চলে গেলেন কিমুরা
বিশ্বের সবচেয়ে বয়সী ব্যক্তি জাপানের
জিরোমন কিমুরা মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ১১৬ বছর। গতকাল বুধবার সকালে
জাপানের পশ্চিমাঞ্চলীয় কিয়োতাঙ্গো শহরের হাসপাতালে মারা যান তিনি।
১৯ শতকে জন্ম নেওয়া শেষ জীবিত ব্যক্তি ছিলেন তিনি।
কিমুরার জন্ম ১৮৯৭ সালের ১৯ এপ্রিল। ব্রিটেনের রানি ভিক্টোরিয়া তখন সিংহাসনে। এক জীবনে কিমুরা দেখেছেন দুটি বিশ্বযুদ্ধ, উড়োজাহাজ আবিষ্কারের ঘটনা, জাপানে চারজন সম্রাটের অভিষেক ও ৬১ জন প্রধানমন্ত্রীর শাসনকালসহ অনেক কিছু।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, গত মাসের শেষের দিক থেকে নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন কিমুরা। গত ১৭ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের দিনা মেনফ্রিদিনির মৃত্যুর পর কিমুরাকে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির স্বীকৃতি দেয় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
কিমুরা জাপানের ডাক বিভাগে কাজ করতেন। অবসরের পর ৯০ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি নিজের খামার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। কিমুরার সাত সন্তানের মধ্যে পাঁচ জন এবং ১৪ নাতি-নাতনির মধ্যে ১৩ জন বেঁচে আছেন। আর নাতি-নাতনিদের ছেলেমেয়ে আছে ২৫ জন। নাতি-নাতনিদের নাতি-নাতনি আছে ১৩ জন। শেষ বয়সে তাঁকে দেখাশোনা করেন তাঁর এক নাতির বিধবা স্ত্রী আইকো।
দীর্ঘ জীবনের রহস্যের ব্যাপারে এক সাক্ষাৎকারে কিমুরা জানিয়েছিলেন, তিনি কখনো ধূমপান করেননি। খুব সকালে ঘুম থেকে উঠতেন। ছিলেন স্বল্পাহারী। তবে পরিমিত মাত্রায় অ্যালকোহল পান করতেন। তাঁর জীবনের মূলমন্ত্র 'কম খাও, বেশি বাঁচো'।
গত মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বয়সী ব্যক্তি বারবাডোসের জেমস সিসনেট মারা যান। কিমুরার মৃত্যুতে বিশ্বের সবচেয়ে বয়সী ব্যক্তির খেতাবটি পেতে পারেন তাঁরই স্বদেশি নারী মিসাও ওকাওয়া। তাঁর বয়স ১১৫ বছর। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বয়সী নারীর খেতাবটি তাঁর।
ওয়ার্ল্ড গিনেস বুক রেকর্ড অনুযায়ী, এ যাবৎ বিশ্বে সবচেয়ে বেশি দিন বাঁচার রেকর্ড ফ্রান্সের নারী লুইজ কালমেন্তের। ১২২ বছর বেঁচেছিলেন তিনি। সূত্র : গার্ডিয়ান, বিবিসি।
কিমুরার জন্ম ১৮৯৭ সালের ১৯ এপ্রিল। ব্রিটেনের রানি ভিক্টোরিয়া তখন সিংহাসনে। এক জীবনে কিমুরা দেখেছেন দুটি বিশ্বযুদ্ধ, উড়োজাহাজ আবিষ্কারের ঘটনা, জাপানে চারজন সম্রাটের অভিষেক ও ৬১ জন প্রধানমন্ত্রীর শাসনকালসহ অনেক কিছু।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, গত মাসের শেষের দিক থেকে নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন কিমুরা। গত ১৭ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের দিনা মেনফ্রিদিনির মৃত্যুর পর কিমুরাকে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির স্বীকৃতি দেয় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
কিমুরা জাপানের ডাক বিভাগে কাজ করতেন। অবসরের পর ৯০ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি নিজের খামার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। কিমুরার সাত সন্তানের মধ্যে পাঁচ জন এবং ১৪ নাতি-নাতনির মধ্যে ১৩ জন বেঁচে আছেন। আর নাতি-নাতনিদের ছেলেমেয়ে আছে ২৫ জন। নাতি-নাতনিদের নাতি-নাতনি আছে ১৩ জন। শেষ বয়সে তাঁকে দেখাশোনা করেন তাঁর এক নাতির বিধবা স্ত্রী আইকো।
দীর্ঘ জীবনের রহস্যের ব্যাপারে এক সাক্ষাৎকারে কিমুরা জানিয়েছিলেন, তিনি কখনো ধূমপান করেননি। খুব সকালে ঘুম থেকে উঠতেন। ছিলেন স্বল্পাহারী। তবে পরিমিত মাত্রায় অ্যালকোহল পান করতেন। তাঁর জীবনের মূলমন্ত্র 'কম খাও, বেশি বাঁচো'।
গত মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বয়সী ব্যক্তি বারবাডোসের জেমস সিসনেট মারা যান। কিমুরার মৃত্যুতে বিশ্বের সবচেয়ে বয়সী ব্যক্তির খেতাবটি পেতে পারেন তাঁরই স্বদেশি নারী মিসাও ওকাওয়া। তাঁর বয়স ১১৫ বছর। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বয়সী নারীর খেতাবটি তাঁর।
ওয়ার্ল্ড গিনেস বুক রেকর্ড অনুযায়ী, এ যাবৎ বিশ্বে সবচেয়ে বেশি দিন বাঁচার রেকর্ড ফ্রান্সের নারী লুইজ কালমেন্তের। ১২২ বছর বেঁচেছিলেন তিনি। সূত্র : গার্ডিয়ান, বিবিসি।
No comments