বগুড়ায় রেডিও মুক্তির পূর্ণাঙ্গ সমপ্রচার শুরু
স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া থেকে: গতকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো বগুড়া থেকে সমপ্রচারিত কমিউনিটি রেডিও ‘রেডিও মুক্তি’র গতকাল উদ্বোধন উপলক্ষে স্থানীয় একটি হোটেলে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
জানা যায়, বেসরকারি সংস্থা এলডিআরও পরিচালিত রেডিও মুক্তি গত ৩১শে অক্টোবর ২০১১ থেকে পরীক্ষামূলক সমপ্রচারে আসে। সমপ্রচারের পর থেকেই বগুড়ায় এরই মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ৯৯.২ মেগাহার্টজে প্রচারিত রেডিও মুক্তির অনুষ্ঠান ১৭ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে শোনা যাবে।
ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলক সমপ্রচারে স্থানীয় খবর তথা কৃষি, স্বাস্থ্য, খেলাধুলাসহ গান প্রচারিত হয়ে আসছিল। গতকাল রেডিওটির পূর্ণাঙ্গ সমপ্রচারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান স্থানীয় একটি হোটেলে সভাপতিত্ব করেন, এলডিআরও-এর সভাপতি আকতারুজ্জামান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা প্রশাসক ইফতেখারুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার মো. হুমায়ন কবির, দৈনিক করতোয়া সম্পাদক মোজাম্মেল হক লালু, বগুড়া বারের সভাপতি এডভোকেট রেজাউল করিম মন্টু, বিএনএনআরসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এইচ এম বজলুর রহমান, এলডিআর-এর নির্বাহী পরিচালক মির্জা মতিউল আলম ভুট্টো এবং রেডিও মুক্তির প্রধান নির্বাহী সেলিম রহমত সাইকি।
প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য আবদুল মান্নান বলেন, অবহেলিত জনগোষ্ঠী এ রেডিওর মাধ্যমে সচেতন হয়ে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে আসবে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে সফল করতে দেশে ১৪টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমতি দিয়েছেন। রেডিও মুক্তি তার মধ্যে একটি।
রেডিও মুক্তির প্রধান নির্বাহী সেলিম রহমত সাইকি জানান, কমিউনিটি রেডিওর সুফল যেন দরিদ্র জনগোষ্ঠী পায় সেদিকটা লক্ষ্য রেখেই অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছে। রেডিও মুক্তিতে জকি হিসেবে কাজ করছেন সায়লা রহমত চৈতি। তিনি জানালেন, রেডিওতে কাজ করার মজাটাই অন্য রকম। ছবি দেখা না গেলেও কথার মাধ্যমে স্রোতাদের যে ধরে রাখা যায় তার স্বাক্ষর রাখবে রেডিও মুক্তি।
জানা যায়, বেসরকারি সংস্থা এলডিআরও পরিচালিত রেডিও মুক্তি গত ৩১শে অক্টোবর ২০১১ থেকে পরীক্ষামূলক সমপ্রচারে আসে। সমপ্রচারের পর থেকেই বগুড়ায় এরই মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ৯৯.২ মেগাহার্টজে প্রচারিত রেডিও মুক্তির অনুষ্ঠান ১৭ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে শোনা যাবে।
ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলক সমপ্রচারে স্থানীয় খবর তথা কৃষি, স্বাস্থ্য, খেলাধুলাসহ গান প্রচারিত হয়ে আসছিল। গতকাল রেডিওটির পূর্ণাঙ্গ সমপ্রচারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান স্থানীয় একটি হোটেলে সভাপতিত্ব করেন, এলডিআরও-এর সভাপতি আকতারুজ্জামান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা প্রশাসক ইফতেখারুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার মো. হুমায়ন কবির, দৈনিক করতোয়া সম্পাদক মোজাম্মেল হক লালু, বগুড়া বারের সভাপতি এডভোকেট রেজাউল করিম মন্টু, বিএনএনআরসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এইচ এম বজলুর রহমান, এলডিআর-এর নির্বাহী পরিচালক মির্জা মতিউল আলম ভুট্টো এবং রেডিও মুক্তির প্রধান নির্বাহী সেলিম রহমত সাইকি।
প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য আবদুল মান্নান বলেন, অবহেলিত জনগোষ্ঠী এ রেডিওর মাধ্যমে সচেতন হয়ে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে আসবে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে সফল করতে দেশে ১৪টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমতি দিয়েছেন। রেডিও মুক্তি তার মধ্যে একটি।
রেডিও মুক্তির প্রধান নির্বাহী সেলিম রহমত সাইকি জানান, কমিউনিটি রেডিওর সুফল যেন দরিদ্র জনগোষ্ঠী পায় সেদিকটা লক্ষ্য রেখেই অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছে। রেডিও মুক্তিতে জকি হিসেবে কাজ করছেন সায়লা রহমত চৈতি। তিনি জানালেন, রেডিওতে কাজ করার মজাটাই অন্য রকম। ছবি দেখা না গেলেও কথার মাধ্যমে স্রোতাদের যে ধরে রাখা যায় তার স্বাক্ষর রাখবে রেডিও মুক্তি।
No comments