বারলুসকোনির পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ
ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনির পদত্যাগের দাবিতে গতকাল শনিবার দেশটির রাজধানী রোমে বিক্ষোভ হয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ অংশ নেয়। সম্প্রতি পার্লামেন্টে এক আস্থা ভোটে উতরে যাওয়ার কয়েক দিনের মাথায় এ ঘটনা ঘটল।
বিক্ষোভে অংশ নিতে সারা দেশ থেকে লোকজন বাসে করে রাজধানীতে এসে জড়ো হয়। ইন্টারনেটভিত্তিক একটি সংগঠন পার্পল পিপল এ বিক্ষোভের আয়োজন করে। গত ডিসেম্বরেও সংগঠনটি এ ধরনের বিক্ষোভের আয়োজন করে। এতে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ অংশ নেয়।
দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার গিয়ানফ্র্যাঙ্কো ফিনি সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। বারলুসকোনির একসময়কার অন্যতম এই মিত্র এমপিদের একটা অংশকেও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলেছেন। এতে বেশ চাপের মুখে পড়ে যান বারলুসকোনি। এ অবস্থায় গত বুধবার পার্লামেন্টে আস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হয়। ভোটে পার পেয়ে যান বারলুসকোনি।
আস্থা ভোটের পর ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। আগাম ভোটেরও সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। ২০১৩ সালে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পাশাপাশি বিক্ষোভকারীরা নতুন একটি আইন প্রণয়নেরও দাবি জানিয়েছে। প্রচলিত আইনে ইতালির টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে বারলুসকোনির একচ্ছত্র আধিপত্য রয়েছে। এ ছাড়া বিক্ষোভকারীরা নতুন নির্বাচনী আইন ও আগাম নির্বাচনেরও দাবি জানিয়েছে।
পার্পল পিপলের পক্ষে আদেল প্লাজ্জো বলেছেন, ‘দেশের সংকট সমাধানে পার্লামেন্টের ওপর চাপ সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই আমরা এ বিক্ষোভের আয়োজন করেছি। এর সঙ্গে বারলুসকোনির ব্যক্তিগত স্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় জড়িত নেই।
বিক্ষোভে অংশ নিতে সারা দেশ থেকে লোকজন বাসে করে রাজধানীতে এসে জড়ো হয়। ইন্টারনেটভিত্তিক একটি সংগঠন পার্পল পিপল এ বিক্ষোভের আয়োজন করে। গত ডিসেম্বরেও সংগঠনটি এ ধরনের বিক্ষোভের আয়োজন করে। এতে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ অংশ নেয়।
দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার গিয়ানফ্র্যাঙ্কো ফিনি সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। বারলুসকোনির একসময়কার অন্যতম এই মিত্র এমপিদের একটা অংশকেও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলেছেন। এতে বেশ চাপের মুখে পড়ে যান বারলুসকোনি। এ অবস্থায় গত বুধবার পার্লামেন্টে আস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হয়। ভোটে পার পেয়ে যান বারলুসকোনি।
আস্থা ভোটের পর ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। আগাম ভোটেরও সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। ২০১৩ সালে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পাশাপাশি বিক্ষোভকারীরা নতুন একটি আইন প্রণয়নেরও দাবি জানিয়েছে। প্রচলিত আইনে ইতালির টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে বারলুসকোনির একচ্ছত্র আধিপত্য রয়েছে। এ ছাড়া বিক্ষোভকারীরা নতুন নির্বাচনী আইন ও আগাম নির্বাচনেরও দাবি জানিয়েছে।
পার্পল পিপলের পক্ষে আদেল প্লাজ্জো বলেছেন, ‘দেশের সংকট সমাধানে পার্লামেন্টের ওপর চাপ সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই আমরা এ বিক্ষোভের আয়োজন করেছি। এর সঙ্গে বারলুসকোনির ব্যক্তিগত স্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় জড়িত নেই।
No comments