বাবা সম্পর্কে মুখ খুললেন ওবামার সত্ভাই মার্ক
বাবা সম্পর্কে অবশেষে মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সত্ভাই মার্ক এনদেসানজো। বাবার নির্যাতনের ব্যাপারে গণমাধ্যমের অনেক চাপাচাপির পরও দীর্ঘদিন মুখ খোলেননি তিনি। নিজের লেখা একটি উপন্যাসে অবশেষে তিনি এসব কথা তুলে ধরলেন।
গতকাল বুধবার চীনের গুয়ানঝুতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বাবার নির্যাতনের নানা অজানা তথ্য তুলে ধরতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
মার্ক প্রায় সাত বছর ধরে চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর শেনঝেনে বসবাস করছেন। সেখানেই তাঁর নানা ব্যবসা-বাণিজ্য। এরই মধ্যে ভাই বারাক হোসেন ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তবে অনেকে তথ্যটি জানতেন না যে তিনি ওবামার ভাই। তিনি তাঁর নামের সঙ্গে ওবামা শব্দটি ব্যবহার করা ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু নিজের লেখা প্রথম উপন্যাসে তিনি পুরো নাম ‘মার্ক ওকোথ ওবামা এনদেসানজো’ ব্যবহার করায় অনেকে বিষয়টি জানতে পারেন।
আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন সাউথ চায়না ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। বইটির প্রকাশকও তারা। সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন কনসাল জেনারেলের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মার্ক শৈশবের স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘বাবা আমাকে প্রচণ্ড মারধর করতেন। শুধু তাই নয়, তিনি মাকেও বেদম প্রহার করতেন। আমাদের ঘরে মায়ের সেই আর্তনাদের কথা এখনো আমার মনে আছে। ওই সময় আমি ছোট ছিলাম বলে মাকে তখন বাবার নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে পারিনি। বাবার মধ্যে ভালো কিছু ছিল এমনটা আমার মনে পড়ে না।’ মার্ক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জন্য গর্ব বোধ করেন বলে জানান।
বারাক ওবামার বয়স যখন মাত্র দুই বছর, তখন তাঁর কেনীয় বাবা এবং মার্কিন মায়ের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। মার্ক তাঁর বাবার তৃতীয় স্ত্রীর সন্তান।
গতকাল বুধবার চীনের গুয়ানঝুতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বাবার নির্যাতনের নানা অজানা তথ্য তুলে ধরতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
মার্ক প্রায় সাত বছর ধরে চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর শেনঝেনে বসবাস করছেন। সেখানেই তাঁর নানা ব্যবসা-বাণিজ্য। এরই মধ্যে ভাই বারাক হোসেন ওবামা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তবে অনেকে তথ্যটি জানতেন না যে তিনি ওবামার ভাই। তিনি তাঁর নামের সঙ্গে ওবামা শব্দটি ব্যবহার করা ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু নিজের লেখা প্রথম উপন্যাসে তিনি পুরো নাম ‘মার্ক ওকোথ ওবামা এনদেসানজো’ ব্যবহার করায় অনেকে বিষয়টি জানতে পারেন।
আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন সাউথ চায়না ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। বইটির প্রকাশকও তারা। সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন কনসাল জেনারেলের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মার্ক শৈশবের স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘বাবা আমাকে প্রচণ্ড মারধর করতেন। শুধু তাই নয়, তিনি মাকেও বেদম প্রহার করতেন। আমাদের ঘরে মায়ের সেই আর্তনাদের কথা এখনো আমার মনে আছে। ওই সময় আমি ছোট ছিলাম বলে মাকে তখন বাবার নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে পারিনি। বাবার মধ্যে ভালো কিছু ছিল এমনটা আমার মনে পড়ে না।’ মার্ক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জন্য গর্ব বোধ করেন বলে জানান।
বারাক ওবামার বয়স যখন মাত্র দুই বছর, তখন তাঁর কেনীয় বাবা এবং মার্কিন মায়ের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। মার্ক তাঁর বাবার তৃতীয় স্ত্রীর সন্তান।
No comments