তুরস্কে শান্তি সমাবেশ শুরুর আগে বিস্ফোরণ, নিহত ৮৬
![]() |
| তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় প্রধান রেলস্টেশনের কাছে গতকাল শান্তি সমাবেশ শুরুর আগে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে। এতে গুরুতর আহত একজনকে উদ্ধারের চেষ্টা করছেন কয়েকজন ব্যক্তিl -রয়টার্স |
তুরস্কের
রাজধানী আঙ্কারায় বোমা বিস্ফোরণে অন্তত ৮৬ জন নিহত ও ১৮৬ জন আহত হয়েছেন।
গতকাল শনিবার বামপন্থী একটি জোটের ডাকা শান্তি সমাবেশ শুরুর ঠিক আগে দুটি
শক্তিশালী বোমার বিস্ফোরণে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান হামলার নিন্দা জানিয়ে একে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। দেশটিতে তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে হামলার জন্য সরকার দায়ী বলে অভিযোগ করেছে কুর্দিপন্থী পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি। খবর বিবিসি ও এএফপির।
কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী দল কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) বিরুদ্ধে সরকারি বাহিনীর সামরিক অভিযান বন্ধের দাবিতে ওই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। ট্রেড ইউনিয়নের মৈত্রী সংঘের ডাকে ‘শান্তি ও গণতন্ত্র’ শিরোনামের সমাবেশটি শুরুর কথা ছিল স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায়। এতে অংশ নিতে জড়ো হন সমর্থকেরা। কিন্তু সমাবেশ শুরুর আগেই বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। ভিডিও ফুটেজে ব্যানারের মধ্যেই সমর্থকদের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এ সময় দিগ্বিদিক ছুটোছুটি করতেও দেখা যায় অনেককে।
স্থানীয় বাসিন্দা এমরি বলেন, তিনি দুটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। পরে সেখানে অনেক লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় ক্ষুব্ধ লোকজন পুলিশের গাড়িতে হামলা করেন বলেও জানান তিনি।
সমাবেশে যোগ দেওয়ার কথা ছিল এইচডিপির নেতা-কর্মীদেরও। বিস্ফোরণের পর টুইটারে দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, আহত লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার সময় পুলিশ ‘হামলা’ করে। তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে এ ঘটনার জন্য সরকারকে দায়ী করে সব নির্বাচনী সমাবেশ বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে দলটি।
এদিকে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা এটিকে সন্ত্রাসী হামলা বলে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া অন্তত একটি বিস্ফোরণের সঙ্গে আত্মঘাতী হামলাকারী জড়িত বলে জানান তাঁরা।
গত জুনে তুরস্কে পার্লামেন্ট নির্বাচনে এইচডিপির একটি নির্বাচনী সমাবেশে বোমা হামলা হয়েছিল। ওই নির্বাচনে পার্লামেন্টে প্রথমবারের মতো আসন পায় এইচডিপি। এরপর গত জুলাই মাসে সিরিয়া সীমান্তবর্তী তুরস্কের সুরুক শহরের এক সমাবেশে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৩০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ইসলামিক স্টেট (আইএস) জড়িত বলে সন্দেহ করা হয়। তখন থেকেই পিকেকে ও তুরস্ক সরকারের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ভেঙে যায়।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান হামলার নিন্দা জানিয়ে একে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। দেশটিতে তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে হামলার জন্য সরকার দায়ী বলে অভিযোগ করেছে কুর্দিপন্থী পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি। খবর বিবিসি ও এএফপির।
কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী দল কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) বিরুদ্ধে সরকারি বাহিনীর সামরিক অভিযান বন্ধের দাবিতে ওই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। ট্রেড ইউনিয়নের মৈত্রী সংঘের ডাকে ‘শান্তি ও গণতন্ত্র’ শিরোনামের সমাবেশটি শুরুর কথা ছিল স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায়। এতে অংশ নিতে জড়ো হন সমর্থকেরা। কিন্তু সমাবেশ শুরুর আগেই বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। ভিডিও ফুটেজে ব্যানারের মধ্যেই সমর্থকদের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এ সময় দিগ্বিদিক ছুটোছুটি করতেও দেখা যায় অনেককে।
স্থানীয় বাসিন্দা এমরি বলেন, তিনি দুটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। পরে সেখানে অনেক লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় ক্ষুব্ধ লোকজন পুলিশের গাড়িতে হামলা করেন বলেও জানান তিনি।
সমাবেশে যোগ দেওয়ার কথা ছিল এইচডিপির নেতা-কর্মীদেরও। বিস্ফোরণের পর টুইটারে দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, আহত লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার সময় পুলিশ ‘হামলা’ করে। তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে এ ঘটনার জন্য সরকারকে দায়ী করে সব নির্বাচনী সমাবেশ বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে দলটি।
এদিকে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা এটিকে সন্ত্রাসী হামলা বলে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া অন্তত একটি বিস্ফোরণের সঙ্গে আত্মঘাতী হামলাকারী জড়িত বলে জানান তাঁরা।
গত জুনে তুরস্কে পার্লামেন্ট নির্বাচনে এইচডিপির একটি নির্বাচনী সমাবেশে বোমা হামলা হয়েছিল। ওই নির্বাচনে পার্লামেন্টে প্রথমবারের মতো আসন পায় এইচডিপি। এরপর গত জুলাই মাসে সিরিয়া সীমান্তবর্তী তুরস্কের সুরুক শহরের এক সমাবেশে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৩০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ইসলামিক স্টেট (আইএস) জড়িত বলে সন্দেহ করা হয়। তখন থেকেই পিকেকে ও তুরস্ক সরকারের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ভেঙে যায়।

No comments