শিবালয়ে বর্ষবরণে ব্যাপক প্রস্ততি
বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ উদ্যাপন উপলক্ষে শিবালয় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে স্থানীয় শিল্পকলা একাডেমি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শতদল সমাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ঘুড়ি উড়ানো,চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগীতা, স্যার সাদত আলী মেমোরিয়াল ক্লাব ফানুস উড্ডয়ন ও আতশবাজি উৎসব, শিবালয় বন্দর ব্যবসায়ী সমিতি, নালী ক্রীড়া চক্র, আমরা নিহালপুর গ্রামবাসীসহ বিভিন্ন সংগঠন বর্ণাঢ্য র্যালি বের ও বাউল গানের আয়োজন করেছে। নাঈমুর রহমান দুর্জয় এমপি এ সকল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। অন্যান্যের মধ্যে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম মহীউদ্দীন, উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী আকবর, ভাইস-চেয়ারম্যান আলী আহসান মিঠু, তাহমিনা আক্তার লতা, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রেজাউর রহমান খান জানু, আ’লীগ উপজেলা সাধারণ সম্পাদক এমএ কুদ্দুস বিএ, প্রেসক্লাব সভাপতি বাবুল আকতার মঞ্জুর প্রমুখ বিশেষ অতিথি রয়েছেন। ইউএনও কামাল মোহাম্মদ রাশেদ সভাপতিত্ব করবেন। জানা গেছে, উপজেলা চত্বর টেপড়ায় সকালে মঙ্গল শোভাযাত্রা, পান্তা উৎসব, আলোচনা সভা ও শিল্পকলা একাডেমির সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা রয়েছে। বিকেলে আরিচা ফেরি ট্রাক টারমিনালে গ্রামীণ মেলা, গ্রামীণ খেলাধুলা, চিত্রাঙ্কন ও ঘুড়ি উড়ানো প্রতিযোগীতা, আলোচনা সভা, সঙ্গীতানুষ্ঠান ও সন্ধায় মনোমুগদ্ধকর ফানুস উৎসব এবং নয়নাভিরাম আতশবাজির আয়োজন করা হয়েছে। এলজি-বাটারফ্লাই, ইউরো কোলাসহ বিভিন্ন কোম্পানী এ সকল অনুষ্ঠানে সহযোগীতা করছে। বিভিন্ন পয়েন্টে সুদৃশ্য তোড়ণ নির্মাণ করা হয়েছে। দলীয় নেতা-কর্মী, জনপ্রতিনিধি, ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে শুভেচ্ছা কার্ড বিতরণ করছে। অনেকে অসংখ্য ব্যানার-ফেসটুন টানিয়েছে।
ভিক্ষুকমুক্ত শিবালয় উপজেলা গড়ার কাজ চলছে
শিবালয় উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন ভিক্ষুকমুক্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন এ লক্ষ্যে নানা সমীক্ষা ও জরিপ চালাচ্ছে। জানা গেছে, শিবালয় উপজেলায় এ যাবৎ ১৪৯ জন ভিক্ষুকের নাম তালিকাভূক্ত হয়েছে। এতে, পুরুষ ভিক্ষুক ৫৩ ও ৯৬ জন নারী ভিক্ষুক রয়েছে। উপজেলা একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প কার্যালয় এ সমীক্ষা চালায়। তেওতা ইউনিয়নে ৪৩, উথলীত ১০, শিবালয় মডেল ইউনিয়ন ১৬, আরুয়া ১৭ উলাইলে ২৬ মহাদেবপুর ২২ ও শিমুলিয়া ইউনিয়নে ১৫ জন ভিক্ষুক রয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল মোহাম্মদ রাশেদ জানান, বর্তমান সরকারের এক নম্বর লক্ষ্য হচ্ছে দারিদ্রতা দুঢ় করা। এ উপজেলা ভিক্ষুকমুক্ত করার জন্য কয়েক মাস আগে উদ্যোগ নেয়া হয়। বিকল্প কর্মসংস্থান, বাসস্থান ও অন্যান্য সুবিধার ব্যবস্থা করে অচিরেই ভিক্ষুকদের সাবলম্বী করা হবে।
ভিক্ষুকমুক্ত শিবালয় উপজেলা গড়ার কাজ চলছে
শিবালয় উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন ভিক্ষুকমুক্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন এ লক্ষ্যে নানা সমীক্ষা ও জরিপ চালাচ্ছে। জানা গেছে, শিবালয় উপজেলায় এ যাবৎ ১৪৯ জন ভিক্ষুকের নাম তালিকাভূক্ত হয়েছে। এতে, পুরুষ ভিক্ষুক ৫৩ ও ৯৬ জন নারী ভিক্ষুক রয়েছে। উপজেলা একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প কার্যালয় এ সমীক্ষা চালায়। তেওতা ইউনিয়নে ৪৩, উথলীত ১০, শিবালয় মডেল ইউনিয়ন ১৬, আরুয়া ১৭ উলাইলে ২৬ মহাদেবপুর ২২ ও শিমুলিয়া ইউনিয়নে ১৫ জন ভিক্ষুক রয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল মোহাম্মদ রাশেদ জানান, বর্তমান সরকারের এক নম্বর লক্ষ্য হচ্ছে দারিদ্রতা দুঢ় করা। এ উপজেলা ভিক্ষুকমুক্ত করার জন্য কয়েক মাস আগে উদ্যোগ নেয়া হয়। বিকল্প কর্মসংস্থান, বাসস্থান ও অন্যান্য সুবিধার ব্যবস্থা করে অচিরেই ভিক্ষুকদের সাবলম্বী করা হবে।
No comments