মূল্যস্ফীতি আরও কমত বাড়িভাড়া না বাড়লে
মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমার মধ্য দিয়ে ২০১৬ সাল শুরু হলো। গত জানুয়ারি মাসে মাসওয়ারি ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ হয়েছে। গত ডিসেম্বর মাসে এ হার ছিল ৬ দশমিক ১০ শতাংশ।
কিন্তু মূল্যস্ফীতি কমার সুফল পায়নি সাধারণ মানুষ। জাতীয় মজুরি বৃদ্ধির হার ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। এর মানে হলো, জানুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি যে হারে বেড়েছে, সাধারণ মানুষের মজুরি বা আয় সেই হারে বাড়েনি। এর ফলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে।
বিবিএসের মজুরি হার সূচক অনুযায়ী, ২০১০-১১ ভিত্তিবছর ধরে গত জানুয়ারি মাসে জাতীয় মজুরি হার সূচক ছিল ১৩৩ দশমিক ৪৯, যা ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসের মাসের তুলনায় ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ বেড়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ মূল্যস্ফীতি ও জাতীয় মজুরি সূচক হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ পরিস্থিতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি না পাওয়ায় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। তবে জানুয়ারি মাসে বাড়িভাড়া না বাড়লে মূল্যস্ফীতি আরও কমত বলে তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরে লক্ষ্য অনুসারে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২০ শতাংশের মধ্যেই থাকবে।
বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে, কিন্তু বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে। খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ। আগের মাসে এ হার ছিল ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ। অন্যদিকে খাদ্যবহির্ভূত খাতে ডিসেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি বেশ বেড়েছে। এ মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ডিসেম্বর মাসে ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। শাকসবজি, ফল, ভোজ্যতেল ও মসলাজাতীয় পণ্যে জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। তবে পরিধেয় বস্ত্র, বাড়িভাড়া, আসবাব ও গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন, শিক্ষা উপকরণ ও সেবার দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
কিন্তু মূল্যস্ফীতি কমার সুফল পায়নি সাধারণ মানুষ। জাতীয় মজুরি বৃদ্ধির হার ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। এর মানে হলো, জানুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি যে হারে বেড়েছে, সাধারণ মানুষের মজুরি বা আয় সেই হারে বাড়েনি। এর ফলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে।
বিবিএসের মজুরি হার সূচক অনুযায়ী, ২০১০-১১ ভিত্তিবছর ধরে গত জানুয়ারি মাসে জাতীয় মজুরি হার সূচক ছিল ১৩৩ দশমিক ৪৯, যা ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসের মাসের তুলনায় ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ বেড়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ মূল্যস্ফীতি ও জাতীয় মজুরি সূচক হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ পরিস্থিতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি না পাওয়ায় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। তবে জানুয়ারি মাসে বাড়িভাড়া না বাড়লে মূল্যস্ফীতি আরও কমত বলে তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরে লক্ষ্য অনুসারে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২০ শতাংশের মধ্যেই থাকবে।
বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি কমেছে, কিন্তু বেড়েছে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে। খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ। আগের মাসে এ হার ছিল ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ। অন্যদিকে খাদ্যবহির্ভূত খাতে ডিসেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি বেশ বেড়েছে। এ মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ডিসেম্বর মাসে ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। শাকসবজি, ফল, ভোজ্যতেল ও মসলাজাতীয় পণ্যে জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। তবে পরিধেয় বস্ত্র, বাড়িভাড়া, আসবাব ও গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন, শিক্ষা উপকরণ ও সেবার দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
No comments