ভয় থেকেই রক্ষণাত্মক মিসবাহ
গত বছর ৩২টি ওয়ানডের ২৪টিতেই জিতেছে পাকিস্তান। টেস্টে ১০ ম্যাচের ছয়টিতেই জয়। এমন সাফল্যের পর অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক বয়ে বেড়ান ‘রক্ষণাত্মক অধিনায়কের’ অপবাদ। কেন রক্ষণাত্মক মিসবাহ? কারণ, অধিনায়কত্ব হারানোর ভয়ে ভীত পাকিস্তান অধিনায়ক! ৩৭ বছর বয়সী অধিনায়ককে নিয়ে এটি পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কোচ মহসিন খানের উপলব্ধি। এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকে পাকিস্তান কোচ যেমনটা বললেন তাতে এটা বাস্তবতাও, ‘তার বয়সটা কোন পর্যায়ে
সেটা বুঝতে হবে আপনাকে। এক বা দুই ম্যাচে ব্যর্থ হলে, সমালোচকেরা তাকে নিয়ে আবার সরব হবে এবং সে দল থেকে বাদ পড়বে—এই ব্যাপারটা নিয়ে সে উদ্বিগ্ন থাকে। যার কারণে মাঝেমধ্যেই সে রক্ষণাত্মক থাকতে চায়।’
হতে পারে নেতৃত্ব হারানোর ভয়ে, তবে অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর ব্যাটসম্যান মিসবাহ সাধারণ থেকে ‘অসাধারণ’ হয়ে উঠছেন। টেস্টে তাঁর ব্যাটিং গড় ৪৬.৩৪। কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে খেলা ১২ ম্যাচে সেটি ৭৫.৭৬! ওয়ানডেতেও যথারীতি ঊর্ধ্বমুখী পারফরম্যান্স। ক্যারিয়ার গড় যেখানে ৪২.৬৭, সেখানে অধিনায়ক মিসবাহর ব্যাটিং গড় ৪৯.৮৭।
তবে অধিনায়ক মিসবাহকে আগের চেয়ে এখন অনেক আত্মবিশ্বাসী মনে করেন মহসিন, ‘অধিনায়ক হিসেবে সে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠছে এবং আমি তাঁকে এসব ব্যাপার মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে বলেছি। সে যেটা করছে সেটাই ভালোভাবে করে যেতে বলেছি তাকে। বলেছি, অধিনায়ক হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টের উদাহরণ টেনে অধিনায়ক মিসবাহর আরও প্রশংসা করেছেন মহসিন খান, ‘মিসবাহ খুবই মেধাবী ও ধীরস্থির অধিনায়ক। খেলোয়াড়দের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষমতাও তার ভালো। জয়ের দিকে ধাবিত করতে দলের মধ্যে দ্রুত আত্মবিশ্বাস ছড়িয়ে দিতে পারে ও। বাংলাদেশের বিপক্ষে শেষ টেস্টে আমরা দুজনে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, রান তাড়া করার জন্য যদি ১০ ওভারও পাই, ড্রয়ের জন্য নয়, জয়ের জন্যই খেলব।’ ওয়েবসাইট।
হতে পারে নেতৃত্ব হারানোর ভয়ে, তবে অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর ব্যাটসম্যান মিসবাহ সাধারণ থেকে ‘অসাধারণ’ হয়ে উঠছেন। টেস্টে তাঁর ব্যাটিং গড় ৪৬.৩৪। কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে খেলা ১২ ম্যাচে সেটি ৭৫.৭৬! ওয়ানডেতেও যথারীতি ঊর্ধ্বমুখী পারফরম্যান্স। ক্যারিয়ার গড় যেখানে ৪২.৬৭, সেখানে অধিনায়ক মিসবাহর ব্যাটিং গড় ৪৯.৮৭।
তবে অধিনায়ক মিসবাহকে আগের চেয়ে এখন অনেক আত্মবিশ্বাসী মনে করেন মহসিন, ‘অধিনায়ক হিসেবে সে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠছে এবং আমি তাঁকে এসব ব্যাপার মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে বলেছি। সে যেটা করছে সেটাই ভালোভাবে করে যেতে বলেছি তাকে। বলেছি, অধিনায়ক হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টের উদাহরণ টেনে অধিনায়ক মিসবাহর আরও প্রশংসা করেছেন মহসিন খান, ‘মিসবাহ খুবই মেধাবী ও ধীরস্থির অধিনায়ক। খেলোয়াড়দের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষমতাও তার ভালো। জয়ের দিকে ধাবিত করতে দলের মধ্যে দ্রুত আত্মবিশ্বাস ছড়িয়ে দিতে পারে ও। বাংলাদেশের বিপক্ষে শেষ টেস্টে আমরা দুজনে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, রান তাড়া করার জন্য যদি ১০ ওভারও পাই, ড্রয়ের জন্য নয়, জয়ের জন্যই খেলব।’ ওয়েবসাইট।
No comments