সার্বভৌম ঋণের ন্যায়সংগত শুনানি by জোসেফ স্টিগলিৎজ ও মার্টিন গুজম্যান
গত বছরের জুলাই মাসে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক টমাস গ্রিয়েসা যখন রুল দিলেন, আর্জেন্টিনাকে তথাকথিত ভালচার তহবিলের পুরোটাই ফেরত দিতে হবে, তখন দেশটি বাধ্য হয়ে খেলাপির খাতায় নাম লেখায়, যেটাকে বলা হয় ‘গ্রিয়েসাফল্ট’। দেশটি খুব কম মূল্যে যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌম ঋণ কিনেছিল। এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া দূর-দূরান্তেও অনুভূত হয়েছে। বন্ডের ক্ষেত্রে এর প্রভাব গুরুতর। এই রুলের মাজেজা হচ্ছে, অন্যান্য দেশের চুক্তিতেও মার্কিন আদালত ছড়ি ঘোরাতে পারে।
তার পর থেকেই আইনজীবী ও অর্থনীতিবিদেরা গ্রিয়েসার এই বিভ্রান্তিকর সিদ্ধান্তের মর্মার্থ বোঝার চেষ্টা করছেন। মার্কিন আদালতের ক্ষমতা কি তার দেশের বাইরেও প্রযোজ্য?
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের এক আদালত বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন। আদালত বলেছেন, যুক্তরাজ্যের আইনের আওতায় ইস্যুকৃত বন্ডের ওপর যে সুদ আর্জেন্টিনা পরিশোধ করছে, তা যুক্তরাজ্যের আইনের আলোকেই পরিচালিত হবে, মার্কিন বিচার বিভাগের রুলের মাধ্যমে নয়। এই সিদ্ধান্তের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে। মার্কিন বিচারকেরা বৈশ্বিক অর্থবাজারের জটিলতা অনুধাবন না করে একাধারে যে কিছু রায় দিয়েছেন, এই সিদ্ধান্ত সেই ধারাবাহিকতায় ছেদ ঘটাল।
প্রথমত ও সর্বাগ্রে যে বিষয়টি আমলে নিতে হবে তা হচ্ছে, আর্জেন্টিনার ঋণ পরিশোধবিষয়ক আপসরফায় মার্কিন আদালতের হস্তক্ষেপ আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সার্বভৌম বন্ডের বাজারভিত্তিক সমাধানে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে। যদিও ব্রিটিশ আদালত সে সময় এর বিরোধিতা করেছিল। গ্রিয়েসাফল্টের আগে এটা ভুলভাবে ধারণা করা হয়েছিল, কোনো শক্তিশালী আইনি কাঠামো ছাড়াই বিকেন্দ্রীকৃত আপসরফার মাধ্যমে সার্বভৌম ঋণ পরিশোধজনিত সমস্যা সমাধান করা যায়। এমনকি তার পরও অর্থবাজার-সংশ্লিষ্ট মানুষ ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল স্রেফ ঋণ চুক্তির টুঁটি চেপে ধরে সার্বভৌম বন্ডের বাজারে শৃঙ্খলা আনতে চেয়েছিল। বিশেষ করে তারা যৌথ কর্মোদ্যোগ–সংক্রান্ত ধারাটিতে সংস্কার এনে এটা করার চেষ্টা করেছে (চূড়ান্ত সংখ্যাগরিষ্ঠতার মধ্য দিয়ে সব ঋণগ্রহীতাকে এক পুনর্কাঠামোর প্রস্তাবের মধ্যে বাঁধার চেষ্টা করা হয়েছে)।
কিন্তু চুক্তি সংশোধনের মতো ছোটখাটো সংস্কারের মাধ্যমে পুরো ব্যবস্থার দুর্বলতা কাটানো যাবে না। ঋণ তো নানা রকমই আছে। এসব কখনো কখনো বিপরীতধর্মী আইনের বেড়াজালে বন্দী থাকে। ফলে ঋণগ্রহীতাদের ভোট যুক্ত করার মতো মৌলিক নিয়ম প্রবর্তন করা সত্ত্বেও তা দর-কষাকষির জটিল সমস্যার সমাধানে তেমন সহায়ক হবে না, বাজারভিত্তিক অ্যাপ্রোচের প্রবক্তারা যেটায় জোর দিয়েছে। আবার বিভিন্ন মুদ্রায় সরবরাহকৃত ঋণ মূল্যায়নে তা কোনো বিনিময় হারও নির্ধারণ করতে পারবে না। এসব সমস্যা বাজারের হাতে ছেড়ে দেওয়া হলে স্রেফ দর-কষাকষির ক্ষমতাই এর সমাধান দেবে, দক্ষতা ও ইকুইটি নয়। এসব অভাবের পরিণতি হিসেবে যা সৃষ্টি হবে, তা নিছক বিড়ম্বনার পর্যায়ে থাকবে না। ঋণ পুনর্কাঠামোয় বিলম্ব হলে তাতে অর্থনৈতিক মন্দা আরও গভীর হবে, আরও ধারাবাহিক হবে। গ্রিসের ক্ষেত্রে আমরা যা দেখেছি।
এর মাধ্যমে আমরা ব্রিটিশ রুলিং থেকে দ্বিতীয় শিক্ষা লাভ করি। মার্কিন ঋণবাজারের দায় অনেক বেশি, আর এ ব্যবস্থাও একরকম ভেঙে পড়েছে, ফলে মার্কিন ঋণবাজারের অস্তিত্বের কোনো কারণ থাকতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্র প্রায়ই তার ‘আইনের শাসনের’ জন্য গর্ব করে, যে কারণে ওয়াল স্ট্রিট বৃহত্তম সার্বভৌম বাজারে পরিণত হয়েছে। কিন্তু আর্জেন্টনার চুক্তির শর্তের যে ব্যাখ্যার ভিত্তিতে গ্রিয়েসা এই রায় দিয়েছে, তা আমাদের দৃষ্টিতে উদ্ভট ও অমার্জনীয়। এতে দেখা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্যিক বিবেচনায় আদালতের রায় প্রভাবিত হতে পারে।
যে আইনের শাসন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এত দম্ভ, তা এখন চূর্ণ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। এটা এখন বিকৃত রূপ লাভ করেছে। তাদের আইনের শাসন এখন শক্তিশালীকে দুর্বলের হাত থেকে রক্ষা করছে। গ্রিয়েসাফল্ট আসলে মার্কিন ঘরানার দুর্নীতির লক্ষণ, সম্প্রতি এ লক্ষ্যে যত সিদ্ধান্ত ও আইনি পরিবর্তন হয়েছে, এটা তার মধ্যে একটি। যেখানে লবি ও প্রচারণার কারণে পুরো ব্যবস্থাই ছাড়ের মুখে পড়ে, এমনকি যদি কোনো ব্যক্তি বা কর্মকর্তা পরিস্থিতির সুযোগে কিছু কামাতে না-ও চান। সার্বভৌম ঋণের বাজার নিউইয়র্ক থেকে সরে আসার আগেই যদি যুক্তরাষ্ট্র পদক্ষেপ নেয়, তাহলে তা বিজ্ঞজনোচিত হবে।
এই জোয়ার-ভাটার মাঝামাঝি সময়ে চীনের উচিত হবে হাল ধরার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়া। চীনের সঞ্চয় এখন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ঢের বেশি। তারা সাংহাইকে বৈশ্বিক আর্থিক বাজারের কেন্দ্র বানাতে চাইছে। ২০০৮ সালের বৈশ্বিক মন্দার পর মার্কিন ব্যবস্থায় মানুষের আস্থায় যে চিড় ধরেছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে এই উচ্চাশা অর্জন করা সম্ভব। সাংহাই যদি সার্বভৌম ঋণের বাজারে নেতা হয়ে উঠতে চায়, তাহলে চীনকে অন্যত্র আইনি কাঠামোর দুর্বলতা সম্বন্ধে সচেতন হতে হবে। আর তাকে আরও দক্ষ ও ন্যায়সংগত বিকল্প গড়ে তুলতে হবে।
ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্তের সর্বশেষ বার্তার আন্তদেশীয় মাজেজা আছে: সব দেশকেই তাতে কর্ণপাত করতে হবে। জাতিসংঘ যে সার্বভৌম ঋণ পুনর্কাঠামোর লক্ষ্যে বহুজাতিক আইনি কাঠামো নির্মাণের চেষ্টা করছে, তাতে আমাদের আরও জোরেশোরে হাত লাগাতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র এসব প্রচেষ্টা খাটো করার চেষ্টা করলেও ব্রিটিশ এই রুলিং আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে মার্কিন আদালতের বিচারকেরা সারা দুনিয়ার বিচারক নন।
সর্বশেষ যে উদ্ঘাটন আমরা দেখলাম, তাতে ওয়াল স্ট্রিট খুশি হবে না। কিন্তু বহু দেশ, যারা সার্বভৌম ঋণের ওপর নির্ভরশীল, তাদের জন্য এটা ভালো সংবাদই বটে।
ইংরেজি থেকে অনুবাদ: প্রতীক বর্ধন
স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট
জোসেফ ই স্টিগলিৎজ : নোবেল বিজয়ী মার্কিন অর্থনীতিবিদ।
মার্টিন গুজম্যান: কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের পোস্টডক্টরাল ফেলো।
তার পর থেকেই আইনজীবী ও অর্থনীতিবিদেরা গ্রিয়েসার এই বিভ্রান্তিকর সিদ্ধান্তের মর্মার্থ বোঝার চেষ্টা করছেন। মার্কিন আদালতের ক্ষমতা কি তার দেশের বাইরেও প্রযোজ্য?
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের এক আদালত বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন। আদালত বলেছেন, যুক্তরাজ্যের আইনের আওতায় ইস্যুকৃত বন্ডের ওপর যে সুদ আর্জেন্টিনা পরিশোধ করছে, তা যুক্তরাজ্যের আইনের আলোকেই পরিচালিত হবে, মার্কিন বিচার বিভাগের রুলের মাধ্যমে নয়। এই সিদ্ধান্তের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে। মার্কিন বিচারকেরা বৈশ্বিক অর্থবাজারের জটিলতা অনুধাবন না করে একাধারে যে কিছু রায় দিয়েছেন, এই সিদ্ধান্ত সেই ধারাবাহিকতায় ছেদ ঘটাল।
প্রথমত ও সর্বাগ্রে যে বিষয়টি আমলে নিতে হবে তা হচ্ছে, আর্জেন্টিনার ঋণ পরিশোধবিষয়ক আপসরফায় মার্কিন আদালতের হস্তক্ষেপ আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সার্বভৌম বন্ডের বাজারভিত্তিক সমাধানে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে। যদিও ব্রিটিশ আদালত সে সময় এর বিরোধিতা করেছিল। গ্রিয়েসাফল্টের আগে এটা ভুলভাবে ধারণা করা হয়েছিল, কোনো শক্তিশালী আইনি কাঠামো ছাড়াই বিকেন্দ্রীকৃত আপসরফার মাধ্যমে সার্বভৌম ঋণ পরিশোধজনিত সমস্যা সমাধান করা যায়। এমনকি তার পরও অর্থবাজার-সংশ্লিষ্ট মানুষ ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল স্রেফ ঋণ চুক্তির টুঁটি চেপে ধরে সার্বভৌম বন্ডের বাজারে শৃঙ্খলা আনতে চেয়েছিল। বিশেষ করে তারা যৌথ কর্মোদ্যোগ–সংক্রান্ত ধারাটিতে সংস্কার এনে এটা করার চেষ্টা করেছে (চূড়ান্ত সংখ্যাগরিষ্ঠতার মধ্য দিয়ে সব ঋণগ্রহীতাকে এক পুনর্কাঠামোর প্রস্তাবের মধ্যে বাঁধার চেষ্টা করা হয়েছে)।
কিন্তু চুক্তি সংশোধনের মতো ছোটখাটো সংস্কারের মাধ্যমে পুরো ব্যবস্থার দুর্বলতা কাটানো যাবে না। ঋণ তো নানা রকমই আছে। এসব কখনো কখনো বিপরীতধর্মী আইনের বেড়াজালে বন্দী থাকে। ফলে ঋণগ্রহীতাদের ভোট যুক্ত করার মতো মৌলিক নিয়ম প্রবর্তন করা সত্ত্বেও তা দর-কষাকষির জটিল সমস্যার সমাধানে তেমন সহায়ক হবে না, বাজারভিত্তিক অ্যাপ্রোচের প্রবক্তারা যেটায় জোর দিয়েছে। আবার বিভিন্ন মুদ্রায় সরবরাহকৃত ঋণ মূল্যায়নে তা কোনো বিনিময় হারও নির্ধারণ করতে পারবে না। এসব সমস্যা বাজারের হাতে ছেড়ে দেওয়া হলে স্রেফ দর-কষাকষির ক্ষমতাই এর সমাধান দেবে, দক্ষতা ও ইকুইটি নয়। এসব অভাবের পরিণতি হিসেবে যা সৃষ্টি হবে, তা নিছক বিড়ম্বনার পর্যায়ে থাকবে না। ঋণ পুনর্কাঠামোয় বিলম্ব হলে তাতে অর্থনৈতিক মন্দা আরও গভীর হবে, আরও ধারাবাহিক হবে। গ্রিসের ক্ষেত্রে আমরা যা দেখেছি।
এর মাধ্যমে আমরা ব্রিটিশ রুলিং থেকে দ্বিতীয় শিক্ষা লাভ করি। মার্কিন ঋণবাজারের দায় অনেক বেশি, আর এ ব্যবস্থাও একরকম ভেঙে পড়েছে, ফলে মার্কিন ঋণবাজারের অস্তিত্বের কোনো কারণ থাকতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্র প্রায়ই তার ‘আইনের শাসনের’ জন্য গর্ব করে, যে কারণে ওয়াল স্ট্রিট বৃহত্তম সার্বভৌম বাজারে পরিণত হয়েছে। কিন্তু আর্জেন্টনার চুক্তির শর্তের যে ব্যাখ্যার ভিত্তিতে গ্রিয়েসা এই রায় দিয়েছে, তা আমাদের দৃষ্টিতে উদ্ভট ও অমার্জনীয়। এতে দেখা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্যিক বিবেচনায় আদালতের রায় প্রভাবিত হতে পারে।
যে আইনের শাসন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এত দম্ভ, তা এখন চূর্ণ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। এটা এখন বিকৃত রূপ লাভ করেছে। তাদের আইনের শাসন এখন শক্তিশালীকে দুর্বলের হাত থেকে রক্ষা করছে। গ্রিয়েসাফল্ট আসলে মার্কিন ঘরানার দুর্নীতির লক্ষণ, সম্প্রতি এ লক্ষ্যে যত সিদ্ধান্ত ও আইনি পরিবর্তন হয়েছে, এটা তার মধ্যে একটি। যেখানে লবি ও প্রচারণার কারণে পুরো ব্যবস্থাই ছাড়ের মুখে পড়ে, এমনকি যদি কোনো ব্যক্তি বা কর্মকর্তা পরিস্থিতির সুযোগে কিছু কামাতে না-ও চান। সার্বভৌম ঋণের বাজার নিউইয়র্ক থেকে সরে আসার আগেই যদি যুক্তরাষ্ট্র পদক্ষেপ নেয়, তাহলে তা বিজ্ঞজনোচিত হবে।
এই জোয়ার-ভাটার মাঝামাঝি সময়ে চীনের উচিত হবে হাল ধরার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়া। চীনের সঞ্চয় এখন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ঢের বেশি। তারা সাংহাইকে বৈশ্বিক আর্থিক বাজারের কেন্দ্র বানাতে চাইছে। ২০০৮ সালের বৈশ্বিক মন্দার পর মার্কিন ব্যবস্থায় মানুষের আস্থায় যে চিড় ধরেছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে এই উচ্চাশা অর্জন করা সম্ভব। সাংহাই যদি সার্বভৌম ঋণের বাজারে নেতা হয়ে উঠতে চায়, তাহলে চীনকে অন্যত্র আইনি কাঠামোর দুর্বলতা সম্বন্ধে সচেতন হতে হবে। আর তাকে আরও দক্ষ ও ন্যায়সংগত বিকল্প গড়ে তুলতে হবে।
ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্তের সর্বশেষ বার্তার আন্তদেশীয় মাজেজা আছে: সব দেশকেই তাতে কর্ণপাত করতে হবে। জাতিসংঘ যে সার্বভৌম ঋণ পুনর্কাঠামোর লক্ষ্যে বহুজাতিক আইনি কাঠামো নির্মাণের চেষ্টা করছে, তাতে আমাদের আরও জোরেশোরে হাত লাগাতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র এসব প্রচেষ্টা খাটো করার চেষ্টা করলেও ব্রিটিশ এই রুলিং আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে মার্কিন আদালতের বিচারকেরা সারা দুনিয়ার বিচারক নন।
সর্বশেষ যে উদ্ঘাটন আমরা দেখলাম, তাতে ওয়াল স্ট্রিট খুশি হবে না। কিন্তু বহু দেশ, যারা সার্বভৌম ঋণের ওপর নির্ভরশীল, তাদের জন্য এটা ভালো সংবাদই বটে।
ইংরেজি থেকে অনুবাদ: প্রতীক বর্ধন
স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট
জোসেফ ই স্টিগলিৎজ : নোবেল বিজয়ী মার্কিন অর্থনীতিবিদ।
মার্টিন গুজম্যান: কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের পোস্টডক্টরাল ফেলো।
No comments