বেগুনবাড়ী-হাতিরঝিল প্রকল্প-একটি সড়ক চালু হচ্ছে চলতি মাসেই
আগামী ডিসেম্বর মাসে বেগুনবাড়ী-হাতিরঝিল সমন্বিত উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ ও উদ্বোধন করা হবে। তবে প্রকল্পের অধীন ছয় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দুই লেনের একটি সড়ক চলতি মাসেই চালু করা হবে। এতে মগবাজার থেকে রামপুরা সেতু পর্যন্ত চলাচল সম্ভব হবে। প্রকল্প এলাকার স্থানীয় কার্যালয়ে (সাইট অফিস) গতকাল বুধবার সকালে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ ব্রিফিংয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান
বলেন, ২০০৭ সালে হাতিরঝিল প্রকল্পের কাজ কাগজে-কলমে শুরু হলেও কার্যত শুরু হয় ২০০৯ সালে। কাজে হাত দিয়েই সরকারকে ৭২টি মামলা মোকাবিলা করতে হয়েছে। অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে এবং আরও কিছু জমি অধিগ্রহণে অনেক সময় চলে গেছে। একটি দুর্গন্ধময় ডোবা ও আশপাশের অস্বাস্থ্যকর এলাকাকে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও পরিবেশবান্ধব রূপ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। রাজউক, ওয়াসা ও সেনাবাহিনী রাত-দিন পরিশ্রম করে প্রকল্পের কাজ শেষ করার চেষ্টা করছে।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জলাবদ্ধতা ও বন্যা প্রতিরোধের জন্য বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ, সমগ্র এলাকার পরিবেশ উন্নয়ন ও যানজট কমিয়ে আনা হবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে।
ব্রিফিংয়ে প্রকল্পের ভৌত অবকাঠামো তৈরির অগ্রগতি সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এখন পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে এক হাজার ৪৬৭ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) প্রকল্পের জন্য ২৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। সংশোধিত এডিপিতে ৪১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
পূর্ত প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রকল্পটিতে যোগাযোগ অবকাঠামোর জন্য আট কিলোমিটার এক্সপ্রেস সড়ক, ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার সার্ভিস সড়ক, ৪৭৭ মিটার সেতু, ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার ফুটপাত, ২৬০ মিটার ডায়াড্যাক্ট, ৯ দশমিক ৮ কিলোমিটার পায়ে চলার পথ (ওয়াকওয়ে), ৪০০ মিটার ওভারপাস ইত্যাদি নির্মাণাধীন রয়েছে।
এ ছাড়া ঢাকা ওয়াসা অংশের কাজ হিসেবে ১০ দশমিক ৪০ কিলোমিটার প্রধান ডাইভারশন নর্দমা, ১৩ কিলোমিটার স্থানীয় ডাইভারশন নর্দমা এবং ১৩টি বিশেষ ডাইভারশন কাঠামোর নির্মাণকাজও বাস্তবায়িত হচ্ছে।
বিজিএমইএ ভবন সম্পর্কে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতির সমাধানে কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আদালতের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করা হবে। আমরা আশা করি, সে ক্ষেত্রে সমগ্র ঢাকাবাসীর সহযোগিতা থাকবে।’
ব্রিফিং অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে রাজউকের চেয়ারম্যান মো. নুরুল হুদা, হাতিরঝিল প্রকল্পের প্রধান সমীক্ষক বুয়েটের অধ্যাপক মজিবুর রহমান, প্রকল্পের অন্যতম পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিফিং শেষে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের নিয়ে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন। বেগুনবাড়ী খাল এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য ১৫ তলার দুটি ভবন হবে। মোট ১১২টি ফ্ল্যাট হবে বলে রাজউক সূত্রে জানা যায়। সেখানে বর্তমানে প্রাথমিক কাজ চলছে।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জলাবদ্ধতা ও বন্যা প্রতিরোধের জন্য বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ, সমগ্র এলাকার পরিবেশ উন্নয়ন ও যানজট কমিয়ে আনা হবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে।
ব্রিফিংয়ে প্রকল্পের ভৌত অবকাঠামো তৈরির অগ্রগতি সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এখন পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে এক হাজার ৪৬৭ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) প্রকল্পের জন্য ২৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। সংশোধিত এডিপিতে ৪১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
পূর্ত প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রকল্পটিতে যোগাযোগ অবকাঠামোর জন্য আট কিলোমিটার এক্সপ্রেস সড়ক, ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার সার্ভিস সড়ক, ৪৭৭ মিটার সেতু, ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার ফুটপাত, ২৬০ মিটার ডায়াড্যাক্ট, ৯ দশমিক ৮ কিলোমিটার পায়ে চলার পথ (ওয়াকওয়ে), ৪০০ মিটার ওভারপাস ইত্যাদি নির্মাণাধীন রয়েছে।
এ ছাড়া ঢাকা ওয়াসা অংশের কাজ হিসেবে ১০ দশমিক ৪০ কিলোমিটার প্রধান ডাইভারশন নর্দমা, ১৩ কিলোমিটার স্থানীয় ডাইভারশন নর্দমা এবং ১৩টি বিশেষ ডাইভারশন কাঠামোর নির্মাণকাজও বাস্তবায়িত হচ্ছে।
বিজিএমইএ ভবন সম্পর্কে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতির সমাধানে কী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আদালতের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করা হবে। আমরা আশা করি, সে ক্ষেত্রে সমগ্র ঢাকাবাসীর সহযোগিতা থাকবে।’
ব্রিফিং অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে রাজউকের চেয়ারম্যান মো. নুরুল হুদা, হাতিরঝিল প্রকল্পের প্রধান সমীক্ষক বুয়েটের অধ্যাপক মজিবুর রহমান, প্রকল্পের অন্যতম পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিফিং শেষে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের নিয়ে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন। বেগুনবাড়ী খাল এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য ১৫ তলার দুটি ভবন হবে। মোট ১১২টি ফ্ল্যাট হবে বলে রাজউক সূত্রে জানা যায়। সেখানে বর্তমানে প্রাথমিক কাজ চলছে।
No comments