পৃথিবী বাঁচাতে নিউক্লিয়ার বোমা!
(পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা গ্রহাণুকে উড়িয়ে দিতে নিউক্লিয়ার বোমা ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন বিজ্ঞানীরা) পৃথিবীর
দিকে ধেয়ে আসা গ্রহাণুগুলো মানুষের অস্তিত্বের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে
উঠতে পারে। গ্রহাণুর আঘাত থেকে পৃথিবীকে সুরক্ষার উপায় নিয়ে ভাবছেন
মার্কিন গবেষকেরা। পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা বিপজ্জনক গ্রহাণুগুলোর গতিপথ
পাল্টে দিতে বা গ্রহাণুগুলোকে পুরোপুরি ধ্বংস করতে নিউক্লিয়ার অস্ত্র
প্রয়োগের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছেন মার্কিন গবেষকেরা। এক খবরে এ তথ্য
জানিয়েছে পিটিআই। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পারমাণবিক অস্ত্র গবেষণা
কাজে নিয়োজিত বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, ‘আমাদের ধারণার চেয়েও গ্রহাণুর
আঘাতের প্রভাব মারাত্মক হবে। তাই গ্রহাণুকে ধ্বংস করে দেওয়া বা গতিপথ
পরিবর্তন করে দেওয়ার জন্য নিউক্লিয়ার অস্ত্র নিয়ে আরও বেশি গবেষণা করা
দরকার।’
সম্প্রতি সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান জিওফিজিক্যাল ইউনিয়নের বার্ষিক সভায় লস অ্যালামোসের গবেষক রকার্ট ওয়েভার এ-সংক্রান্ত নিবন্ধ জমা দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে নিউক্লিয়ার বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ক্ষতিকর বস্তুগুলো দূর করার ক্ষেত্রে প্রভাবগুলো নিয়ে গবেষণা করা।’
ওয়েভার দাবি করেন, পৃথিবীতে কোনো গ্রহাণু আঘাত হানলে তা মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনবে। পুরো শহর ধ্বংস হতে পারে কিংবা সুনামির মতো কোনো মারাত্মক বিপদ ঘটতে পারে। এ ছাড়া বৈশ্বিক বিপর্যয়ের আশঙ্কাও রয়েছে। ২০১৩ সালে ছোট আকারের একটি গ্রহাণুর আঘাতেই রাশিয়ায় সাত হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত ও এক হাজার ৫০০ মানুষ আহত হয়েছিল।
সম্প্রতি সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান জিওফিজিক্যাল ইউনিয়নের বার্ষিক সভায় লস অ্যালামোসের গবেষক রকার্ট ওয়েভার এ-সংক্রান্ত নিবন্ধ জমা দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে নিউক্লিয়ার বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ক্ষতিকর বস্তুগুলো দূর করার ক্ষেত্রে প্রভাবগুলো নিয়ে গবেষণা করা।’
ওয়েভার দাবি করেন, পৃথিবীতে কোনো গ্রহাণু আঘাত হানলে তা মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনবে। পুরো শহর ধ্বংস হতে পারে কিংবা সুনামির মতো কোনো মারাত্মক বিপদ ঘটতে পারে। এ ছাড়া বৈশ্বিক বিপর্যয়ের আশঙ্কাও রয়েছে। ২০১৩ সালে ছোট আকারের একটি গ্রহাণুর আঘাতেই রাশিয়ায় সাত হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত ও এক হাজার ৫০০ মানুষ আহত হয়েছিল।
No comments