বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি-ক্ষতিগ্রস্তদের আমরণ অনশনের ঘোষণা
ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের টাকা হস্তান্তর নিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ আমরণ অনশন পালনের কথা ঘোষণা করেছেন। ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের তিন দিনব্যাপী গণ-অনশন কর্মসূচির শেষ দিন গতকাল বুধবার এই কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়। ক্ষতিপূরণের দাবিতে তাঁরা গত সোমবার থেকে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির প্রধান ফটকে গণ-অনশন শুরু করেন। এতে কয়েক শ নারী-পুরুষ অংশ নেন। গতকাল বড়পুকুরিয়া
কয়লাখনির প্রধান ফটকে গিয়ে দেখা যায়, অনশন পালনকারীদের মধ্যে চারজন নারী ও ছয়জন পুরুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। পরে অসুস্থ নারীদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পুরুষদের অনশনস্থলে স্যালাইন দেওয়া হয়। গণ-অনশনের পরও কর্তৃপক্ষ কোনো সাড়া না দেওয়ায় দুপুরে গণ-অনশন অব্যাহত রেখে আমরণ অনশন কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
খবর পেয়ে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জাকির হোসেন দ্রুত কয়লাখনিতে ছুটে যান। তিনি অনশনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। কিন্তু কোনো প্রকার প্রতিশ্রুতি ছাড়াই তিনি অনশন প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা তাঁদের আমরণ অনশন কর্মসূচির সিদ্ধান্তে অটল থাকেন।
জানতে চাইলে আন্দোলনকারী সংগঠন ‘জীবন ও সম্পদ রক্ষাকারী’র আহ্বায়ক ইব্রাহিম খলিল প্রথম আলোকে বলেন, ক্ষতিপূরণ না দেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়া হবে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘জেলা প্রশাসন ৯ জানুয়ারি থেকে অবশিষ্ট ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন অনশন শুরু করায় কাল বৃহস্পতিবার (আজ) থেকে চেক বিতরণ করা হবে।’
ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের অভিযোগ, ক্ষতিপূরণের জন্য বরাদ্দ করা ১৯০ কোটি টাকার মাত্র ৭৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
খবর পেয়ে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জাকির হোসেন দ্রুত কয়লাখনিতে ছুটে যান। তিনি অনশনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। কিন্তু কোনো প্রকার প্রতিশ্রুতি ছাড়াই তিনি অনশন প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা তাঁদের আমরণ অনশন কর্মসূচির সিদ্ধান্তে অটল থাকেন।
জানতে চাইলে আন্দোলনকারী সংগঠন ‘জীবন ও সম্পদ রক্ষাকারী’র আহ্বায়ক ইব্রাহিম খলিল প্রথম আলোকে বলেন, ক্ষতিপূরণ না দেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়া হবে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘জেলা প্রশাসন ৯ জানুয়ারি থেকে অবশিষ্ট ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন অনশন শুরু করায় কাল বৃহস্পতিবার (আজ) থেকে চেক বিতরণ করা হবে।’
ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের অভিযোগ, ক্ষতিপূরণের জন্য বরাদ্দ করা ১৯০ কোটি টাকার মাত্র ৭৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
No comments