পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম দফার ভোট গ্রহণ আজ
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে আজ সোমবার প্রথম দফায় ভোট নেওয়া হবে। আজ রাজ্যের ছয়টি জেলার ৫৪টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। এতে ৩৮৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। জেলাগুলো হলো: দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদহ। পশ্চিমবঙ্গে এবার ২৯৪টি আসনের বিধানসভা নির্বাচনে ছয় দফায় ভোট নেওয়া হবে।
সীমান্তপথ বন্ধ: প্রথম দফার নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে ভারতের নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে যুক্ত বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের সীমান্তপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আন্তরাজ্য সীমান্তপথও বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে রয়েছে বিহার, ওডিশা ও ঝাড়খন্ড রাজ্যের সীমানা। এ ছাড়া বাংলাদেশের সঙ্গে থাকা উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা, মেঘালয় ও আসাম রাজ্যের সীমান্ত এলাকায় কড়া নজরদারিব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
ইলেকশন ওয়াচের প্রতিবেদন: ওয়েস্ট বেঙ্গল ইলেকশন ওয়াচ নামের একটি বেসরকারি সংস্থা প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামা পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এই প্রতিবেদন অনুযায়ী রাজ্যের ৫৪টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৩৮৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪৯ জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। ফৌজদারি মামলার তালিকায় নাম থাকা প্রার্থীদের মধ্যে কংগ্রেসের ১০ জন, সিপিএমের আটজন, বিজেপির আটজন ও তৃণমূল কংগ্রেসের চারজন রয়েছেন। প্রার্থীদের মধ্যে নয়জন কোটিপতিও রয়েছেন। আর সবচেয়ে ধনী প্রার্থী হচ্ছেন জলপাইগুড়ির কংগ্রেস মনোনীত সুখবিলাস বর্মা। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ দুই কোটি ২১ লাখ রুপি। সবচেয়ে দরিদ্র প্রার্থী মাটিগড়া-নকশালবাড়ি কেন্দ্রের বিজেপি মনোনীত অসীম সরকার। তাঁর কোনো সম্পত্তি নেই।
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোট নেওয়া হবে ২৩ এপ্রিল। নদীয়া, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূম জেলার ৫০টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। তৃতীয় দফার ভোট নেওয়া হবে ২৭ এপ্রিল। কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ৭৫টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। চতুর্থ দফায় আগামী ৩ মে ভোট নেওয়া হবে। হাওড়া, হুগলি ও বর্ধমানের ১২টি আসন এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৬৩টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। পঞ্চম দফায় ভোট নেওয়া হবে আগামী ৭ মে। বর্ধমান জেলার অন্য ১২টি আসন, পশ্চিম মেদিনীপুরের ১২টি আসন, পুরুলিয়ার পাঁচটি ও বাঁকুরার নয়টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। আর শেষ পর্বের নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে আগামী ১০ মে। পশ্চিম মেদিনীপুরের সাতটি, পুরুলিয়ার চারটি ও বাঁকুরার তিনটি আসনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফলাফল ঘোষণা করা হবে ১৩ মে।
সীমান্তপথ বন্ধ: প্রথম দফার নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে ভারতের নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে যুক্ত বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের সীমান্তপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আন্তরাজ্য সীমান্তপথও বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে রয়েছে বিহার, ওডিশা ও ঝাড়খন্ড রাজ্যের সীমানা। এ ছাড়া বাংলাদেশের সঙ্গে থাকা উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা, মেঘালয় ও আসাম রাজ্যের সীমান্ত এলাকায় কড়া নজরদারিব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
ইলেকশন ওয়াচের প্রতিবেদন: ওয়েস্ট বেঙ্গল ইলেকশন ওয়াচ নামের একটি বেসরকারি সংস্থা প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া প্রার্থীদের হলফনামা পর্যালোচনা করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এই প্রতিবেদন অনুযায়ী রাজ্যের ৫৪টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৩৮৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪৯ জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। ফৌজদারি মামলার তালিকায় নাম থাকা প্রার্থীদের মধ্যে কংগ্রেসের ১০ জন, সিপিএমের আটজন, বিজেপির আটজন ও তৃণমূল কংগ্রেসের চারজন রয়েছেন। প্রার্থীদের মধ্যে নয়জন কোটিপতিও রয়েছেন। আর সবচেয়ে ধনী প্রার্থী হচ্ছেন জলপাইগুড়ির কংগ্রেস মনোনীত সুখবিলাস বর্মা। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ দুই কোটি ২১ লাখ রুপি। সবচেয়ে দরিদ্র প্রার্থী মাটিগড়া-নকশালবাড়ি কেন্দ্রের বিজেপি মনোনীত অসীম সরকার। তাঁর কোনো সম্পত্তি নেই।
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোট নেওয়া হবে ২৩ এপ্রিল। নদীয়া, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূম জেলার ৫০টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। তৃতীয় দফার ভোট নেওয়া হবে ২৭ এপ্রিল। কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ৭৫টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। চতুর্থ দফায় আগামী ৩ মে ভোট নেওয়া হবে। হাওড়া, হুগলি ও বর্ধমানের ১২টি আসন এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৬৩টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। পঞ্চম দফায় ভোট নেওয়া হবে আগামী ৭ মে। বর্ধমান জেলার অন্য ১২টি আসন, পশ্চিম মেদিনীপুরের ১২টি আসন, পুরুলিয়ার পাঁচটি ও বাঁকুরার নয়টি আসনে এ ভোট নেওয়া হবে। আর শেষ পর্বের নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে আগামী ১০ মে। পশ্চিম মেদিনীপুরের সাতটি, পুরুলিয়ার চারটি ও বাঁকুরার তিনটি আসনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফলাফল ঘোষণা করা হবে ১৩ মে।
No comments