মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ব্যর্থ ৯ ব্যাংক! by সাইদ আরমান
মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রমে নতুন মাত্রা
ছুয়েছে দেশের ব্যাংকিং জগত। বর্তমানে প্রায় ৫৩ লাখ গ্রাহক এ ধরনের সেবা
নিচ্ছেন। তবে সফল এ কার্যক্রমের মাঝেও ব্যর্থ হয়েছে ৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংক।
মোবাইল
ব্যাংকিংয়ের অনুমোদন নিয়েও তা শুরু করতে পারেনি ব্যাংকগুলো। মূলত
ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা ও কারিগরি অক্ষমতার কারণে তারা সেবাটি চালু করতে
পারছে না।
সূত্র জানিয়েছে, এ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ২৬টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করার অনুমোদন নিয়েছে। তবে এর মধ্যে ১৭টি চালু করতে সক্ষম হয়েছে।
সূত্র জানায়, এ পর্যন্ত যে ২৬টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং করার জন্য লাইসেন্স নিয়েছে তাদের মধ্যে দুটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকও রয়েছে। সে দু’টি হলো, সোনালী ও জনতা ব্যাংক। এ দু’টি ব্যাংকের একটিও মোবাইল ব্যাংকিং চালু করতে পারেনি।
সূত্র জানায়, অনুমোদন নিয়েও যে ৯টি ব্যাংক কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি সেগুলো হলো, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এনএ।
বেসরকারি ওয়ান ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরমান আর চৌধুরী বাংলানিউজকে টেলিফোনে বলেন, “আমরা মোবাইল ব্যাংকিং করার জন্য সব কারিগরি দিক শেষ করে ফেলেছি। শিগগিরই আমার আনুষ্ঠানিকভাবে এর কার্যক্রম শুরু করবো।”
সূত্র জানায়, সেবা চালু করতে না পারা ব্যাংকগুলোকে এ ব্যাপারে তাগাদা দিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অনেক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে এ ব্যাপারে লিখিতভাবে কয়েক দফা চিঠিও দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে, শিগগিরই যেসব ব্যাংক কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি, আবার এ ব্যাপারে তাদের চিঠি দেওয়া হবে। প্রয়োজনে সময় বেধে দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই সময়ে যারা তা করতে পারবে না, তাদের অনুমোদন বাতিল করার কথাও ভাবা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র এএফএম আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, “যেসব ব্যাংক অনুমোদন নিয়েও মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করতে পারেনি তাদেরকে দ্রুত কার্যক্রম শুরু করার ব্যাপারে সব ধরনের সহযোগিতা দেবো আমরা।”
জানা গেছে, ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম চালুর পর ইস্টার্ন ব্যাংক এটি সীমিত আকারে শুরু করে। এরপর বিভিন্ন সময়ে ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, এনসিসি ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্স ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক সেবা কার্যক্রম শুরু করতে পেরেছে।
সূত্র জানিয়েছে, এ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ২৬টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করার অনুমোদন নিয়েছে। তবে এর মধ্যে ১৭টি চালু করতে সক্ষম হয়েছে।
সূত্র জানায়, এ পর্যন্ত যে ২৬টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং করার জন্য লাইসেন্স নিয়েছে তাদের মধ্যে দুটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকও রয়েছে। সে দু’টি হলো, সোনালী ও জনতা ব্যাংক। এ দু’টি ব্যাংকের একটিও মোবাইল ব্যাংকিং চালু করতে পারেনি।
সূত্র জানায়, অনুমোদন নিয়েও যে ৯টি ব্যাংক কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি সেগুলো হলো, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এনএ।
বেসরকারি ওয়ান ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরমান আর চৌধুরী বাংলানিউজকে টেলিফোনে বলেন, “আমরা মোবাইল ব্যাংকিং করার জন্য সব কারিগরি দিক শেষ করে ফেলেছি। শিগগিরই আমার আনুষ্ঠানিকভাবে এর কার্যক্রম শুরু করবো।”
সূত্র জানায়, সেবা চালু করতে না পারা ব্যাংকগুলোকে এ ব্যাপারে তাগাদা দিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অনেক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে এ ব্যাপারে লিখিতভাবে কয়েক দফা চিঠিও দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে, শিগগিরই যেসব ব্যাংক কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি, আবার এ ব্যাপারে তাদের চিঠি দেওয়া হবে। প্রয়োজনে সময় বেধে দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই সময়ে যারা তা করতে পারবে না, তাদের অনুমোদন বাতিল করার কথাও ভাবা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র এএফএম আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, “যেসব ব্যাংক অনুমোদন নিয়েও মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করতে পারেনি তাদেরকে দ্রুত কার্যক্রম শুরু করার ব্যাপারে সব ধরনের সহযোগিতা দেবো আমরা।”
জানা গেছে, ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম চালুর পর ইস্টার্ন ব্যাংক এটি সীমিত আকারে শুরু করে। এরপর বিভিন্ন সময়ে ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, এনসিসি ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্স ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক সেবা কার্যক্রম শুরু করতে পেরেছে।
No comments