ব্রিটেন-ফ্রান্স সফরে থেইন সেইন
মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন গতকাল
রবিবার থেকে পাঁচ দিনের ব্রিটেন ও ফ্রান্স সফর শুরু করেছেন। সরকারের
সংস্কারমূলক কর্মকাণ্ডে সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে তিনি এ সফরে গেছেন বলে ধারণা
করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের সরকারি কর্মকর্তারা গতকাল জানান,
সেইন আজ (গতকাল) ব্রিটেন ও ফ্রান্সের উদ্দেশে ইয়াঙ্গুন ছেড়েছেন। আগামী
বৃহস্পতিবার দেশে ফিরবেন তিনি। সফর সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য সরকারি
কর্মকর্তারা জানাননি। কোন দেশে আগে যাবেন, তাও জানানো হয়নি।
এর আগে গত মার্চে পারস্পরিক সম্পর্ক জোরদার করতে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ সফর করেন সেইন। তবে ওই সফরসূচিতে ব্রিটেন ও ফ্রান্স ছিল না। মে মাসে ওয়াশিংটন সফর করেন সেইন।
২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি সংস্কারমূলক পদক্ষেপ হাতে নেন সেইন। এর মধ্যে রাজবন্দিদের মুক্তি, ১১টি আদিবাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে অস্ত্রবিরতি চুক্তি, গণমাধ্যমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং রাজনীতিতে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা অন্যতম। এসব কর্মকাণ্ডে সেইন বেশ প্রশংসিত হন। মিয়ানমারের ওপর থেকে অস্ত্র বাণিজ্য ছাড়া প্রায় সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)সহ পশ্চিমারা।
সূত্র : এএফপি।
এর আগে গত মার্চে পারস্পরিক সম্পর্ক জোরদার করতে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ সফর করেন সেইন। তবে ওই সফরসূচিতে ব্রিটেন ও ফ্রান্স ছিল না। মে মাসে ওয়াশিংটন সফর করেন সেইন।
২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি সংস্কারমূলক পদক্ষেপ হাতে নেন সেইন। এর মধ্যে রাজবন্দিদের মুক্তি, ১১টি আদিবাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে অস্ত্রবিরতি চুক্তি, গণমাধ্যমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং রাজনীতিতে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা অন্যতম। এসব কর্মকাণ্ডে সেইন বেশ প্রশংসিত হন। মিয়ানমারের ওপর থেকে অস্ত্র বাণিজ্য ছাড়া প্রায় সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)সহ পশ্চিমারা।
সূত্র : এএফপি।
No comments