ইউরোপে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনায় লাদেন জড়িত: যুক্তরাষ্ট্র
কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, তাঁদের বিশ্বাস, মুম্বাই হামলার আদলে সম্প্রতি ইউরোপের বিভিন্ন নগরে যে হামলার পরিকল্পনা হয়েছিল, তার সঙ্গে ওসামা বিন লাদেনসহ আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় নেতারা জড়িত। তবে আল-কায়েদার প্রধানসহ অন্য নেতারা কীভাবে এ হামলার পরিকল্পনা সমন্বয় করেন, তা এখনো পরিষ্কার নয় বলে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা পাকিস্তানকে জানিয়েছেন, পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তাইয়েবা ও হাক্কানি আল-কায়েদার সঙ্গে কাজ করছে। হামলার পরিকল্পনায় লাদেনের ভূমিকার ব্যাপারে প্রথম প্রতিবেদন করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল পাবলিক রেডিও (এনপিআর)। সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকর্তারা বলেছেন, পরিকল্পনায় লাদেন জড়িত থাকতে পারেন—এমন অনুমান থেকেই তাঁরা এখন কাজ করছেন। তবে তাঁর সংশ্লিষ্টতার সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা তাঁদের কাছে নেই।
ওয়াশিংটনের বিশ্বাস, ওসামা বিন লাদেন ও আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় নেতারা পাকিস্তানে লুকিয়ে আছেন। মার্কিন কর্মকর্তারা আল-কায়েদা ও অন্য ইসলামি জঙ্গিদের আশ্রয়স্থল হিসেবে পাকিস্তানের ভূমিকায় উদ্বিগ্ন। তাঁরা সীমান্তের পার্বত্য এলাকায় জঙ্গি দমনে আরও সচেষ্ট হতে ইসলামাবাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ইউরোপে এ সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনার পেছনে উত্তর আফ্রিকার আল-কায়েদার সহযোগীদের জড়িত থাকার আশঙ্কা নাকচ করে দিয়েছেন একজন শীর্ষস্থানীয় মার্কিন কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন, উত্তর আফ্রিকার আল-কায়েদা খুবই ভয়ংকর। তারা ইউরোপেও হয়তো সন্ত্রাসের বিস্তৃতি ঘটাতে পারে। কিন্তু তারা এ মুহূর্তে সেটা করবে, এমন কোনো আভাস নেই।
এনপিআর মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, কয়েক মাস আগে লাদেন আল-কায়েদার অনুসারী ও সহযোগীদের কাছে বার্তা পাঠিয়ে জানান, মুম্বাই হামলার আদলে কৌশলগত অন্তত তিনটি স্থান যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্সে হামলা দেখতে চান।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বাহিনী সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) প্রধান লিওন প্যানেট্টা সম্প্রতি পাকিস্তান সফরে গিয়ে পরিকল্পনার এই বিষয়টি দেশটির নেতাদের জানিয়ে বলেছেন, লস্কর-ই-তাইয়েবা ও হাক্কানি আল-কায়েদাকে সঙ্গে নিয়ে নভেম্বরের শেষের দিকে হামলার পরিকল্পনা করে। পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে দেশটির ডন পত্রিকা এ কথা জানিয়েছে।
প্যানেট্টা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি, প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি ও সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির সঙ্গে বৈঠক করে জানান, ৩৯ জনের বেশি সন্ত্রাসবাদী এই পরিকল্পনার পেছনে কাজ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা পাকিস্তানকে জানিয়েছেন, পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তাইয়েবা ও হাক্কানি আল-কায়েদার সঙ্গে কাজ করছে। হামলার পরিকল্পনায় লাদেনের ভূমিকার ব্যাপারে প্রথম প্রতিবেদন করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল পাবলিক রেডিও (এনপিআর)। সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকর্তারা বলেছেন, পরিকল্পনায় লাদেন জড়িত থাকতে পারেন—এমন অনুমান থেকেই তাঁরা এখন কাজ করছেন। তবে তাঁর সংশ্লিষ্টতার সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা তাঁদের কাছে নেই।
ওয়াশিংটনের বিশ্বাস, ওসামা বিন লাদেন ও আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় নেতারা পাকিস্তানে লুকিয়ে আছেন। মার্কিন কর্মকর্তারা আল-কায়েদা ও অন্য ইসলামি জঙ্গিদের আশ্রয়স্থল হিসেবে পাকিস্তানের ভূমিকায় উদ্বিগ্ন। তাঁরা সীমান্তের পার্বত্য এলাকায় জঙ্গি দমনে আরও সচেষ্ট হতে ইসলামাবাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ইউরোপে এ সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনার পেছনে উত্তর আফ্রিকার আল-কায়েদার সহযোগীদের জড়িত থাকার আশঙ্কা নাকচ করে দিয়েছেন একজন শীর্ষস্থানীয় মার্কিন কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন, উত্তর আফ্রিকার আল-কায়েদা খুবই ভয়ংকর। তারা ইউরোপেও হয়তো সন্ত্রাসের বিস্তৃতি ঘটাতে পারে। কিন্তু তারা এ মুহূর্তে সেটা করবে, এমন কোনো আভাস নেই।
এনপিআর মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, কয়েক মাস আগে লাদেন আল-কায়েদার অনুসারী ও সহযোগীদের কাছে বার্তা পাঠিয়ে জানান, মুম্বাই হামলার আদলে কৌশলগত অন্তত তিনটি স্থান যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্সে হামলা দেখতে চান।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বাহিনী সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) প্রধান লিওন প্যানেট্টা সম্প্রতি পাকিস্তান সফরে গিয়ে পরিকল্পনার এই বিষয়টি দেশটির নেতাদের জানিয়ে বলেছেন, লস্কর-ই-তাইয়েবা ও হাক্কানি আল-কায়েদাকে সঙ্গে নিয়ে নভেম্বরের শেষের দিকে হামলার পরিকল্পনা করে। পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে দেশটির ডন পত্রিকা এ কথা জানিয়েছে।
প্যানেট্টা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি, প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি ও সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির সঙ্গে বৈঠক করে জানান, ৩৯ জনের বেশি সন্ত্রাসবাদী এই পরিকল্পনার পেছনে কাজ করছে।
No comments