মতবিনিময় সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী-কমিউনিটি ক্লিনিকে সেবা পেয়েছে ছয় কোটি মানুষ
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক বলেছেন, এ পর্যন্ত ছয় কোটি মানুষ কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সেবা পেয়েছে। তবে শতভাগ কমিউনিটি ক্লিনিক এখনো পুরোপুরি কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। গত মঙ্গলবার কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রম নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো শতভাগ ভালো কাজ করছে, এটা বলছি না। তবে অনেকগুলো বেশ ভালো।
’ বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ১০ হাজার ৭২৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ করে। চারদলীয় জোট সরকার ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেয়। আবার ক্ষমতার পরিবর্তন হলে ক্লিনিকগুলোর ভবিষ্যৎ কী হবে, জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্থানীয় লোকজনকে সম্পৃক্ত করা হলে যেকোনো পরিস্থিতিতে ক্লিনিকগুলো টিকে থাকবে।’ তিনি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো এনজিওগুলোর হাতে ছেড়ে দিতে দাতা সংস্থা চাপ দিয়েছিল। তিনি রাজি হননি।
সভার শুরুতে রিভাইটালাইজেশন অব কমিউনিটি হেলথ কেয়ার ইনিশিয়েটিভ ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের পরিচালক মাখদুমা নার্গিস বলেন, দেশে ১১ হাজার ২৬২টি কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সাধারণ মানুষ ছোটখাটো অসুখে সেবা ও ৩০ ধরনের ওষুধ পাচ্ছে।
ক্লিনিকগুলোর কর্মীরা যে ওষুধ দিচ্ছেন তাতে নতুন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে কি না জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, ‘তাঁরা কোন ধরনের ওষুধ লিখতে পারবেন, কোনটি পারবেন না, সে বিষয়ে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেওয়া দরকার।’
অন্যদিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রশিক্ষণ ছাড়াই অনেকে ওষুধ বিক্রি করছেন। কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা প্রশিক্ষণ নিয়ে ওষুধ দিচ্ছেন।
তবে মাখদুমা নার্গিস বলেন, যে ৩০ ধরনের ওষুধ দেওয়া হয়েছে তার বাইরে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের অন্য কোনো ওষুধের নাম লেখার কথা নয়।
সভায় প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির, স্বাস্থ্যসচিব মু. হুমায়ুন কবীর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মো. সিফায়েতউল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সভার শুরুতে রিভাইটালাইজেশন অব কমিউনিটি হেলথ কেয়ার ইনিশিয়েটিভ ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের পরিচালক মাখদুমা নার্গিস বলেন, দেশে ১১ হাজার ২৬২টি কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সাধারণ মানুষ ছোটখাটো অসুখে সেবা ও ৩০ ধরনের ওষুধ পাচ্ছে।
ক্লিনিকগুলোর কর্মীরা যে ওষুধ দিচ্ছেন তাতে নতুন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে কি না জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, ‘তাঁরা কোন ধরনের ওষুধ লিখতে পারবেন, কোনটি পারবেন না, সে বিষয়ে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেওয়া দরকার।’
অন্যদিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রশিক্ষণ ছাড়াই অনেকে ওষুধ বিক্রি করছেন। কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা প্রশিক্ষণ নিয়ে ওষুধ দিচ্ছেন।
তবে মাখদুমা নার্গিস বলেন, যে ৩০ ধরনের ওষুধ দেওয়া হয়েছে তার বাইরে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের অন্য কোনো ওষুধের নাম লেখার কথা নয়।
সভায় প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির, স্বাস্থ্যসচিব মু. হুমায়ুন কবীর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মো. সিফায়েতউল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments