ঢাকায় বিজ্ঞান উৎসব
বিজ্ঞানের প্রতি ছাত্রছাত্রীদের আগ্রহ সৃষ্টি করতে অনুষ্ঠিত হলো জাতীয়
বিজ্ঞান উৎসব। ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে গত ৬,৭ এবং ৮ ফেব্রুয়ারি
অনুষ্ঠিত হয় এ বিজ্ঞান উৎসব।
বুধবার
রাজধানীর ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ মাঠে তিন দিনব্যাপী এ উৎসবের
উদ্বোধন করেন টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. হাবিবুর
রহমান, এ সময় উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল মো. মোসলেহউদ্দিন
ভূঁইয়া। এই নিয়ে ৬ষ্ঠ বারের মতো আয়োজন হলো এ উৎসব।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মো. হাবিবুর রহমান বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য বিজ্ঞানচর্চা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানে প্রতি আগ্রহী হলে নতুন প্রযুক্তিউদ্ভাবন করা সম্ভব। প্রতি স্কুলে বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট করতে মেলা আয়োজনকরা উচিত।
মোসলেহ উদ্দিন বলেন, "তরুণ বিজ্ঞানীদের বিচিত্র উদ্ভাবন অদূর ভবিষ্যতেদেশে যুগান্তকারী ও গুণগত পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে। দেশের বিজ্ঞান শিক্ষারআগ্রহ কমে যাচ্ছে। ছেলে-মেয়েদের আগ্রহী করতে বিজ্ঞান উৎসবসহ নানা আয়োজন করা জরুরি।'' উৎসবে ১৩৮টি প্রজেক্ট প্রদর্শিত হয় এতে রাজধানীর প্রায় ৩০টি স্কুল-কলেজে অংশগ্রহণ করেছে। হরতালের কারণে রাজধানীর বাইরের স্কুল এবং কলেজ এ উৎসবে অংশ নিতে পারেনি বলে জানান আয়োজকরা।
মেলায় প্রকল্প অংশ নেয়া ভিকারুন নিসা নূন স্কুলের উপম, জাহরান এবং নাফিসা বলেন, "উৎসবে অংশনিতে পেরে ভালো লাগছে আর বিচারকরা অনেক ভালো।''
মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র মো. রাফি এবং আল ফারদিন তাদের বিজ্ঞান উৎসব দেখতে এসে বলেন, নতুন কিছু দেখছি। অনেক কিছু দেখে শিখতে পারছি। এ ধরনের আয়োজন খুব কম দেখতে পাই। আমরা চাই দেশের সব স্থানেই এরকম উৎসব হোক। রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ছাত্র অনিক বলেন, গতবারের চেয়ে এবারের উৎসব সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে হচ্ছে।
৮ তারিখ শুক্রবার প্রজেক্টেও পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান হয়।
বিজ্ঞান মেলার পাশাপাশি ছিল গিগাবাইটের সৌজন্যে ৩ দিনের গেইমিং প্রতিযোগিতা ্তুগিগাবাইট গেইমিং কনটেস্ট ২০১৩'। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতায় ছয় শতাধিক গেইমার 'ফিফা ১১', 'মোস্ট ওয়ান্টেড' এবং 'কল অব ডিউটি ৪্থএ তিনটি ইভেন্টে একক ও দ্বৈতভাবে অংশ নিয়েছেন। শুক্রবার প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়। এ পর্বে মোস্ট ওয়ান্টেডে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ভিকি এবং রানার্সাপ সাঈদ, ফিফা ১১ এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন সাইফ হাসান ফারাজ এবংরানার্সাপ সাহাব, কল অফ ডিউটি ৪ এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ইনভাস্টিগেডরস এবং রানার্সাপ টিজি। প্রতিটি বিভাগের চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপ পেয়েছেন গিগাবাইটের বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য উপহার।
এছারাও রয়েছে আইকিউ, ম্যাথ, পদার্থ সুডুকু, জীববিজ্ঞান, রসায়ন, কুইজ ও রবোটিক ওয়ার্কসপসহ মোট ২১টি ইভেন্ট।
৮ ফেব্রুয়ারি সমাপনী বক্তব্য এবং পুরস্কার বিতরণ করেন তথ্য ও যোগাযোগ সচিব মো. রফিকুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল মো. মোসলেহউদ্দিন ভূঁইয়া।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মো. হাবিবুর রহমান বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য বিজ্ঞানচর্চা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানে প্রতি আগ্রহী হলে নতুন প্রযুক্তিউদ্ভাবন করা সম্ভব। প্রতি স্কুলে বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট করতে মেলা আয়োজনকরা উচিত।
মোসলেহ উদ্দিন বলেন, "তরুণ বিজ্ঞানীদের বিচিত্র উদ্ভাবন অদূর ভবিষ্যতেদেশে যুগান্তকারী ও গুণগত পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে। দেশের বিজ্ঞান শিক্ষারআগ্রহ কমে যাচ্ছে। ছেলে-মেয়েদের আগ্রহী করতে বিজ্ঞান উৎসবসহ নানা আয়োজন করা জরুরি।'' উৎসবে ১৩৮টি প্রজেক্ট প্রদর্শিত হয় এতে রাজধানীর প্রায় ৩০টি স্কুল-কলেজে অংশগ্রহণ করেছে। হরতালের কারণে রাজধানীর বাইরের স্কুল এবং কলেজ এ উৎসবে অংশ নিতে পারেনি বলে জানান আয়োজকরা।
মেলায় প্রকল্প অংশ নেয়া ভিকারুন নিসা নূন স্কুলের উপম, জাহরান এবং নাফিসা বলেন, "উৎসবে অংশনিতে পেরে ভালো লাগছে আর বিচারকরা অনেক ভালো।''
মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র মো. রাফি এবং আল ফারদিন তাদের বিজ্ঞান উৎসব দেখতে এসে বলেন, নতুন কিছু দেখছি। অনেক কিছু দেখে শিখতে পারছি। এ ধরনের আয়োজন খুব কম দেখতে পাই। আমরা চাই দেশের সব স্থানেই এরকম উৎসব হোক। রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ছাত্র অনিক বলেন, গতবারের চেয়ে এবারের উৎসব সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে হচ্ছে।
৮ তারিখ শুক্রবার প্রজেক্টেও পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান হয়।
বিজ্ঞান মেলার পাশাপাশি ছিল গিগাবাইটের সৌজন্যে ৩ দিনের গেইমিং প্রতিযোগিতা ্তুগিগাবাইট গেইমিং কনটেস্ট ২০১৩'। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতায় ছয় শতাধিক গেইমার 'ফিফা ১১', 'মোস্ট ওয়ান্টেড' এবং 'কল অব ডিউটি ৪্থএ তিনটি ইভেন্টে একক ও দ্বৈতভাবে অংশ নিয়েছেন। শুক্রবার প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়। এ পর্বে মোস্ট ওয়ান্টেডে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ভিকি এবং রানার্সাপ সাঈদ, ফিফা ১১ এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন সাইফ হাসান ফারাজ এবংরানার্সাপ সাহাব, কল অফ ডিউটি ৪ এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ইনভাস্টিগেডরস এবং রানার্সাপ টিজি। প্রতিটি বিভাগের চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপ পেয়েছেন গিগাবাইটের বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য উপহার।
এছারাও রয়েছে আইকিউ, ম্যাথ, পদার্থ সুডুকু, জীববিজ্ঞান, রসায়ন, কুইজ ও রবোটিক ওয়ার্কসপসহ মোট ২১টি ইভেন্ট।
৮ ফেব্রুয়ারি সমাপনী বক্তব্য এবং পুরস্কার বিতরণ করেন তথ্য ও যোগাযোগ সচিব মো. রফিকুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল মো. মোসলেহউদ্দিন ভূঁইয়া।
No comments