ফুকুশিমার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসতে নয় মাস লাগবে
ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি (টেপকো) গতকাল রোববার বলেছে, নয় মাসের মধ্যে কেন্দ্রটির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার আশা করছে তারা।
টেপকো জানায়, আগামী তিন মাসের মধ্যে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হ্রাস ও ছয় থেকে নয় মাসের মধ্যে চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে।
ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামি উপর্যুপরি আঘাত হানার পাঁচ সপ্তাহেরও বেশি সময় পর টেপকো নতুন এই সময়সূচি ঘোষণা করল। ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে ছয় চুল্লির ফুকুশিমা দেইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে একাধিক বিস্ফোরণ হয় এবং এর শীতলীকরণব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। তারপর থেকে টোকিওর উত্তর-পূর্বের উপকূলীয় ওই পারমাণবিক কেন্দ্রটি থেকে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ছে।
টেপকোর চেয়ারম্যান তিসুনেহিশা কাতসুমাতা গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তাঁদের লক্ষ্য হচ্ছে পারমাণবিক কেন্দ্রটির চুল্লিগুলো শীতল করা এবং এ থেকে তেজস্ক্রিয়তার নিঃসরণ হ্রাস করা।
টেপকোর এক বিবৃতিতে বলা হয়, তারা ছয়টি চুল্লিই শীতল করার আশা করছে। সামনে অনেক ঝুঁকি রয়ে গেছে উল্লেখ করে টেপকো চেয়ারম্যান কাতসুমাতা বলেন, স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে তাঁরা দুটি পর্যায় স্থির করেছেন। তাঁদের লক্ষ হচ্ছে প্রথম তিন মাসের মধ্যে প্রথম পর্যায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা। আর পরবর্তী তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো।
টেপকো জানিয়েছে, নাইট্রোজেন প্রবেশ করানোর মাধ্যমে চুল্লিতে হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ নিয়ন্ত্রণ করার ওপর প্রাথমিকভাবে গুরুত্বারোপ করা হবে। এ ছাড়া পরিবেশে তেজস্ক্রিয় পানি ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণের ওপরও গুরুত্বারোপ করা হবে।
মার্কিন সমর্থন: এদিকে গতকাল রোববার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন জাপান সফরে গিয়ে ভূমিকম্প ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশটির জন্য পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
টোকিওতে এক সংক্ষিপ্ত সফরে গিয়ে সম্রাট আকিহিতোর সঙ্গে চা পান করেন হিলারি ক্লিনটন। সাংবাদিকদের হিলারি বলেন, জাপান এই ভয়াবহ সংকট থেকে দৃঢ়তার সঙ্গে বেরিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদী।
টেপকো জানায়, আগামী তিন মাসের মধ্যে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হ্রাস ও ছয় থেকে নয় মাসের মধ্যে চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে।
ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামি উপর্যুপরি আঘাত হানার পাঁচ সপ্তাহেরও বেশি সময় পর টেপকো নতুন এই সময়সূচি ঘোষণা করল। ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে ছয় চুল্লির ফুকুশিমা দেইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে একাধিক বিস্ফোরণ হয় এবং এর শীতলীকরণব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। তারপর থেকে টোকিওর উত্তর-পূর্বের উপকূলীয় ওই পারমাণবিক কেন্দ্রটি থেকে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ছে।
টেপকোর চেয়ারম্যান তিসুনেহিশা কাতসুমাতা গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তাঁদের লক্ষ্য হচ্ছে পারমাণবিক কেন্দ্রটির চুল্লিগুলো শীতল করা এবং এ থেকে তেজস্ক্রিয়তার নিঃসরণ হ্রাস করা।
টেপকোর এক বিবৃতিতে বলা হয়, তারা ছয়টি চুল্লিই শীতল করার আশা করছে। সামনে অনেক ঝুঁকি রয়ে গেছে উল্লেখ করে টেপকো চেয়ারম্যান কাতসুমাতা বলেন, স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে তাঁরা দুটি পর্যায় স্থির করেছেন। তাঁদের লক্ষ হচ্ছে প্রথম তিন মাসের মধ্যে প্রথম পর্যায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা। আর পরবর্তী তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো।
টেপকো জানিয়েছে, নাইট্রোজেন প্রবেশ করানোর মাধ্যমে চুল্লিতে হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ নিয়ন্ত্রণ করার ওপর প্রাথমিকভাবে গুরুত্বারোপ করা হবে। এ ছাড়া পরিবেশে তেজস্ক্রিয় পানি ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণের ওপরও গুরুত্বারোপ করা হবে।
মার্কিন সমর্থন: এদিকে গতকাল রোববার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন জাপান সফরে গিয়ে ভূমিকম্প ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশটির জন্য পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
টোকিওতে এক সংক্ষিপ্ত সফরে গিয়ে সম্রাট আকিহিতোর সঙ্গে চা পান করেন হিলারি ক্লিনটন। সাংবাদিকদের হিলারি বলেন, জাপান এই ভয়াবহ সংকট থেকে দৃঢ়তার সঙ্গে বেরিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদী।
No comments