সম্পর্কচ্ছেদের কোন যৌক্তিকতা নেই: কাতার
সৌদি
আরবের নেতৃত্বে চার আরব দেশ মিশর, বাহরাইন ও সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রতিবেশী
কাতারের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করা নিয়ে মুখ খুলেছে দেশটি। কাতার বলেছে, এই
সম্পর্ক ছিন্ন করার কোন যৌক্তিকতা নেই।
সোমবার রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সৌদি প্রেস অ্যাজেন্সির মাধ্যমে কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়। কাতারেরে বিরুদ্ধে একাধিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ এনেছে সৌদি আরব। অবশিষ্ট তিন দেশের সুরও মোটামুটি একই। সম্পর্ক ছিন্ন করার পাশাপাশি স্থল, নৌ ও আকাশ সীমান্তও বন্ধ করে দিয়েছে এই চার দেশ।
এ নিয়ে প্রথম দিকে চুপ থাকলেও পরে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে কাতার। দেশটির অর্থায়নে পরিচালিত টিভি স্টেশন আল জাজিরায় প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, এই ধরণের সিদ্ধান্ত কাতারের স্বার্বভৌমত্বের পরিপন্থী। দেশটি নিজ দেশের নাগরিক ও শ’ শ’ বাসিন্দাকে আশ্বস্ত করে বলেছে, এ পদক্ষেপের দরুন তাদের কোন ক্ষতি হবে না।
কাতার সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ পদক্ষেপের কোন যৌক্তিকতা নেই। এটি এমন দাবি ও অভিযোগের প্রেক্ষিতে নেওয়া যার কোন সত্যতা নেই।’ বিবৃতিতে বলা হয়, এর কোন প্রভাব সাধারণ নাগরিক ও বাসিন্দাদের প্রাত্যাহিক জীবনে পড়বে না।
কড়া ভাষায় লেখা প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, ‘এর উদ্দেশ্য পরিষ্কার। সেটি হলো, এই রাষ্ট্রের ওপর নিজেদের অভিভাবকত্ব প্রয়োগ করা। এটি এমনিতেই রাষ্ট্র হিসেবে কাতারের স্বার্বভৌমত্বের লঙ্ঘণ।’
সোমবার রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সৌদি প্রেস অ্যাজেন্সির মাধ্যমে কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়। কাতারেরে বিরুদ্ধে একাধিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ এনেছে সৌদি আরব। অবশিষ্ট তিন দেশের সুরও মোটামুটি একই। সম্পর্ক ছিন্ন করার পাশাপাশি স্থল, নৌ ও আকাশ সীমান্তও বন্ধ করে দিয়েছে এই চার দেশ।
এ নিয়ে প্রথম দিকে চুপ থাকলেও পরে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে কাতার। দেশটির অর্থায়নে পরিচালিত টিভি স্টেশন আল জাজিরায় প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, এই ধরণের সিদ্ধান্ত কাতারের স্বার্বভৌমত্বের পরিপন্থী। দেশটি নিজ দেশের নাগরিক ও শ’ শ’ বাসিন্দাকে আশ্বস্ত করে বলেছে, এ পদক্ষেপের দরুন তাদের কোন ক্ষতি হবে না।
কাতার সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ পদক্ষেপের কোন যৌক্তিকতা নেই। এটি এমন দাবি ও অভিযোগের প্রেক্ষিতে নেওয়া যার কোন সত্যতা নেই।’ বিবৃতিতে বলা হয়, এর কোন প্রভাব সাধারণ নাগরিক ও বাসিন্দাদের প্রাত্যাহিক জীবনে পড়বে না।
কড়া ভাষায় লেখা প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, ‘এর উদ্দেশ্য পরিষ্কার। সেটি হলো, এই রাষ্ট্রের ওপর নিজেদের অভিভাবকত্ব প্রয়োগ করা। এটি এমনিতেই রাষ্ট্র হিসেবে কাতারের স্বার্বভৌমত্বের লঙ্ঘণ।’
No comments