খাদ্যের অধিকার প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণের তাগিদ
দক্ষিণ এশিয়া খাদ্য অধিকার সম্মেলনে উপস্থিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কৈলাশ সত্যার্থী |
দারিদ্র্য
দূরীকরণে আঞ্চলিক উদ্যোগ গ্রহণের এবং খাদ্যের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গতিশীল
আন্দোলন গড়ে তোলার তাগিদ দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শান্তিতে নোবেল
বিজয়ী কৈলাশ সত্যার্থী।
রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল শনিবার তিন দিনব্যাপী দক্ষিণ এশিয়া খাদ্য অধিকার সম্মেলনে তাঁরা এ তাগিদ দেন। খবর বাসসের।
অ্যান্টি-পোভার্টি প্ল্যাটফর্ম (এপিপি) নামের একটি সংগঠন এ সম্মেলন আয়োজন করে। দারিদ্র্য দূরীকরণ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত ৪৩টি সরকারি, বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার ফোরাম হলো এপিপি।
সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার খাদ্য ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়ে আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন এবং সব মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকবে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দারিদ্র্য ও ক্ষুধা দূর করতে আঞ্চলিক উদ্যোগ গ্রহণ এবং অনতিবিলম্বে সার্ক খাদ্যব্যাংক প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঞ্চলিক খাদ্যনিরাপত্তা গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়া থেকে দারিদ্র্য ও ক্ষুধা দূরীকরণে সম্মিলিত উদ্যোগের কোনো বিকল্প নেই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার একজন মানুষকেও যেন খাদ্যের অভাবে প্রাণ হারাতে না হয়, সে জন্য সার্ক খাদ্যব্যাংক হোক বিপদের বন্ধু।’ শস্যবীজের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের কৃষকদের অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে সার্ক বীজব্যাংক স্থাপনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্যও তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান।
সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি ছিলেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কৈলাশ সত্যার্থী। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে লাখ লাখ শিশুকে ক্ষুধার্ত রেখে বিচ্ছিন্নভাবে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয়। খাদ্যনিরাপত্তা, শিক্ষা ও উন্নয়নের জন্য সব উদ্যোগ হাতে হাত রেখে চালিয়ে যেতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ার জনগণকে তাদের খাদ্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য একটি গতিশীল আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির সভাপতি কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম ছিলেন বিশেষ অতিথি। বক্তব্য দেন সম্মেলন আয়োজক কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গতকাল শনিবার তিন দিনব্যাপী দক্ষিণ এশিয়া খাদ্য অধিকার সম্মেলনে তাঁরা এ তাগিদ দেন। খবর বাসসের।
অ্যান্টি-পোভার্টি প্ল্যাটফর্ম (এপিপি) নামের একটি সংগঠন এ সম্মেলন আয়োজন করে। দারিদ্র্য দূরীকরণ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত ৪৩টি সরকারি, বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার ফোরাম হলো এপিপি।
সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার খাদ্য ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়ে আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন এবং সব মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকবে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দারিদ্র্য ও ক্ষুধা দূর করতে আঞ্চলিক উদ্যোগ গ্রহণ এবং অনতিবিলম্বে সার্ক খাদ্যব্যাংক প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঞ্চলিক খাদ্যনিরাপত্তা গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়া থেকে দারিদ্র্য ও ক্ষুধা দূরীকরণে সম্মিলিত উদ্যোগের কোনো বিকল্প নেই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার একজন মানুষকেও যেন খাদ্যের অভাবে প্রাণ হারাতে না হয়, সে জন্য সার্ক খাদ্যব্যাংক হোক বিপদের বন্ধু।’ শস্যবীজের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের কৃষকদের অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে সার্ক বীজব্যাংক স্থাপনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্যও তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান।
সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি ছিলেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কৈলাশ সত্যার্থী। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে লাখ লাখ শিশুকে ক্ষুধার্ত রেখে বিচ্ছিন্নভাবে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয়। খাদ্যনিরাপত্তা, শিক্ষা ও উন্নয়নের জন্য সব উদ্যোগ হাতে হাত রেখে চালিয়ে যেতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ার জনগণকে তাদের খাদ্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য একটি গতিশীল আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির সভাপতি কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম ছিলেন বিশেষ অতিথি। বক্তব্য দেন সম্মেলন আয়োজক কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
No comments