে মনে করছেন দলের হাইকমান্ড। এ পরিস্থিতিতে সরকারের কর্মকান্ডের
ওপর সতর্ক দৃষ্টি রাখছে বিএনপি। যদি শেষ পর্যন্ত সরকার নির্বাচন করেই তাহলে
বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেবে না দলটি। তাদের মতে, আগে আন্দোলন পরে নির্বাচন।
বিএনপির নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এসব তথ্য।
জানতে চাইলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যুগান্তরকে বলেন, হঠাৎ করে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের বিষয়টিকে সামনে আনায় অনেকেই তা সন্দেহের চোখে দেখছেন। সরকারবিরোধী আন্দোলন থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে ফেরাতেই নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আনা হচ্ছে বলে তারা মনে করেন। তবে সরকার যতই কৌশলের আশ্রয় নেক, এই মুহূর্তে আন্দোলন ছাড়া তারা অন্য কিছু ভাবছেন না বিএনপি।
তারপরও সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করলে বিএনপি এতে অংশ নেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ নেয়া বা না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানোর সময় এখনো আসেনি। যখন আসবে তখন এ বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত জানানো হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সরকার হঠাৎ করে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন দেয়ার পরিকল্পনা কেন নিয়েছেন সে বিষয়ে সতর্ক নজর রাখছে বিএনপির হাইকমান্ড। বিষয়টি নিয়ে দলের মধ্যে অনির্ধারিত আলোচনা চলছে। নির্বাচনের উদ্দেশ্য নিয়ে নেতাদের সঙ্গে শিগগিরই আলোচনা করবেন খালেদা জিয়া। হাইকমান্ডের মতে, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে এই মুহূর্তে বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার সময় হয়নি। কারণ বিষয়টি এখনো সরকারের চিন্তাভাবনা পর্যায়ে রয়েছে। সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর নির্বাচন কমিশন কি পদক্ষেপ নেয় সেদিকে নজর দেয়া হবে। তারপরও সরকার যদি নির্বাচন করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন সেটাও সময়সাপেক্ষ। নির্বাচন কমিশন জানুয়ারিতে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলে তফসিল ঘোষণাসহ নির্বাচনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত করতে কমপক্ষে দুইমাস সময় লাগবে। এ দীর্ঘসময় তারা আন্দোলনে গ্যাপ দিতে চান না। নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত থাকলে আন্দোলনের প্রস্তুতিতে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
দলের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, আপাতত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে তারা ততটা ভাবছে না। এই মুহূর্তে সরকারবিরোধী আন্দোলনকেই বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আন্দোলনের কৌশল চূড়ান্ত করতে হোমওয়ার্ক চলছে। জানুয়ারির শুরুর দিকে তারা রাজপথে নামার চিন্তা-ভাবনা করছে। বিশেষ করে ৫ জানুয়ারিতে ঢাকায় ব্যাপক শোডাউনের কথা ভাবা হচ্ছে। ওইদিনকে গণতন্ত্র হত্যা বা কালো দিবস আখ্যা দিয়ে ব্যতিক্রমী কিছু করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। দেশে এবং বিদেশে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে প্রহসনের নির্বাচন হিসেবে স্মরণ করিয়ে দিতেই চলছে এ আয়োজন। ইতিমধ্যে মহানগরসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাদের এমন নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে। ওইদিনের কর্মসূচিতে সরকার বাধা দিলে হরতাল অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচির ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা রয়েছে দলটির। জানুয়ারিতে আন্দোলনকে রাজপথে গড়িয়ে তা ধীরে ধীরে কঠোরতর করা হতে পারে। এমন চিন্তা-ভাবনাকে প্রাধান্য দিয়েই চলছে দলটির কর্মপরিকল্পনা।
তবে দলের একটি অংশ নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। তাদের মতে, সরকার এক ঢিলে দুই পাখি মারার পরিকল্পনা করছে। বিএনপির আন্দোলন দমনের পাশাপাশি ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চাইছে। কিন্তু সরকারকে সহজে ছাড় দেয়া উচিত হবে না। আন্দোলনকে গুরুত্ব দিয়ে মাঠে নামতে হবে। আন্দোলন চলাকালে নির্বাচন হলে সেটাকে বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেয়া ঠিক হবে না। আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে দলের ওই অংশটি। যুক্তি হিসেবে তারা আরও বলেন, বিগত আন্দোলনে ঢাকা মহানগর বিএনপি চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেয়। সারাদেশে কঠোর আন্দোলন হলেও ঢাকার চিত্র ছিল উল্টো। তাই এবার আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনে অংশ নেয়া হলে নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য আসবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মহানগরীর প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্বক্রিয় করা সম্ভব হবে। যা আন্দোলনে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
সূত্র জানায়, সবশেষ নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হলে সেখানেও নেয়া হবে ভিন্ন কৌশল। দলীয়ভাবে কোনো প্রার্থী না দিয়ে নাগরিক সমাজের ব্যানারে প্রার্থী দেয়া হতে পারে। আর যেহেতু এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন তাই যে কেউ এতে অংশ নিতে পারেন- এমন কৌশলের আশ্রয় নেয়া হতে পারে। যা বিগত কয়েকটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে এ ধরনের কৌশলের আশ্রয় নেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়-বিএনপির এমন দাবির যৌক্তিকতা হিসেবে তারা বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয়।
বিগত নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পর বিএনপির পক্ষ থেকে দক্ষিণের সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র কেনেন দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন। তিনি যুগান্তরকে বলেন, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে প্রথম থেকেই সরকারের মতলব, কৌশল ছিল নিন্দনীয়। নির্বাচন নিয়ে তারা নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নেয়। আদালতকে ব্যবহার করে তারা নির্বাচনকে বন্ধ করে দেয়। আবার নতুন করে সরকার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের কথা বলছেন। এখানেও তাদের অন্য কোনো কূটকৌশল রয়েছে বলে মনে হয়। কারণ যেসময় তারা আন্দোলনের কথা বলছেন ঠিক সেসময় হঠাৎ করে নির্বাচনের বিষয়টি সামনে নিয়ে আসা হল।
তারপরও নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ প্রশ্নের জবাব দেয়ার সময় এখনো আসেনি। কারণ এখনো নির্বাচন কমিশন কিছু ঘোষণা করেনি। আগে নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করুক। তারপর দল এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
জানতে চাইলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যুগান্তরকে বলেন, হঠাৎ করে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের বিষয়টিকে সামনে আনায় অনেকেই তা সন্দেহের চোখে দেখছেন। সরকারবিরোধী আন্দোলন থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে ফেরাতেই নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আনা হচ্ছে বলে তারা মনে করেন। তবে সরকার যতই কৌশলের আশ্রয় নেক, এই মুহূর্তে আন্দোলন ছাড়া তারা অন্য কিছু ভাবছেন না বিএনপি।
তারপরও সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করলে বিএনপি এতে অংশ নেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ নেয়া বা না নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানোর সময় এখনো আসেনি। যখন আসবে তখন এ বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত জানানো হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সরকার হঠাৎ করে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন দেয়ার পরিকল্পনা কেন নিয়েছেন সে বিষয়ে সতর্ক নজর রাখছে বিএনপির হাইকমান্ড। বিষয়টি নিয়ে দলের মধ্যে অনির্ধারিত আলোচনা চলছে। নির্বাচনের উদ্দেশ্য নিয়ে নেতাদের সঙ্গে শিগগিরই আলোচনা করবেন খালেদা জিয়া। হাইকমান্ডের মতে, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে এই মুহূর্তে বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার সময় হয়নি। কারণ বিষয়টি এখনো সরকারের চিন্তাভাবনা পর্যায়ে রয়েছে। সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর নির্বাচন কমিশন কি পদক্ষেপ নেয় সেদিকে নজর দেয়া হবে। তারপরও সরকার যদি নির্বাচন করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন সেটাও সময়সাপেক্ষ। নির্বাচন কমিশন জানুয়ারিতে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলে তফসিল ঘোষণাসহ নির্বাচনের দিনক্ষণ চূড়ান্ত করতে কমপক্ষে দুইমাস সময় লাগবে। এ দীর্ঘসময় তারা আন্দোলনে গ্যাপ দিতে চান না। নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত থাকলে আন্দোলনের প্রস্তুতিতে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
দলের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, আপাতত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে তারা ততটা ভাবছে না। এই মুহূর্তে সরকারবিরোধী আন্দোলনকেই বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আন্দোলনের কৌশল চূড়ান্ত করতে হোমওয়ার্ক চলছে। জানুয়ারির শুরুর দিকে তারা রাজপথে নামার চিন্তা-ভাবনা করছে। বিশেষ করে ৫ জানুয়ারিতে ঢাকায় ব্যাপক শোডাউনের কথা ভাবা হচ্ছে। ওইদিনকে গণতন্ত্র হত্যা বা কালো দিবস আখ্যা দিয়ে ব্যতিক্রমী কিছু করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। দেশে এবং বিদেশে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে প্রহসনের নির্বাচন হিসেবে স্মরণ করিয়ে দিতেই চলছে এ আয়োজন। ইতিমধ্যে মহানগরসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাদের এমন নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে। ওইদিনের কর্মসূচিতে সরকার বাধা দিলে হরতাল অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচির ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা রয়েছে দলটির। জানুয়ারিতে আন্দোলনকে রাজপথে গড়িয়ে তা ধীরে ধীরে কঠোরতর করা হতে পারে। এমন চিন্তা-ভাবনাকে প্রাধান্য দিয়েই চলছে দলটির কর্মপরিকল্পনা।
তবে দলের একটি অংশ নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। তাদের মতে, সরকার এক ঢিলে দুই পাখি মারার পরিকল্পনা করছে। বিএনপির আন্দোলন দমনের পাশাপাশি ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চাইছে। কিন্তু সরকারকে সহজে ছাড় দেয়া উচিত হবে না। আন্দোলনকে গুরুত্ব দিয়ে মাঠে নামতে হবে। আন্দোলন চলাকালে নির্বাচন হলে সেটাকে বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেয়া ঠিক হবে না। আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে দলের ওই অংশটি। যুক্তি হিসেবে তারা আরও বলেন, বিগত আন্দোলনে ঢাকা মহানগর বিএনপি চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেয়। সারাদেশে কঠোর আন্দোলন হলেও ঢাকার চিত্র ছিল উল্টো। তাই এবার আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনে অংশ নেয়া হলে নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য আসবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মহানগরীর প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্বক্রিয় করা সম্ভব হবে। যা আন্দোলনে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
সূত্র জানায়, সবশেষ নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হলে সেখানেও নেয়া হবে ভিন্ন কৌশল। দলীয়ভাবে কোনো প্রার্থী না দিয়ে নাগরিক সমাজের ব্যানারে প্রার্থী দেয়া হতে পারে। আর যেহেতু এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন তাই যে কেউ এতে অংশ নিতে পারেন- এমন কৌশলের আশ্রয় নেয়া হতে পারে। যা বিগত কয়েকটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে এ ধরনের কৌশলের আশ্রয় নেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়-বিএনপির এমন দাবির যৌক্তিকতা হিসেবে তারা বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয়।
বিগত নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পর বিএনপির পক্ষ থেকে দক্ষিণের সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র কেনেন দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন। তিনি যুগান্তরকে বলেন, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে প্রথম থেকেই সরকারের মতলব, কৌশল ছিল নিন্দনীয়। নির্বাচন নিয়ে তারা নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নেয়। আদালতকে ব্যবহার করে তারা নির্বাচনকে বন্ধ করে দেয়। আবার নতুন করে সরকার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের কথা বলছেন। এখানেও তাদের অন্য কোনো কূটকৌশল রয়েছে বলে মনে হয়। কারণ যেসময় তারা আন্দোলনের কথা বলছেন ঠিক সেসময় হঠাৎ করে নির্বাচনের বিষয়টি সামনে নিয়ে আসা হল।
তারপরও নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ প্রশ্নের জবাব দেয়ার সময় এখনো আসেনি। কারণ এখনো নির্বাচন কমিশন কিছু ঘোষণা করেনি। আগে নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করুক। তারপর দল এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
No comments