ব্যাংকগুলোর উচ্চ পরিচালন মুনাফা
বিদায়ী ২০১১ সালে দেশের বেসরকারি ও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ভালো পরিচালন মুনাফা করেছে। তবে ৩০টি বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে ১০টি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা আগের বছরের তুলনায় কমেছে, বেড়েছে ২০টির। রাষ্ট্রীয় খাতের চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংকেরও উচ্চ পরিচালন মুনাফার হিসাব মিলেছে। বছরজুড়ে ব্যাংকগুলোতে তারল্য-সংকটের কথা বলা হচ্ছিল। পুঁজিবাজারেও ছিল মন্দা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানাভাবে মুদ্রা সরবরাহের রাশ টানতে
চেয়েছে। তবে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি এবং দেশে আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধির কারণে ব্যাংকগুলোর মূল ব্যাংকিং ভালো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। অধিকাংশ ব্যাংকের পুঁজিবাজারভিত্তিক ব্রোকারেজ ব্যবসা ও মার্চেন্ট ব্যাংক আছে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো নিজস্ব তহবিল শেয়ারবাজারে খাটিয়েছে। এর আগেও তাদের তহবিল খাটানো ছিল। তবে এ খাত থেকে এবার ভালো আয় আসেনি।
বিশ্বমন্দা পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়ে কয়েক বছর ধরে দেশের ব্যাংকগুলোকে কৃষিঋণ বিতরণে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করা হয়েছে। কৃষি এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে ঋণ বিতরণে সুদের হারও নির্ধারণ করা রয়েছে। আবার রপ্তানি খাতেও সুদের হার নির্ধারিত আছে। এগুলো উচ্চ মুনাফার ক্ষেত্রে অন্তরায়।
প্রবাসী-আয় (রেমিট্যান্স) দেশে আসার গতিতে কিছুটা ভাটা ছিল। ফলে এ খাতে আয়ও কমেছে ব্যাংকগুলোর। ব্যাংকাররা অবশ্য বলছেন, নানা খাতে ব্যবসা বাড়াতে তৎপরতায় ছিলেন তাঁরা।
তবে বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে এসে অনেক ব্যাংকের যে হিসাব পাওয়া গিয়েছিল, বছর শেষের অগ্রগতি যেন তার সঙ্গে মেলে না। সংশ্লিষ্ট কারও কারও মতে, এই যে বড় অঙ্কের পরিচালন মুনাফা, তার মধ্যেও বড় ধরনের হিসাবের ফাঁক বা ‘উইন্ডো ড্রেসিং’ থাকতে পারে।
তবে, এই পরিচালনগত মুনাফা ব্যাংকের প্রকৃত মুনাফা নয়। নিট মুনাফাই ব্যাংকের প্রকৃত আয়। পরিচালনগত মুনাফা থেকে ঋণের বিপরীতে সঞ্চিতি (প্রভিশন) এবং কর (৪২ দশমিক ৫ শতাংশ) বাদ দিয়ে নিট মুনাফা নির্ধারিত হয়। ফলে নিট মুনাফা অনেকটা কমে আসবে।
এর ওপর ব্যাংক বিশেষে সাধারণ রিজার্ভ খাতে অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়। ফলে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীকে অপেক্ষা করতে হবে নিট বা প্রকৃত মুনাফার হিসাব পাওয়া পর্যন্ত। আবার অনেক ক্ষেত্রেই নিট মুনাফা হলেও তার সম্পূর্ণ অর্থ লভ্যাংশ আকারে বিতরণ করা হবে না। তাই শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ পাওয়ার হিসাব কষতে অপেক্ষা করতে হবে ব্যাংকের এজিএমের আগের পরিচালনা পর্ষদের সভার সিদ্ধান্ত পর্যন্ত।
অন্যদিকে ব্যাসেল-২ বাস্তবায়নের জন্য ২০১১ সালের মধ্যে ব্যাংকগুলোকে মূলধন ৪০০ কোটি টাকা বা ঝুঁকিনির্ভর সম্পদের ১০ শতাংশ—এই দুইয়ের মধ্যে যা বেশি সেই পরিমাণ অর্থ সংরক্ষণ করার কথা। যার মধ্যে পরিশোধিত মূলধন হচ্ছে ২০০ কোটি টাকা। আবার ব্যাসেল-৩-এ যেতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকের মূলধন বাড়াতে নির্দেশনা দেবে বলে জানা যাচ্ছে। ফলে অনেক ব্যাংকের মুনাফা বিতরণ কমে আসতে পারে। ছোট পরিশোধিত মূলধনের ব্যাংকগুলো হয়তো লভ্যাংশ বিতরণ না করে বোনাস শেয়ার দিতে পারে।
সংবাদপত্রের তথ্য প্রাপ্তিতে নানা বাধা রয়েছে। ফলে এমনও হতে পারে, কোনো ব্যাংক সূত্র একটি কাছাকাছি অঙ্কের মুনাফার তথ্য দিয়েছে। ১০০ ভাগ সঠিক তথ্য না-ও হতে পারে।
তা সত্ত্বেও বিশ্বব্যাপী পরিচালন মুনাফা প্রকাশ একটি স্বীকৃত বিষয়। যদিও বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে এই পরিচালন মুনাফা প্রকাশে নানা বিধিনিষেধ রয়েছে। এই বিধিনিষেধ এসেছে এসইসির অনুরোধে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে। তবে শেয়ারবাজারে যাঁরা প্রতিনিয়ত কেনাবেচা করেন এবং যাঁদের কোনো ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগ রয়েছে, তাঁরা ব্যক্তি যোগাযোগের মাধ্যমেই এ তথ্য পান।
সূত্রে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, বরাবরের মতো বেসরকারি খাতে ২০১১ সালেও পরিচালন মুনাফার পরিমাণের দিক থেকে সর্বাধিক আয় করেছে ইসলামী ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা হয়েছে এক হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। আগের বছর ছিল এক হাজার ১৪৩ কোটি টাকা।
তবে দেশের ব্যাংক খাত বিবেচনা করলে গতবারের মতো রাষ্ট্রীয় খাতের জনতা ব্যাংক সর্বাধিক পরিচালন মুনাফা করেছে। এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা হয়েছে এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আগের বছর ছিল এক হাজার ১৫২ কোটি টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের আমানত ও বিনিয়োগ (ঋণ) পদ্ধতি ভিন্ন। ফলে তাদের হিসাবও ভিন্ন। উপরন্তু ব্যাংকটির আমানতের পরিমাণ বেসরকারি অন্য একক কোনো ব্যাংকের চেয়ে অনেক বেশি। সেই হিসাবে ইসলামী ব্যাংককে বাদ দিলে গত বছর সবচেয়ে বেশি পরিচালন মুনাফা করেছে ন্যাশনাল ব্যাংক।
ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা (কোটি টাকায়)
ব্যাংকের নাম ২০১১ ২০১০
সরকারি
সোনালী ব্যাংক ১৪৫৮ ১০০০
জনতা ব্যাংক ১৫০০ ১১৫০
অগ্রণী ব্যাংক ১২৭৭ ১০৭৭
রূপালী ব্যাংক ৩৫০ ২৫০
বেসরকারি
ইসলামী ব্যাংক ১৪৭০ ১১৪৩
এবি ব্যাংক ৬০০ ১০০০
প্রাইম ব্যাংক ৮২৫ ৭৭০
পূবালী ব্যাংক ৫৯৭ ৫৯০
ন্যাশনাল ব্যাংক ১০৪২ ১০২৫
সাউথইস্ট ব্যাংক ৬০৫ ৬৫০
ব্র্যাক ব্যাংক ৫০৫ ৪৯০
সিটি ব্যাংক ৪০৫ ৪০০
এক্সিম ব্যাংক ৪০৭ ৬০৭
ইউসিবিএল ৬০৫ ৫১২
ঢাকা ব্যাংক ৪৬৩ ৩৭০
এনসিসিবিএল ৪২২ ৪১০
ডাচ্-বাংলা ৫১৪ ৪৫০
উত্তরা ব্যাংক ৩২০ ৩০২
শাহজালাল ব্যাংক ৩৩৯ ৩৮৮
ইস্টার্ন ব্যাংক ৫১৭ ৪০০
ব্যাংক এশিয়া ৪১৭ ৪৫৫
মার্কেন্টাইল ব্যাংক ৩৯০ ৩০০
আইএফআইসি ব্যাংক ৩১৮ ৪১৯
বেসিক ব্যাংক ২৬২ ২০৭
আল-আরাফাহ্ ব্যাংক ৪৫০ ৩০০
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ২৯১ ৩১০
প্রিমিয়ার ব্যাংক ২৩৮ ২৭৫
দি ট্রাস্ট ব্যাংক ২৪০ ২৬৫
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ১২৫ ২৫০
ওয়ান ব্যাংক ৩০৫ ৩০০
যমুনা ব্যাংক ৩০৭ ২৫৩
এসআইবিএল ৩০২ ১৭৫
ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক ১৬৩ ১২১
কমার্স ব্যাংক -- ৩৪
বিডিবিএল ৯১ ৫০
আইসিবি ইসলামী ব্যাংক -- (-) ৯
-- তথ্য পাওয়া যায়নি
বিশ্বমন্দা পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়ে কয়েক বছর ধরে দেশের ব্যাংকগুলোকে কৃষিঋণ বিতরণে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করা হয়েছে। কৃষি এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে ঋণ বিতরণে সুদের হারও নির্ধারণ করা রয়েছে। আবার রপ্তানি খাতেও সুদের হার নির্ধারিত আছে। এগুলো উচ্চ মুনাফার ক্ষেত্রে অন্তরায়।
প্রবাসী-আয় (রেমিট্যান্স) দেশে আসার গতিতে কিছুটা ভাটা ছিল। ফলে এ খাতে আয়ও কমেছে ব্যাংকগুলোর। ব্যাংকাররা অবশ্য বলছেন, নানা খাতে ব্যবসা বাড়াতে তৎপরতায় ছিলেন তাঁরা।
তবে বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে এসে অনেক ব্যাংকের যে হিসাব পাওয়া গিয়েছিল, বছর শেষের অগ্রগতি যেন তার সঙ্গে মেলে না। সংশ্লিষ্ট কারও কারও মতে, এই যে বড় অঙ্কের পরিচালন মুনাফা, তার মধ্যেও বড় ধরনের হিসাবের ফাঁক বা ‘উইন্ডো ড্রেসিং’ থাকতে পারে।
তবে, এই পরিচালনগত মুনাফা ব্যাংকের প্রকৃত মুনাফা নয়। নিট মুনাফাই ব্যাংকের প্রকৃত আয়। পরিচালনগত মুনাফা থেকে ঋণের বিপরীতে সঞ্চিতি (প্রভিশন) এবং কর (৪২ দশমিক ৫ শতাংশ) বাদ দিয়ে নিট মুনাফা নির্ধারিত হয়। ফলে নিট মুনাফা অনেকটা কমে আসবে।
এর ওপর ব্যাংক বিশেষে সাধারণ রিজার্ভ খাতে অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়। ফলে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীকে অপেক্ষা করতে হবে নিট বা প্রকৃত মুনাফার হিসাব পাওয়া পর্যন্ত। আবার অনেক ক্ষেত্রেই নিট মুনাফা হলেও তার সম্পূর্ণ অর্থ লভ্যাংশ আকারে বিতরণ করা হবে না। তাই শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ পাওয়ার হিসাব কষতে অপেক্ষা করতে হবে ব্যাংকের এজিএমের আগের পরিচালনা পর্ষদের সভার সিদ্ধান্ত পর্যন্ত।
অন্যদিকে ব্যাসেল-২ বাস্তবায়নের জন্য ২০১১ সালের মধ্যে ব্যাংকগুলোকে মূলধন ৪০০ কোটি টাকা বা ঝুঁকিনির্ভর সম্পদের ১০ শতাংশ—এই দুইয়ের মধ্যে যা বেশি সেই পরিমাণ অর্থ সংরক্ষণ করার কথা। যার মধ্যে পরিশোধিত মূলধন হচ্ছে ২০০ কোটি টাকা। আবার ব্যাসেল-৩-এ যেতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকের মূলধন বাড়াতে নির্দেশনা দেবে বলে জানা যাচ্ছে। ফলে অনেক ব্যাংকের মুনাফা বিতরণ কমে আসতে পারে। ছোট পরিশোধিত মূলধনের ব্যাংকগুলো হয়তো লভ্যাংশ বিতরণ না করে বোনাস শেয়ার দিতে পারে।
সংবাদপত্রের তথ্য প্রাপ্তিতে নানা বাধা রয়েছে। ফলে এমনও হতে পারে, কোনো ব্যাংক সূত্র একটি কাছাকাছি অঙ্কের মুনাফার তথ্য দিয়েছে। ১০০ ভাগ সঠিক তথ্য না-ও হতে পারে।
তা সত্ত্বেও বিশ্বব্যাপী পরিচালন মুনাফা প্রকাশ একটি স্বীকৃত বিষয়। যদিও বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে এই পরিচালন মুনাফা প্রকাশে নানা বিধিনিষেধ রয়েছে। এই বিধিনিষেধ এসেছে এসইসির অনুরোধে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে। তবে শেয়ারবাজারে যাঁরা প্রতিনিয়ত কেনাবেচা করেন এবং যাঁদের কোনো ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগ রয়েছে, তাঁরা ব্যক্তি যোগাযোগের মাধ্যমেই এ তথ্য পান।
সূত্রে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, বরাবরের মতো বেসরকারি খাতে ২০১১ সালেও পরিচালন মুনাফার পরিমাণের দিক থেকে সর্বাধিক আয় করেছে ইসলামী ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা হয়েছে এক হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। আগের বছর ছিল এক হাজার ১৪৩ কোটি টাকা।
তবে দেশের ব্যাংক খাত বিবেচনা করলে গতবারের মতো রাষ্ট্রীয় খাতের জনতা ব্যাংক সর্বাধিক পরিচালন মুনাফা করেছে। এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা হয়েছে এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আগের বছর ছিল এক হাজার ১৫২ কোটি টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের আমানত ও বিনিয়োগ (ঋণ) পদ্ধতি ভিন্ন। ফলে তাদের হিসাবও ভিন্ন। উপরন্তু ব্যাংকটির আমানতের পরিমাণ বেসরকারি অন্য একক কোনো ব্যাংকের চেয়ে অনেক বেশি। সেই হিসাবে ইসলামী ব্যাংককে বাদ দিলে গত বছর সবচেয়ে বেশি পরিচালন মুনাফা করেছে ন্যাশনাল ব্যাংক।
ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা (কোটি টাকায়)
ব্যাংকের নাম ২০১১ ২০১০
সরকারি
সোনালী ব্যাংক ১৪৫৮ ১০০০
জনতা ব্যাংক ১৫০০ ১১৫০
অগ্রণী ব্যাংক ১২৭৭ ১০৭৭
রূপালী ব্যাংক ৩৫০ ২৫০
বেসরকারি
ইসলামী ব্যাংক ১৪৭০ ১১৪৩
এবি ব্যাংক ৬০০ ১০০০
প্রাইম ব্যাংক ৮২৫ ৭৭০
পূবালী ব্যাংক ৫৯৭ ৫৯০
ন্যাশনাল ব্যাংক ১০৪২ ১০২৫
সাউথইস্ট ব্যাংক ৬০৫ ৬৫০
ব্র্যাক ব্যাংক ৫০৫ ৪৯০
সিটি ব্যাংক ৪০৫ ৪০০
এক্সিম ব্যাংক ৪০৭ ৬০৭
ইউসিবিএল ৬০৫ ৫১২
ঢাকা ব্যাংক ৪৬৩ ৩৭০
এনসিসিবিএল ৪২২ ৪১০
ডাচ্-বাংলা ৫১৪ ৪৫০
উত্তরা ব্যাংক ৩২০ ৩০২
শাহজালাল ব্যাংক ৩৩৯ ৩৮৮
ইস্টার্ন ব্যাংক ৫১৭ ৪০০
ব্যাংক এশিয়া ৪১৭ ৪৫৫
মার্কেন্টাইল ব্যাংক ৩৯০ ৩০০
আইএফআইসি ব্যাংক ৩১৮ ৪১৯
বেসিক ব্যাংক ২৬২ ২০৭
আল-আরাফাহ্ ব্যাংক ৪৫০ ৩০০
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ২৯১ ৩১০
প্রিমিয়ার ব্যাংক ২৩৮ ২৭৫
দি ট্রাস্ট ব্যাংক ২৪০ ২৬৫
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ১২৫ ২৫০
ওয়ান ব্যাংক ৩০৫ ৩০০
যমুনা ব্যাংক ৩০৭ ২৫৩
এসআইবিএল ৩০২ ১৭৫
ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক ১৬৩ ১২১
কমার্স ব্যাংক -- ৩৪
বিডিবিএল ৯১ ৫০
আইসিবি ইসলামী ব্যাংক -- (-) ৯
-- তথ্য পাওয়া যায়নি
No comments