ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে পরিবর্তনের ডাক
সার্বিক পরিবর্তনের ধারায় নিজেদের মধ্যেও পরিবর্তন আনার আহ্বানের মধ্য দিয়ে গতকাল বুধবার পালিত হয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে উৎসাহ-উদ্দীপনায় দিনটি উদ্যাপন করেছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। মঙ্গলবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে শুরু হয় দিবসটি উদ্যাপন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা ৬৪ কেজি ওজনের কেক কাটেন।
এরপর তাঁরা সকাল আটটায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ক[=রেন। গতকাল দুপুরে অপরাজেয় বাংলার নিচে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগে মানুষ, ছাত্রছাত্রীরা ছাত্ররাজনীতিকে প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখত। ছাত্রনেতাদের তারা সমীহ করত, ভালোবাসত। কিন্তু এখন আর ভালোবাসে না, ভয়ও করে। এই ভয়ের আবর্ত থেকে ছাত্রলীগকে বের করে নিয়ে আসতে হবে।’
ছাত্ররাজনীতির অসুস্থতার জন্য ছাত্র সংসদের নির্বাচন না হওয়াকে দায়ী করেন ওবায়দুল কাদের। অবিলম্বে সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্র সংসদ আবার চালু করার আহ্বান জানান তিনি।
বেলা ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সমাবেশ শুরু হয় বেলা পৌনে একটায়। কর্মীদের সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত ও ছাত্রলীগের দলীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমাবেশ। সমাবেশ শেষে ক্যাম্পাস থেকে বর্ণাঢ্য এক শোভাযাত্রা বের করা হয়।
কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলমের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংসদ মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক ওমর শরীফসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের সাবেক ও বর্তমান নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের আয়োজনে বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে দেখানো হয় মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র গেরিলা।
এদিকে মতাদর্শিক কারণে ছাত্রলীগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া অপর অংশ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (ত-সা) আলাদাভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে। সকালে তারা ডাকসুর সামনে সমাবেশ করে। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি হোসাইন আহমেদ তফছির। এরপর মধুর ক্যান্টিন থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগে মানুষ, ছাত্রছাত্রীরা ছাত্ররাজনীতিকে প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখত। ছাত্রনেতাদের তারা সমীহ করত, ভালোবাসত। কিন্তু এখন আর ভালোবাসে না, ভয়ও করে। এই ভয়ের আবর্ত থেকে ছাত্রলীগকে বের করে নিয়ে আসতে হবে।’
ছাত্ররাজনীতির অসুস্থতার জন্য ছাত্র সংসদের নির্বাচন না হওয়াকে দায়ী করেন ওবায়দুল কাদের। অবিলম্বে সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্র সংসদ আবার চালু করার আহ্বান জানান তিনি।
বেলা ১১টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সমাবেশ শুরু হয় বেলা পৌনে একটায়। কর্মীদের সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত ও ছাত্রলীগের দলীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমাবেশ। সমাবেশ শেষে ক্যাম্পাস থেকে বর্ণাঢ্য এক শোভাযাত্রা বের করা হয়।
কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলমের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংসদ মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক ওমর শরীফসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের সাবেক ও বর্তমান নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের আয়োজনে বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে দেখানো হয় মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র গেরিলা।
এদিকে মতাদর্শিক কারণে ছাত্রলীগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া অপর অংশ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (ত-সা) আলাদাভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে। সকালে তারা ডাকসুর সামনে সমাবেশ করে। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি হোসাইন আহমেদ তফছির। এরপর মধুর ক্যান্টিন থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
No comments