দেশে দেশে বর্ষবরণ
খ্রিষ্টীয় নববর্ষকে স্বাগত জানাতে বিশ্বজুড়ে ছিল নানা আয়োজন। নতুন বছরের প্রথম মুহূর্তটিতে উৎসবের কেন্দ্রে পরিণত হয় নিউইয়র্ক, সিডনি থেকে শুরু করে লন্ডন, প্যারিস, বার্লিন, মাদ্রিদ, কায়রোসহ বিশ্বের বড় বড় শহর। খবর এএফপির।
তবে উৎসব করতে গিয়ে ইতালির নেপলস শহরে বিষাদের ছায়া নেমে আসে। সেখানে আতশবাজির বিস্ফোরণে দুই জন নিহত হয়েছে। ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় নববর্ষ উদ্যাপন করতে গিয়ে পটকা ও আতশবাজিতে শত শত মানুষ
তবে উৎসব করতে গিয়ে ইতালির নেপলস শহরে বিষাদের ছায়া নেমে আসে। সেখানে আতশবাজির বিস্ফোরণে দুই জন নিহত হয়েছে। ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় নববর্ষ উদ্যাপন করতে গিয়ে পটকা ও আতশবাজিতে শত শত মানুষ
আহত হয়েছে। নিউইয়র্কে পপ তারকা লেডি গাগা ও মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ নতুন বছর বরণ করে নিতে সুইচ টিপে বিখ্যাত ক্রিস্টাল বলের ড্রপিংয়ের (ওঠানামা) মাধ্যমে ক্ষণ গণনার সূচনা করেন। টাইমস স্কয়ারে জড়ো হওয়া লাখো মানুষ ক্ষণগণনায় যোগ দেয়। লেডি গাগাসহ বেশ কয়েকজন তারকা এখানে সংগীত পরিবেশন করেন। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ম্যানহাটনের আকাশচুম্বী বিভিন্ন ভবনের ওপর আতশবাজি ও নানা পদ্ধতিতে আলোর খেলা ছিল চোখে পড়ার মতো।
মাদ্রিদের উৎসবের কেন্দ্রস্থল ছিল পুয়ের্তা ডেল সোর স্কয়ার। উৎসবে অংশ নিতে আসা শিক্ষক লুইস জোরিলা বলেন, ‘আজকের দিনটি সব সমস্যা ভুলে থেকে উৎসব করার দিন।’
বার্লিনের ব্রান্ডেনবার্গ গেটে ছিল বর্ষবরণের জমকালো আয়োজন। ছিল চোখ ধাঁধানো আলোর খেলা। প্যারিসের চ্যাম্পস-এলিসিতে বর্ষবরণের বিশাল আয়োজন করা হয়। প্রায় তিন লাখ ৬০ হাজার উৎসবপ্রিয় মানুষ এই আয়োজনে অংশ নেয়।
কায়রোতে নববর্ষের কেন্দ্রস্থল ছিল তাহরির স্কয়ার। হোসনি মোবারকের পতনের পর তারা এই প্রথম নববর্ষ উদ্যাপন করল। উৎসবে যোগ দিয়ে মিসরের পতাকা হাতে এক নারী বলেন, ‘আমরা এখানে এসেছি নববর্ষকে স্বাগত জানাতে। এখানে আমাদের বিপ্লব শুরু হয়েছিল। সেই বিপ্লব চালিয়ে যাব আমরা।’
অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা, জাপানের টোকিও, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইসহ বিভিন্ন স্থানে নববর্ষকে বরণ করে নিতে ছিল নানা অনুষ্ঠান।
ফিলিপাইনের স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, নববর্ষ পালনে উৎসব করতে গিয়ে পটকা-বাজির বিভিন্ন ঘটনায় অনেকে আহত হয়েছেন। বিভিন্ন হাসপাতালে ৪৫৪ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আমাদের লন্ডন প্রতিনিধি জানান, নতুন বছরকে বরণ করতে লন্ডনে টেমস নদীর কূল ঘেঁষে সমবেত হয়ে লাখো মানুষ উপভোগ করে চোখ ধাঁধানো আলোর খেলা। আকাশ চমকানো বর্ণিল বৃত্তগুলো জানান দিচ্ছিল দোরগোড়ায় ‘লন্ডন অলিম্পিক ২০১২’। প্রায় ১৫ মিনিট ধরে চলে এই জমকালো পরিবেশনা।
বিশ্বখ্যাত বিগ বেনের ঘণ্টাধ্বনি আর লন্ডন আইয়ে আলোর বিচ্ছুরণের মধ্য দিয়ে যুক্তরাজ্য বিশ্ববাসীকে আমন্ত্রণ জানাল ক্রীড়াবিশ্বের অন্যতম আসর অলিম্পিকে—জমকালো আয়োজন সম্পর্কে এমন প্রতিক্রিয়া জানালেন লন্ডনের মেয়র বরিস জনসন।
নববর্ষকে স্বাগত জানাতে সন্ধ্যা থেকেই লোকারণ্য হয়ে ওঠে টেমস নদীর দুই কূল। উৎসবের রং ছড়িয়ে পরে দেশজুড়ে। ১২ হাজার আতশবাজিতে ৫০ হাজারেরও বেশি নয়নাভিরাম দৃশ্যে মুগ্ধ জার্মান প্রকৌশলী হার্স রিটার বললেন ‘এক কথায় অপূর্ব লন্ডন অলিম্পিক ও প্যারা-অলিম্পিকের এ আগাম বার্তা।’ নববর্ষ উদ্যাপনে বিশৃঙ্খলা এড়াতে শহরজুড়ে তিন হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
মাদ্রিদের উৎসবের কেন্দ্রস্থল ছিল পুয়ের্তা ডেল সোর স্কয়ার। উৎসবে অংশ নিতে আসা শিক্ষক লুইস জোরিলা বলেন, ‘আজকের দিনটি সব সমস্যা ভুলে থেকে উৎসব করার দিন।’
বার্লিনের ব্রান্ডেনবার্গ গেটে ছিল বর্ষবরণের জমকালো আয়োজন। ছিল চোখ ধাঁধানো আলোর খেলা। প্যারিসের চ্যাম্পস-এলিসিতে বর্ষবরণের বিশাল আয়োজন করা হয়। প্রায় তিন লাখ ৬০ হাজার উৎসবপ্রিয় মানুষ এই আয়োজনে অংশ নেয়।
কায়রোতে নববর্ষের কেন্দ্রস্থল ছিল তাহরির স্কয়ার। হোসনি মোবারকের পতনের পর তারা এই প্রথম নববর্ষ উদ্যাপন করল। উৎসবে যোগ দিয়ে মিসরের পতাকা হাতে এক নারী বলেন, ‘আমরা এখানে এসেছি নববর্ষকে স্বাগত জানাতে। এখানে আমাদের বিপ্লব শুরু হয়েছিল। সেই বিপ্লব চালিয়ে যাব আমরা।’
অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা, জাপানের টোকিও, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইসহ বিভিন্ন স্থানে নববর্ষকে বরণ করে নিতে ছিল নানা অনুষ্ঠান।
ফিলিপাইনের স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, নববর্ষ পালনে উৎসব করতে গিয়ে পটকা-বাজির বিভিন্ন ঘটনায় অনেকে আহত হয়েছেন। বিভিন্ন হাসপাতালে ৪৫৪ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আমাদের লন্ডন প্রতিনিধি জানান, নতুন বছরকে বরণ করতে লন্ডনে টেমস নদীর কূল ঘেঁষে সমবেত হয়ে লাখো মানুষ উপভোগ করে চোখ ধাঁধানো আলোর খেলা। আকাশ চমকানো বর্ণিল বৃত্তগুলো জানান দিচ্ছিল দোরগোড়ায় ‘লন্ডন অলিম্পিক ২০১২’। প্রায় ১৫ মিনিট ধরে চলে এই জমকালো পরিবেশনা।
বিশ্বখ্যাত বিগ বেনের ঘণ্টাধ্বনি আর লন্ডন আইয়ে আলোর বিচ্ছুরণের মধ্য দিয়ে যুক্তরাজ্য বিশ্ববাসীকে আমন্ত্রণ জানাল ক্রীড়াবিশ্বের অন্যতম আসর অলিম্পিকে—জমকালো আয়োজন সম্পর্কে এমন প্রতিক্রিয়া জানালেন লন্ডনের মেয়র বরিস জনসন।
নববর্ষকে স্বাগত জানাতে সন্ধ্যা থেকেই লোকারণ্য হয়ে ওঠে টেমস নদীর দুই কূল। উৎসবের রং ছড়িয়ে পরে দেশজুড়ে। ১২ হাজার আতশবাজিতে ৫০ হাজারেরও বেশি নয়নাভিরাম দৃশ্যে মুগ্ধ জার্মান প্রকৌশলী হার্স রিটার বললেন ‘এক কথায় অপূর্ব লন্ডন অলিম্পিক ও প্যারা-অলিম্পিকের এ আগাম বার্তা।’ নববর্ষ উদ্যাপনে বিশৃঙ্খলা এড়াতে শহরজুড়ে তিন হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
No comments