রায় ৩০ জানুয়ারি
চট্টগ্রামের
চাঞ্চল্যকর ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
আর এ মামলায় সর্বনিম্ন জেল হতে পারে দুই বছর। পৃথক দুটি মামলার মধ্যে অপরাধ
প্রমাণিত হলে চোরাচালান মামলায় মৃত্যুদণ্ড থেকে সর্বনিম্ন দুই বছর সাজা
দিতে পারেন আদালত। অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন থেকে সর্বনিম্ন ১০ বছর কারাদণ্ড
দিতে পারেন আদালত। মতিউর রহমান নিজামী ও লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৭ জনের
বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে আনা সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের
প্রত্যেকের হতে পারে সর্বোচ্চ শাস্তি। দুই মামলার অভিন্ন ৫৪ আসামির মধ্যে
চারজন মারা যাওয়ায় এখন আসামির সংখ্যা ৫০ জন। এ মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা
পরিবর্তন হয়েছে পাঁচবার। আর তিন দফায় তদন্ত, পুনঃতদন্ত করতে কেটে গেছে
দীর্ঘ আট বছর। বিচারাধীন থাকা অবস্থায় ১১ বছরের মাথায় ৩০ জানুয়ারি
চাঞ্চল্যকর ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার রায় ঘোষণা করবেন আদালত। গতকাল সোমবার
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক এসএম মজিবুর
রহমানের আদালত এ তারিখ ধার্য করেন। এর আগে নিজামী-বাবরসহ আট আসামির
আইনজীবী রাষ্ট্রপক্ষের আনা অভিযোগ খণ্ডন করে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। এ
ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের কারও বক্তব্য থাকলে ২৩ জানুয়ারির মধ্যে
আদালতে দাখিল করার জন্য আদেশ দিয়েছেন আদালত।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কামাল উদ্দিন আহমেদ সমকালকে বলেন, 'চোরাচালান আইনে অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড থেকে দুই বছর এবং অস্ত্র আইনে যাবজ্জীবন থেকে ১০ বছরের সাজা দেওয়ার বিধান রয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বৃহৎ অস্ত্র চোরাচালান মামলায় সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৭ আসামির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে আনা অভিযোগ প্রমাণ করেছি। এ ছাড়া অস্ত্র ওঠানো-নামানোর কাজে ঘাটের কুলি-মজুররা সহায়তা করেছে। তাই জীবিত ৫০ আসামির প্রত্যেকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার প্রার্থনা করেছি।'
সব আসামিকে নির্দোষ দাবি :মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন আদালতকে বলেন, 'বোকা রাজার গল্পের মতো সরকার ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় জামায়াতের আমির ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমানকে আসামি করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার জামায়াতকে এ দেশ থেকে উচ্ছেদে যে মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, এ মামলায় নিজামীকে আসামি করা তারই একটি অংশ। রাষ্ট্রপক্ষ নিজামীর বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনতে না পারায় তাকে খালাস দেওয়ার প্রার্থনা করছি।' অন্যদিকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দারের আইনজীবী কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ আদালতকে বলেন, 'মামলার প্রথম তদন্তকারী কর্মকর্তা অহিদুর রহমান ও প্রত্যক্ষদর্শী দুই পুলিশ কর্মকর্তা ডিজিএফআইর পরিচালক রেজ্জাকুল হায়দারের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়ে একটি অক্ষরও বলেননি। শুধু ঢাকাস্থ সেনাবাহিনীর গলফ কোর্টের ১০ কোটি টাকার অনিয়ম নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার এ মামলায় রেজ্জাকুল হায়দারকে হয়রানিমূলকভাবে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া এ মামলায় ডিজিএফআই ও এনএসআইর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাই এ দুটি সংস্থাকে বাঁচাতে আদালতের কাছে প্রার্থনা করছি।' এ ছাড়া আরও ছয় আসামির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে প্রত্যেককে নির্দোষ দাবি করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।
যাদের বিরুদ্ধে আছে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ :আলোচিত ১০ ট্রাক অস্ত্র ও চোরাচালান মামলার সম্পূরক চার্জশিটে সাবেক মন্ত্রী, এমপি থেকে শুরু করে অনেক ভিআইপিকে আসামি করা হয়েছে। সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতের আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) সাবেক মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার, পরিচালক উইং কমান্ডার (অব.) শাহাবুদ্দিন আহমেদ, উপপরিচালক মেজর (অব.) লিয়াকত হোসেন, মাঠ কর্মকর্তা আকবর হোসেন খান, সিইউএফএলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন উদ্দিন তালুকদার ও মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এনামুল হক, হাজি আবদুস সোবহান, আরজু মিয়া, দীন মোহাম্মদ, হাফিজুর রহমান, সানোয়ার হোসেন, মো. আজিজ, মরিয়ম বেগম ও জসিম উদ্দিনকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে আসামি করা হয়েছে। শিল্প সচিব নুরুল আমিন, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফা নেতা পরেশ বড়ূয়াসহ আসামি হিসেবে আছে আরও ৩৭ জন। ১০ ট্রাক অস্ত্র আটকের দুটি মামলায় মোট ৫৪ জনকে আসামি করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এর মধ্যে মামলার কার্যক্রম চলাকালেই মারা যান চার আসামি।
আলোচনায় এসেছেন খালেদা-তারেকও :সাবেক শিল্প সচিব ড. শোয়েব আহমেদ ও সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইর তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) সাদিক হাসান রুমী ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার সাক্ষ্যদানকালে অস্ত্র খালাসের বিষয়টি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া জানতেন বলে আদালতকে জানান। সাক্ষ্য গ্রহণকালে আলোচনায় আসে খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানের নামও। কিন্তু এ বিষয়ে নজর দিলে চাঞ্চল্যকর এ মামলার রায় পেতে আরও সময়ক্ষেপণ হওয়ার শঙ্কা থাকায় খালেদা জিয়া ও তারেকের ব্যাপারে পুনঃতদন্তের আবেদন করা হয়নি। তবে সাক্ষ্য রেকর্ডভুক্ত হওয়ায় খালেদা জিয়া কিংবা তারেকের বিষয়টিও রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক আনতে পারেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের কেঁৗসুলি কামাল উদ্দিন আহাম্মদ।
কেন কাটল ১০ বছর :২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চারদলীয় জোট সরকারের আমলে অস্ত্র চালান আটকের ঘটনা ঘটলেও তখন মূল হোতাদের বাদ দিয়েই দেওয়া হয় চার্জশিট। তাই ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর আদালত সাতটি পয়েন্ট চিহ্নিত করে স্পর্শকাতর এ মামলা অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর তদন্ত শেষে সিআইডি অস্ত্র ও চোরাচালান মামলায় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ মোট ৫৪ জনকে আসামি করে ২০১১ সালের ৬ জুন আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করে। ওই বছরের ১৫ নভেম্বর তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করা হয়। ২৯ নভেম্বর থেকে শুরু হয় সাক্ষ্য গ্রহণ। গতকাল সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তিতর্কের পর্ব শেষ হওয়ায় আদালত রায় ঘোষণার দিন নির্ধারণ করেন ৩০ জানুয়ারি।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কামাল উদ্দিন আহমেদ সমকালকে বলেন, 'চোরাচালান আইনে অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড থেকে দুই বছর এবং অস্ত্র আইনে যাবজ্জীবন থেকে ১০ বছরের সাজা দেওয়ার বিধান রয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বৃহৎ অস্ত্র চোরাচালান মামলায় সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৭ আসামির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে আনা অভিযোগ প্রমাণ করেছি। এ ছাড়া অস্ত্র ওঠানো-নামানোর কাজে ঘাটের কুলি-মজুররা সহায়তা করেছে। তাই জীবিত ৫০ আসামির প্রত্যেকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার প্রার্থনা করেছি।'
সব আসামিকে নির্দোষ দাবি :মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন আদালতকে বলেন, 'বোকা রাজার গল্পের মতো সরকার ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় জামায়াতের আমির ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমানকে আসামি করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার জামায়াতকে এ দেশ থেকে উচ্ছেদে যে মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, এ মামলায় নিজামীকে আসামি করা তারই একটি অংশ। রাষ্ট্রপক্ষ নিজামীর বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনতে না পারায় তাকে খালাস দেওয়ার প্রার্থনা করছি।' অন্যদিকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দারের আইনজীবী কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ আদালতকে বলেন, 'মামলার প্রথম তদন্তকারী কর্মকর্তা অহিদুর রহমান ও প্রত্যক্ষদর্শী দুই পুলিশ কর্মকর্তা ডিজিএফআইর পরিচালক রেজ্জাকুল হায়দারের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়ে একটি অক্ষরও বলেননি। শুধু ঢাকাস্থ সেনাবাহিনীর গলফ কোর্টের ১০ কোটি টাকার অনিয়ম নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার এ মামলায় রেজ্জাকুল হায়দারকে হয়রানিমূলকভাবে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া এ মামলায় ডিজিএফআই ও এনএসআইর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাই এ দুটি সংস্থাকে বাঁচাতে আদালতের কাছে প্রার্থনা করছি।' এ ছাড়া আরও ছয় আসামির পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে প্রত্যেককে নির্দোষ দাবি করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা।
যাদের বিরুদ্ধে আছে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ :আলোচিত ১০ ট্রাক অস্ত্র ও চোরাচালান মামলার সম্পূরক চার্জশিটে সাবেক মন্ত্রী, এমপি থেকে শুরু করে অনেক ভিআইপিকে আসামি করা হয়েছে। সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতের আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) সাবেক মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার, পরিচালক উইং কমান্ডার (অব.) শাহাবুদ্দিন আহমেদ, উপপরিচালক মেজর (অব.) লিয়াকত হোসেন, মাঠ কর্মকর্তা আকবর হোসেন খান, সিইউএফএলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন উদ্দিন তালুকদার ও মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এনামুল হক, হাজি আবদুস সোবহান, আরজু মিয়া, দীন মোহাম্মদ, হাফিজুর রহমান, সানোয়ার হোসেন, মো. আজিজ, মরিয়ম বেগম ও জসিম উদ্দিনকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে আসামি করা হয়েছে। শিল্প সচিব নুরুল আমিন, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফা নেতা পরেশ বড়ূয়াসহ আসামি হিসেবে আছে আরও ৩৭ জন। ১০ ট্রাক অস্ত্র আটকের দুটি মামলায় মোট ৫৪ জনকে আসামি করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এর মধ্যে মামলার কার্যক্রম চলাকালেই মারা যান চার আসামি।
আলোচনায় এসেছেন খালেদা-তারেকও :সাবেক শিল্প সচিব ড. শোয়েব আহমেদ ও সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইর তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) সাদিক হাসান রুমী ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার সাক্ষ্যদানকালে অস্ত্র খালাসের বিষয়টি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া জানতেন বলে আদালতকে জানান। সাক্ষ্য গ্রহণকালে আলোচনায় আসে খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানের নামও। কিন্তু এ বিষয়ে নজর দিলে চাঞ্চল্যকর এ মামলার রায় পেতে আরও সময়ক্ষেপণ হওয়ার শঙ্কা থাকায় খালেদা জিয়া ও তারেকের ব্যাপারে পুনঃতদন্তের আবেদন করা হয়নি। তবে সাক্ষ্য রেকর্ডভুক্ত হওয়ায় খালেদা জিয়া কিংবা তারেকের বিষয়টিও রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক আনতে পারেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের কেঁৗসুলি কামাল উদ্দিন আহাম্মদ।
কেন কাটল ১০ বছর :২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চারদলীয় জোট সরকারের আমলে অস্ত্র চালান আটকের ঘটনা ঘটলেও তখন মূল হোতাদের বাদ দিয়েই দেওয়া হয় চার্জশিট। তাই ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর আদালত সাতটি পয়েন্ট চিহ্নিত করে স্পর্শকাতর এ মামলা অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর তদন্ত শেষে সিআইডি অস্ত্র ও চোরাচালান মামলায় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ মোট ৫৪ জনকে আসামি করে ২০১১ সালের ৬ জুন আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করে। ওই বছরের ১৫ নভেম্বর তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করা হয়। ২৯ নভেম্বর থেকে শুরু হয় সাক্ষ্য গ্রহণ। গতকাল সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তিতর্কের পর্ব শেষ হওয়ায় আদালত রায় ঘোষণার দিন নির্ধারণ করেন ৩০ জানুয়ারি।
No comments