পাকিস্তান ও ভারতকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জাতিসংঘের
কাশ্মির
ইস্যুতে পাকিস্তান ও ভারতের প্রতি সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান
জানিয়েছে জাতিসংঘ। সীমান্তে উত্তেজনা এবং ভারত অধিকৃত কাশ্মিরে ব্যাপক
ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মধ্যে রবিবার এ আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। এক প্রতিবেদনে
এ খবর জানিয়েছে পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডন।
ই-মেইলে দেওয়া এক প্রশ্নের উত্তরে এ বিষয়ে কথা বলেছেন জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ রেখায় সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির ঘটনা জাতিসংঘ সামরিক পর্যবেক্ষক দলের নজরে এসেছে। পরিস্থিতির যেন আরও অবনতি না ঘটে সেজন্য উভয় পক্ষের প্রতি সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানাচ্ছে জাতিসংঘ।
এদিকে ভারত শাসিত কাশ্মিরের বাসিন্দাদের বিশেষ সাংবিধানিক অধিকার বাতিলের আশঙ্কার মধ্যে রাজ্যের বহু স্থানে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে মোবাইল ইন্টারনেট, নিষিদ্ধ করা হয়েছে সভা-সমাবেশ। রবিবার রাত থেকে সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি ও ওমর আবদুল্লাহকে গৃহবন্দি করে রেখেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। নিজ বাড়িতে নজরদারির মধ্যে রয়েছেন সেখানকার আরেক গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিবিদ ও পিপলস কনফারেন্স পার্টির চেয়ারম্যান সাজাদ লোন।
‘সন্ত্রাসী হামলা’র আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্পর্শকাতর এলাকায় কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। রবিবার মধ্যরাত থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে শ্রীনগর জেলায়। সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, সোমবার কাশ্মির ইস্যুতে মন্ত্রিসভার বৈঠক ডেকেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
গত শুক্রবার (২ আগস্ট) কেন্দ্রীয় সরকার সন্ত্রাসী হামলার বিষয়ে সতর্ক করার পর কাশ্মির থেকে দ্রুত তীর্থযাত্রী ও পর্যটকদের চলে যাওয়ার নির্দেশনা দেয় রাজ্য সরকার। এরপরই স্থানীয়দের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। কাশ্মির ছাড়তে শুরু করে হাজার হাজার পর্যটক ও তীর্থযাত্রী। কাশ্মিরের রাজনীতিবিদরা আশঙ্কা করতে থাকেন, সরকার ভারতীয় সংবিধানের ৩৫ (এ) ধারা বাতিল করতে যাচ্ছে। এই ধারার মাধ্যমে কাশ্মিরের জনগণকে চাকরি ও ভূমিতে বিশেষ অধিকার দেওয়া হয়েছে। তবে গভর্নর সত্য পাল মালিক তাদের জানিয়ে দেন, ৩৫ (এ) ধারা বাতিলের কোনও পরিকল্পনা নেই।
রবিবার কাশ্মিরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও স্পর্শকাতর এলাকায় কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়। নিয়ন্ত্রণ রেখায় পাকিস্তানের সঙ্গে সহিংসতা বৃদ্ধি ও সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে বহু স্থানে বন্ধ করে দেওয়া হয় মোবাইল ইন্টারনেট। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সেখানকার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ। কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ছাত্রাবাস খালি করে ফেলারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কাশ্মির পুলিশের দাবি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
রাজ্য সরকারের এক নির্দেশনায় বলা হয় যেকোনও ধরণের সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ থাকবে। কোনও কোনও সংবাদমাধ্যমে কারফিউ জারির কথা বলা হলেও তা জারি করা হয়নি বলে জানানো হয় ওই নির্দেশনায়। তবে রবিবার মধ্যরাত থেকে শ্রীনগর জেলায় ১৪৪ ধারা কার্যকরের কথা জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
ই-মেইলে দেওয়া এক প্রশ্নের উত্তরে এ বিষয়ে কথা বলেছেন জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ রেখায় সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির ঘটনা জাতিসংঘ সামরিক পর্যবেক্ষক দলের নজরে এসেছে। পরিস্থিতির যেন আরও অবনতি না ঘটে সেজন্য উভয় পক্ষের প্রতি সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানাচ্ছে জাতিসংঘ।
এদিকে ভারত শাসিত কাশ্মিরের বাসিন্দাদের বিশেষ সাংবিধানিক অধিকার বাতিলের আশঙ্কার মধ্যে রাজ্যের বহু স্থানে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে মোবাইল ইন্টারনেট, নিষিদ্ধ করা হয়েছে সভা-সমাবেশ। রবিবার রাত থেকে সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি ও ওমর আবদুল্লাহকে গৃহবন্দি করে রেখেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। নিজ বাড়িতে নজরদারির মধ্যে রয়েছেন সেখানকার আরেক গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিবিদ ও পিপলস কনফারেন্স পার্টির চেয়ারম্যান সাজাদ লোন।
‘সন্ত্রাসী হামলা’র আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্পর্শকাতর এলাকায় কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। রবিবার মধ্যরাত থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে শ্রীনগর জেলায়। সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, সোমবার কাশ্মির ইস্যুতে মন্ত্রিসভার বৈঠক ডেকেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
গত শুক্রবার (২ আগস্ট) কেন্দ্রীয় সরকার সন্ত্রাসী হামলার বিষয়ে সতর্ক করার পর কাশ্মির থেকে দ্রুত তীর্থযাত্রী ও পর্যটকদের চলে যাওয়ার নির্দেশনা দেয় রাজ্য সরকার। এরপরই স্থানীয়দের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। কাশ্মির ছাড়তে শুরু করে হাজার হাজার পর্যটক ও তীর্থযাত্রী। কাশ্মিরের রাজনীতিবিদরা আশঙ্কা করতে থাকেন, সরকার ভারতীয় সংবিধানের ৩৫ (এ) ধারা বাতিল করতে যাচ্ছে। এই ধারার মাধ্যমে কাশ্মিরের জনগণকে চাকরি ও ভূমিতে বিশেষ অধিকার দেওয়া হয়েছে। তবে গভর্নর সত্য পাল মালিক তাদের জানিয়ে দেন, ৩৫ (এ) ধারা বাতিলের কোনও পরিকল্পনা নেই।
রবিবার কাশ্মিরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও স্পর্শকাতর এলাকায় কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়। নিয়ন্ত্রণ রেখায় পাকিস্তানের সঙ্গে সহিংসতা বৃদ্ধি ও সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে বহু স্থানে বন্ধ করে দেওয়া হয় মোবাইল ইন্টারনেট। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সেখানকার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ। কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ছাত্রাবাস খালি করে ফেলারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কাশ্মির পুলিশের দাবি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
রাজ্য সরকারের এক নির্দেশনায় বলা হয় যেকোনও ধরণের সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ থাকবে। কোনও কোনও সংবাদমাধ্যমে কারফিউ জারির কথা বলা হলেও তা জারি করা হয়নি বলে জানানো হয় ওই নির্দেশনায়। তবে রবিবার মধ্যরাত থেকে শ্রীনগর জেলায় ১৪৪ ধারা কার্যকরের কথা জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
No comments