স্যামসাংয়ের জন্য বাংলাদেশের বাজার সম্ভাবনাময়
বিশ্বখ্যাত ইলেকট্রনিক পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার বাজারে নিজেদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে ১৪ এপ্রিল আয়োজিত সাউথ-ওয়েস্ট এশিয়া রিজিওনাল ফোরামে স্যামসাংয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে নিজেদের কর্মপরিকল্পনার কথা জানান।
ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও নেপালকে নিয়ে গঠিত স্যামসাংয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার বাণিজ্যিক অঞ্চলে নিজেদের ‘সহজ জীবন ধারণা’কে ছড়িয়ে দিয়ে এ দেশগুলোর বাজারে স্যামসাংকে শীর্ষে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বিভিন্ন কর্ম-পদ্ধতি নিয়েও এই ফোরামে আলাপ-আলোচনা হয়।
এই ফোরামে স্যামসাং ইলেকট্রনিকসের দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া অঞ্চলের প্রধান জে এস শিন বলেন, ‘দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার বাজারে নিজেদের শীর্ষে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতিই সম্পন্ন করেছে স্যামসাং।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের “সহজ জীবন ধারণা” ও এই অঞ্চলের জন্য উপযোগী নতুন বিপণন পরিকল্পনার সার্থক প্রয়োগের মাধ্যমে অচিরেই আমরা নিজেদের শীর্ষে নিয়ে যাব।’
স্যামসাংয়ের সহজ জীবন ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে জে এস শিন বলেন, ‘স্যামসাং সব সময়ই তার পণ্যের সুন্দর বিন্যাস, ব্যবহার উপযোগিতার ওপর জোর দিয়ে থাকে। আর এগুলোর সম্মিলিত প্রয়োগেই মানুষের জীবন হয়ে ওঠে সহজ ও সুন্দর।’
অনুষ্ঠানে স্যামসাংয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেন, ২০১০ সালে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়াতে স্যামসাং প্রায় ৬০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। পুরো বিশ্বে যেখানে স্যামসাংয়ের রাজস্ব আয় ১৩৫ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার, সেখানে এ অঞ্চল থেকেই এসেছে তিন দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার। এ প্রবৃদ্ধি ও আয় স্যামসাং একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর কোনো অঞ্চলে সর্বোচ্চ।
কর্মকর্তারা আরও বলেন, এলইডি ও এলসিডি টেলিভিশনের বাজারে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ায় স্যামসাং ইতিমধ্যেই নিজেদের শীর্ষস্থানে তুলে নিয়েছে। এ ছাড়া মোবাইল ফোন, রেফ্রিজারেটর, ওয়াশিং মেশিন প্রভৃতি পণ্যের ক্ষেত্রেও এই অঞ্চলে অন্যতম শীর্ষ অবস্থানেই রয়েছে এ বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড।
এ অঞ্চলে ভারতের পরপরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত বাজার হিসেবে মনে করে স্যামসাং। প্রতিষ্ঠানটির ঢাকার আঞ্চলিক কার্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এইচ লি এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশের বাজারে শীর্ষ অবস্থান অর্জনের জন্য কাজ করে যাচ্ছে স্যামসাং। তিনি আরও বলেন, ‘এ মুহূর্তে স্যামসাংয়ের কাছে ভারতের পরপরই বাংলাদেশ সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত বাজার। কিন্তু বাংলাদেশের কর পদ্ধতি এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশ যেমন শ্রীলঙ্কা ও নেপালের তুলনায় অনেক বেশি জটিল। এর পাশাপাশি, করের উচ্চ হার ব্যবসায়ে যথেষ্ট প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে আমাদের অনেক কিছুই বাস্তবায়নে দেরি হয়ে যায়। এ সমস্যাগুলো বাদ দিলে বাংলাদেশ স্যামসাংয়ের জন্য যথেষ্টই সম্ভাবনাময় বাজার। লি আরও বলেন, বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই টেলিভিশনের বাজারের ৫০ শতাংশ ও মোবাইলসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্যের ৩০ শতাংশ স্যামসাংয়ের দখলে।
বাংলাদেশের বাজার সম্পর্কে স্যামসাং ইলেকট্রনিকসের দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া প্রধান জে এস শিন বলেন, ‘এ অঞ্চলে বিশাল দেশ হিসেবে ভারতের জন্য আমাদের যে বিপণন কৌশল, বাংলাদেশের জন্যও আমরা সেটাই নিতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘সম্ভাবনার দিক দিয়ে বাংলাদেশের বাজার ভারতের চেয়ে কোনো অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।’
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে ১৪ এপ্রিল আয়োজিত সাউথ-ওয়েস্ট এশিয়া রিজিওনাল ফোরামে স্যামসাংয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে নিজেদের কর্মপরিকল্পনার কথা জানান।
ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও নেপালকে নিয়ে গঠিত স্যামসাংয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার বাণিজ্যিক অঞ্চলে নিজেদের ‘সহজ জীবন ধারণা’কে ছড়িয়ে দিয়ে এ দেশগুলোর বাজারে স্যামসাংকে শীর্ষে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে বিভিন্ন কর্ম-পদ্ধতি নিয়েও এই ফোরামে আলাপ-আলোচনা হয়।
এই ফোরামে স্যামসাং ইলেকট্রনিকসের দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া অঞ্চলের প্রধান জে এস শিন বলেন, ‘দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার বাজারে নিজেদের শীর্ষে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতিই সম্পন্ন করেছে স্যামসাং।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের “সহজ জীবন ধারণা” ও এই অঞ্চলের জন্য উপযোগী নতুন বিপণন পরিকল্পনার সার্থক প্রয়োগের মাধ্যমে অচিরেই আমরা নিজেদের শীর্ষে নিয়ে যাব।’
স্যামসাংয়ের সহজ জীবন ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে জে এস শিন বলেন, ‘স্যামসাং সব সময়ই তার পণ্যের সুন্দর বিন্যাস, ব্যবহার উপযোগিতার ওপর জোর দিয়ে থাকে। আর এগুলোর সম্মিলিত প্রয়োগেই মানুষের জীবন হয়ে ওঠে সহজ ও সুন্দর।’
অনুষ্ঠানে স্যামসাংয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেন, ২০১০ সালে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়াতে স্যামসাং প্রায় ৬০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। পুরো বিশ্বে যেখানে স্যামসাংয়ের রাজস্ব আয় ১৩৫ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার, সেখানে এ অঞ্চল থেকেই এসেছে তিন দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার। এ প্রবৃদ্ধি ও আয় স্যামসাং একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর কোনো অঞ্চলে সর্বোচ্চ।
কর্মকর্তারা আরও বলেন, এলইডি ও এলসিডি টেলিভিশনের বাজারে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ায় স্যামসাং ইতিমধ্যেই নিজেদের শীর্ষস্থানে তুলে নিয়েছে। এ ছাড়া মোবাইল ফোন, রেফ্রিজারেটর, ওয়াশিং মেশিন প্রভৃতি পণ্যের ক্ষেত্রেও এই অঞ্চলে অন্যতম শীর্ষ অবস্থানেই রয়েছে এ বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড।
এ অঞ্চলে ভারতের পরপরই বাংলাদেশকে সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত বাজার হিসেবে মনে করে স্যামসাং। প্রতিষ্ঠানটির ঢাকার আঞ্চলিক কার্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এইচ লি এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশের বাজারে শীর্ষ অবস্থান অর্জনের জন্য কাজ করে যাচ্ছে স্যামসাং। তিনি আরও বলেন, ‘এ মুহূর্তে স্যামসাংয়ের কাছে ভারতের পরপরই বাংলাদেশ সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত বাজার। কিন্তু বাংলাদেশের কর পদ্ধতি এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশ যেমন শ্রীলঙ্কা ও নেপালের তুলনায় অনেক বেশি জটিল। এর পাশাপাশি, করের উচ্চ হার ব্যবসায়ে যথেষ্ট প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে আমাদের অনেক কিছুই বাস্তবায়নে দেরি হয়ে যায়। এ সমস্যাগুলো বাদ দিলে বাংলাদেশ স্যামসাংয়ের জন্য যথেষ্টই সম্ভাবনাময় বাজার। লি আরও বলেন, বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই টেলিভিশনের বাজারের ৫০ শতাংশ ও মোবাইলসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্যের ৩০ শতাংশ স্যামসাংয়ের দখলে।
বাংলাদেশের বাজার সম্পর্কে স্যামসাং ইলেকট্রনিকসের দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া প্রধান জে এস শিন বলেন, ‘এ অঞ্চলে বিশাল দেশ হিসেবে ভারতের জন্য আমাদের যে বিপণন কৌশল, বাংলাদেশের জন্যও আমরা সেটাই নিতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘সম্ভাবনার দিক দিয়ে বাংলাদেশের বাজার ভারতের চেয়ে কোনো অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।’
No comments