স্মিথকে সতর্ক করে দিলেন পন্টিং
চমক একটা থাকতে পারে—আগেই অনুমান করা হয়েছিল। অ্যারন ফিঞ্চের চোট। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাই তাঁর খেলা নিয়ে সংশয় ছিল। ফিঞ্চ না থাকলে অস্ট্রেলিয়াকে কে নেতৃত্ব দেন আর তাঁর বদলে দলে কে আসেন—সেটাই দেখার অপেক্ষা ছিল। অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচকেরা চমক দিলেন ঠিকই, তবে অন্যভাবে। কাল ঘোষিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া দলে ফিঞ্চ আছেন, তবে তিনি অধিনায়ক নন! তাঁর বদলে নেতৃত্ব দেওয়া হয়েছে স্টিভেন স্মিথকে। আগে থেকেই টেস্ট ও ওয়ানডের নেতৃত্বে থাকা স্মিথ এখন তিন ধরনের ক্রিকেটেই অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক।
এটি চমক হয়ে এসেছে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের কাছেও। একসময় একই সঙ্গে তিন ধরনের ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দেওয়া পন্টিং সতর্কবার্তাও শুনিয়েছেন উত্তরসূরিকে, ‘ও তো টেস্ট অধিনায়কত্বেই নতুন। এখন তার কাঁধে তিন ধরনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব। আমার তো মনে হয় এটা তাকে খুব তাড়াতাড়ি ক্লান্ত করে ফেলবে। আমার ক্ষেত্রে কিন্তু সেটাই হয়েছিল।’
টি-টোয়েন্টিতে স্মিথকে কতটা লম্বা সময় নিয়মিত এই দায়িত্ব পালন করতে হয়, তার ওপরই এই ক্লান্তি আসা নির্ভর করছে বলেও মনে করেন পন্টিং। দল ঘোষণার পর প্রধান নির্বাচক রডনি মার্শ অবশ্য খোলাসা করে দিয়েছেন, দায়িত্বটা শুধু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য নয়, এরপরেও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক স্মিথই থাকবেন।
পন্টিং শঙ্কা প্রকাশ করলেও এ নিয়ে উদ্বিগ্ন নন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক উইকেটকিপার ও সহ-অধিনায়ক ইয়ান হিলি, ‘ওর (স্মিথ) খুব ভালো সামর্থ্য আছে সবকিছু সামাল দেওয়ার। দলেরও এই মুহূর্তে তাকে দরকার। আর এই বছরের পরে তো টি-টোয়েন্টি ম্যাচও খুব বেশি নেই।’
২০১১ সালে মাইকেল ক্লার্ক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দেওয়ার পর এই সংস্করণের নেতৃত্ব পেয়েছিলেন ক্যামেরন হোয়াইট। পরে ২০১২ সালে নেতৃত্ব দেওয়া হয় জর্জ বেইলিকে। দুই বছর পর সেই অধিনায়কত্ব পান অ্যারন ফিঞ্চ। গত বছর স্মিথ অবশ্য একটা টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এই বছরেই ভারতের সঙ্গে শেন ওয়াটসনও এক ম্যাচে টস করতে নেমেছিলেন। এবার সেই দায়িত্ব স্মিথ পেলেন পাকাপাকিভাবেই। এটিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই দেখছেন স্মিথ, ‘টি-টোয়েন্টি খুবই দ্রুতলয়ের খেলা। এখানে আপনাকে সময়ের আগেই চিন্তা করতে হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ। এখনো এই ট্রফিটা আমাদের পাওয়া হয়নি।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া দলে চমক অবশ্য শুধু স্মিথের অধিনায়কত্ব পাওয়া নয়। উইকেটকিপার হিসেবে ম্যাথু ওয়েডের বদলে পিটার নেভিলকে নেওয়াটাও। গত বছর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর ১০টি টেস্ট খেললেও টি-টোয়েন্টিতে এখনো অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলা হয়নি নেভিলের। নেভিল ছাড়াও টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকের অপেক্ষায় ঘোষিত দলের দুই স্পিনার অ্যাশটন অ্যাগার ও অ্যাডাম জামপাও। ক্রিকইনফো।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া দল: স্টিভেন স্মিথ (অধিনায়ক), উসমান খাজা, ডেভিড ওয়ার্নার, শেন ওয়াটসন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল মার্শ, জেমস ফকনার, জন হ্যাস্টিংস, পিটার নেভিল, অ্যাডাম জামপা, জশ হ্যাজলউড, অ্যারন ফিঞ্চ, নাথান কোল্টার-নাইল, অ্যাশটন অ্যাগার, অ্যান্ড্রু টাই
এটি চমক হয়ে এসেছে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের কাছেও। একসময় একই সঙ্গে তিন ধরনের ক্রিকেটে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দেওয়া পন্টিং সতর্কবার্তাও শুনিয়েছেন উত্তরসূরিকে, ‘ও তো টেস্ট অধিনায়কত্বেই নতুন। এখন তার কাঁধে তিন ধরনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব। আমার তো মনে হয় এটা তাকে খুব তাড়াতাড়ি ক্লান্ত করে ফেলবে। আমার ক্ষেত্রে কিন্তু সেটাই হয়েছিল।’
টি-টোয়েন্টিতে স্মিথকে কতটা লম্বা সময় নিয়মিত এই দায়িত্ব পালন করতে হয়, তার ওপরই এই ক্লান্তি আসা নির্ভর করছে বলেও মনে করেন পন্টিং। দল ঘোষণার পর প্রধান নির্বাচক রডনি মার্শ অবশ্য খোলাসা করে দিয়েছেন, দায়িত্বটা শুধু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য নয়, এরপরেও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক স্মিথই থাকবেন।
পন্টিং শঙ্কা প্রকাশ করলেও এ নিয়ে উদ্বিগ্ন নন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক উইকেটকিপার ও সহ-অধিনায়ক ইয়ান হিলি, ‘ওর (স্মিথ) খুব ভালো সামর্থ্য আছে সবকিছু সামাল দেওয়ার। দলেরও এই মুহূর্তে তাকে দরকার। আর এই বছরের পরে তো টি-টোয়েন্টি ম্যাচও খুব বেশি নেই।’
২০১১ সালে মাইকেল ক্লার্ক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দেওয়ার পর এই সংস্করণের নেতৃত্ব পেয়েছিলেন ক্যামেরন হোয়াইট। পরে ২০১২ সালে নেতৃত্ব দেওয়া হয় জর্জ বেইলিকে। দুই বছর পর সেই অধিনায়কত্ব পান অ্যারন ফিঞ্চ। গত বছর স্মিথ অবশ্য একটা টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এই বছরেই ভারতের সঙ্গে শেন ওয়াটসনও এক ম্যাচে টস করতে নেমেছিলেন। এবার সেই দায়িত্ব স্মিথ পেলেন পাকাপাকিভাবেই। এটিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই দেখছেন স্মিথ, ‘টি-টোয়েন্টি খুবই দ্রুতলয়ের খেলা। এখানে আপনাকে সময়ের আগেই চিন্তা করতে হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ। এখনো এই ট্রফিটা আমাদের পাওয়া হয়নি।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া দলে চমক অবশ্য শুধু স্মিথের অধিনায়কত্ব পাওয়া নয়। উইকেটকিপার হিসেবে ম্যাথু ওয়েডের বদলে পিটার নেভিলকে নেওয়াটাও। গত বছর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর ১০টি টেস্ট খেললেও টি-টোয়েন্টিতে এখনো অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলা হয়নি নেভিলের। নেভিল ছাড়াও টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকের অপেক্ষায় ঘোষিত দলের দুই স্পিনার অ্যাশটন অ্যাগার ও অ্যাডাম জামপাও। ক্রিকইনফো।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া দল: স্টিভেন স্মিথ (অধিনায়ক), উসমান খাজা, ডেভিড ওয়ার্নার, শেন ওয়াটসন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল মার্শ, জেমস ফকনার, জন হ্যাস্টিংস, পিটার নেভিল, অ্যাডাম জামপা, জশ হ্যাজলউড, অ্যারন ফিঞ্চ, নাথান কোল্টার-নাইল, অ্যাশটন অ্যাগার, অ্যান্ড্রু টাই
No comments