মুন্সি আতিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
গোপালগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালত সিআইডির অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মুন্সি আতিকুর রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা-সংক্রান্ত রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গতকাল বুধবার আদালতে এসে সাক্ষী না দেওয়ায় এই আদেশ দেন বিচারক খন্দকার কামাল উজ্জামান।এদিকে গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা-সংক্রান্ত রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা ও বানিয়ারচর গির্জায় বোমা হামলার দুটি
মামলায় ১০ জঙ্গিকে পৃথক দুটি আদালতে হাজির করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় তারেক হোসেন, মেহেদী হাসান, মাহমুদ আজাহার, মুফতি হান্নানের গাড়িচালক রাশেদুজ্জামান খান এবং বানিয়ারচর গির্জায় বোমা হামলা ও হত্যা মামলায় আমীর খান, কামরুজ্জামান স্বপন, আলী আহম্মেদ, বেল্লাল হোসেন, রায়হান সিকদার ও আবুল হোসেন খোকনকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন। ওই আদালতের বিচারক বদলির কারণে জেলা ও দায়রা জজ খন্দকার কামাল উজ্জামানের আদালতে মামলাটির বিচার হয়। গতকাল মুন্সি আতিকুর রহমান, ৩ নম্বর সাক্ষী মুফতি হান্নানের সোনার বাংলা কেমিক্যাল সোপ ফ্যাক্টরির কর্মচারী নেত্রকোনার কেন্দুয়ার মজলিসপুরের আহাদ হোসেন ও ৪ নম্বর সাক্ষী মুরাদ হোসেনের সাক্ষ্য গ্রহণের নির্ধারিত দিন ছিল। কিন্তু তাঁরা কেউ আদালতে হাজির হননি। এ কারণে আদালত মুন্সি আতিকুর রহমানের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। আদালত ২৪ ও ২৫ জানুয়ারি মামলা তিনটির পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করেন। ওই দিন মুফতি আবদুল হান্নান, মুন্সি আতিকসহ আরও দুজন আসামিকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেন আদালত।
২০০০ সালে কোটালীপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান ডিগ্রি কলেজ মাঠে শেখ হাসিনার জনসভায় নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ হামলার পরিকল্পনা করেছিল। পরে এ ঘটনায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। এ ছাড়া বানিয়ারচর গির্জায় ২০০১ সালের ৩ জুন বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় হরকাতুল জিহাদ।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন। ওই আদালতের বিচারক বদলির কারণে জেলা ও দায়রা জজ খন্দকার কামাল উজ্জামানের আদালতে মামলাটির বিচার হয়। গতকাল মুন্সি আতিকুর রহমান, ৩ নম্বর সাক্ষী মুফতি হান্নানের সোনার বাংলা কেমিক্যাল সোপ ফ্যাক্টরির কর্মচারী নেত্রকোনার কেন্দুয়ার মজলিসপুরের আহাদ হোসেন ও ৪ নম্বর সাক্ষী মুরাদ হোসেনের সাক্ষ্য গ্রহণের নির্ধারিত দিন ছিল। কিন্তু তাঁরা কেউ আদালতে হাজির হননি। এ কারণে আদালত মুন্সি আতিকুর রহমানের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। আদালত ২৪ ও ২৫ জানুয়ারি মামলা তিনটির পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করেন। ওই দিন মুফতি আবদুল হান্নান, মুন্সি আতিকসহ আরও দুজন আসামিকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেন আদালত।
২০০০ সালে কোটালীপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান ডিগ্রি কলেজ মাঠে শেখ হাসিনার জনসভায় নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ হামলার পরিকল্পনা করেছিল। পরে এ ঘটনায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। এ ছাড়া বানিয়ারচর গির্জায় ২০০১ সালের ৩ জুন বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় হরকাতুল জিহাদ।
No comments