'শাহবাগ আন্দোলন ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশঃ বিএনপি
রাজধানীর শাহবাগে গত কয়েকদিন ধরে চলমান আন্দোলনকে ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন প্রধান বিরোধীদল বিএনপি।
একই
সঙ্গে দলটি অভিযোগ করেছে, তরুণদের উচ্ছ্বাসকে একদলীয় অখ- কর্তৃত্বাধীন
করার জন্য ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাষ্ট্রক্ষমতাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের
কুটিল ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। মানবতাবিরোধী অপরাধে যাবজ্জীবন দ-প্রাপ্ত
জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে গত
কয়েকদিন ধরে গণআন্দোলন করছে তরুণ প্রজন্ম।
শাহবাগের আন্দোলনে সরকারের '৭৫-এর একদলীয় ফ্যাসিবাদের সুস্পষ্ট প্রতিধ্বনি পাওয়া যাচ্ছে এই আখ্যা দিয়ে বিএনপির দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহম্মেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত কয়েকদিন ধরে শাহবাগ চত্বরে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের দাবিতে তরুণ-তরুণীদের জমায়েত অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তরুণদের দাবির যৌক্তিকতা থাকতেই পারে। তাদের এই উচ্ছ্বাস ও আবেগের প্রতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সব সময়ই ইতিবাচক বক্তব্য দিয়ে এসেছে। কিন্তু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে তরুণদের এই দাবি মহল বিশেষ দলীয়করণ করার সর্বাত্মক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তরুণদের উচ্ছ্বাসকে একদলীয় অখ- কর্তৃত্বাধীন করার জন্য ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাষ্ট্রক্ষমতাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কুটিল ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তরুণদের উচ্ছ্বাসকে একদলীয় কর্তৃত্বাধীন করার জন্য ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাষ্ট্রক্ষমতাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কুটিল ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারি নীলনকশায় তরুণদের এই আন্দোলনকে বিভ্রান্ত করার বিষয়টি ইতোমধ্যে জনগণের চোখের সামনে ভেসে উঠেছে। শাহবাগ চত্বরের সমাবেশস্থলে আওয়ামী লীগের বুদ্ধিজীবী ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা আমার দেশ, নয়াদিগন্ত, সংগ্রাম পত্রিকায় অগি্নসংযোগ করেছে এবং পত্রিকাগুলো বন্ধ করে দেয়ার জন্য প্রতিদিন হুমকি দিচ্ছে। এইসব ঘটনার মধ্য দিয়ে '৭৫-এর একদলীয় ফ্যাসিবাদের সুস্পষ্ট প্রতিধ্বনি পাওয়া যাচ্ছে।
রিজভী আহম্মেদ ওই বিবৃতিতে বলেন, জাতীয়তাবাদী দল বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পথ চলাকে নিশ্চিত করেছিল। আর এটি নিশ্চিত হয়েছিল বলেই মানবিকসাম্য ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রাষ্ট্রপতি জিয়ার আমলে। স্বাধীনতার ঘোষক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার এই অবদান জাতি কোনদিন ভুলে যায়নি। জাতীয়তবাদী দল মনে করে_ যারা দেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করছে, সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা করছে, সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ওপর বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানির লাশ ঝুলিয়ে দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের নির্লিপ্ততা যদি তরুণরা শাহবাগ চত্বরে আন্দোলনের দাবির পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করত তাহলে তা আরো গ্রহণযোগ্য হতো। কারণ এগুলোও মানবতাবিরোধী অপরাধ। ক্ষমতাসীন দল ও তাদের মন্ত্রিসভায় যেসব স্বাধীনতাবিরোধী রয়েছেন তাদের বিচারের দাবিও একই সঙ্গে উচ্চারিত হলে সারাদেশের মানুষের কাছে শাহবাগের আন্দোলনকারী তরুণদের দাবি আরো যথার্থ হয়ে উঠত।
পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি, শেয়ারবাজার ধ্বংস, সোনালী ব্যাংক-হলমার্ক ও ডেসটিনি কেলেঙ্কারির মাধ্যমে জনগণের হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে যারা লাখ লাখ মানুষকে সর্বস্বান্ত করেছে, তাদের আইনের ফাঁক দিয়ে রেহাই দেয়া হচ্ছে, কারণ এরা সবাই ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এই লুটেরেরাও মানবতাবিরোধী এবং এরাও অপরাধী। এদের বিচারের জন্য শাহবাগ চত্বরে তরুণদের বর্তমান আন্দোলনে একটি সোচ্চার দাবি হতে পারলে তাহলেই কেবলমাত্র আন্দোলন সর্বব্যাপী রূপ লাভ করত। সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলী, কমিশনার চৌধুরী আলম, শ্রমিক নেতা আমিনুল ইসলামসহ অসংখ্য মানুষের গুম এবং গুপ্তহত্যা যে সরকারি মদদেই ঘটে চলেছে তা কারো জানতে বাকি নেই। তরুণদের দাবিনামাতে বর্তমান সরকারের এই প্রাণঘাতী অপকর্মের বিষয় উল্লেখ থাকলে তাদের এই আন্দোলন দল-মত নির্বিশেষে একটি অভিন্ন মাত্রা পেত।
বিবৃতিতে বলা হয়, প্রখ্যাত বামনেতা ও মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ শিকদারসহ ৪০ হাজার প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী ও মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে যারা চরম ফ্যাসিবাদী একদলীয় শাসনের প্রতিষ্ঠা করেছিল, তাদের হাতের ক্রীড়নক হওয়া থেকে সাবধান থাকতে হবে তরুণদের।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এইসব ঘটনার মধ্য দিয়েই প্রমাণিত হয় যে, হুমকি-আক্রমণ এবং নানা অপকৌশলে তরুণদের আন্দোলনকে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী নিজেদের উদ্দেশ্য সাধনে ব্যবহার করছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত করার এক অশুভ অভিপ্রায় নিয়েই শাহবাগ চত্বরকে ব্যবহার করার চক্রান্তে মেতে উঠেছে সরকার।
বিবৃতিতে বলা হয়, ক্ষমতাসীন দল ছাড়া সারাদেশে দল-মত-শ্রেণী- পেশার সব মানুষ আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে সোচ্চার। একমাত্র নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে মানুষ তার নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেয়ার স্বাধীনতা লাভ করে। দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অন্তর্নিহিত শক্তি ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রেরণা। চিরায়ত গণতন্ত্রের মধ্যেই মানুষের মৌলিক মানবিক অধিকার নিশ্চিত হতে পারে। তাই তরুণদের এই আন্দোলনে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে পুনঃস্থাপনে দাবির বিষয়টি থাকলে এটি আরো সার্থক হয়ে উঠত। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল দৈনিক আমার দেশ, নয়াদিগন্ত, সংগ্রাম পত্রিকায় অগি্নসংযোগ এবং নির্যাতিত ও সাহসী সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও দেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ড. পিয়াস করিমের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী হুমকির তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও ধিক্কার জানাচ্ছে।
শাহবাগের আন্দোলনে সরকারের '৭৫-এর একদলীয় ফ্যাসিবাদের সুস্পষ্ট প্রতিধ্বনি পাওয়া যাচ্ছে এই আখ্যা দিয়ে বিএনপির দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহম্মেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত কয়েকদিন ধরে শাহবাগ চত্বরে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের দাবিতে তরুণ-তরুণীদের জমায়েত অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তরুণদের দাবির যৌক্তিকতা থাকতেই পারে। তাদের এই উচ্ছ্বাস ও আবেগের প্রতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সব সময়ই ইতিবাচক বক্তব্য দিয়ে এসেছে। কিন্তু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে তরুণদের এই দাবি মহল বিশেষ দলীয়করণ করার সর্বাত্মক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তরুণদের উচ্ছ্বাসকে একদলীয় অখ- কর্তৃত্বাধীন করার জন্য ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাষ্ট্রক্ষমতাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কুটিল ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তরুণদের উচ্ছ্বাসকে একদলীয় কর্তৃত্বাধীন করার জন্য ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী রাষ্ট্রক্ষমতাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কুটিল ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারি নীলনকশায় তরুণদের এই আন্দোলনকে বিভ্রান্ত করার বিষয়টি ইতোমধ্যে জনগণের চোখের সামনে ভেসে উঠেছে। শাহবাগ চত্বরের সমাবেশস্থলে আওয়ামী লীগের বুদ্ধিজীবী ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা আমার দেশ, নয়াদিগন্ত, সংগ্রাম পত্রিকায় অগি্নসংযোগ করেছে এবং পত্রিকাগুলো বন্ধ করে দেয়ার জন্য প্রতিদিন হুমকি দিচ্ছে। এইসব ঘটনার মধ্য দিয়ে '৭৫-এর একদলীয় ফ্যাসিবাদের সুস্পষ্ট প্রতিধ্বনি পাওয়া যাচ্ছে।
রিজভী আহম্মেদ ওই বিবৃতিতে বলেন, জাতীয়তাবাদী দল বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পথ চলাকে নিশ্চিত করেছিল। আর এটি নিশ্চিত হয়েছিল বলেই মানবিকসাম্য ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রাষ্ট্রপতি জিয়ার আমলে। স্বাধীনতার ঘোষক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার এই অবদান জাতি কোনদিন ভুলে যায়নি। জাতীয়তবাদী দল মনে করে_ যারা দেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করছে, সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা করছে, সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ওপর বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানির লাশ ঝুলিয়ে দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের নির্লিপ্ততা যদি তরুণরা শাহবাগ চত্বরে আন্দোলনের দাবির পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করত তাহলে তা আরো গ্রহণযোগ্য হতো। কারণ এগুলোও মানবতাবিরোধী অপরাধ। ক্ষমতাসীন দল ও তাদের মন্ত্রিসভায় যেসব স্বাধীনতাবিরোধী রয়েছেন তাদের বিচারের দাবিও একই সঙ্গে উচ্চারিত হলে সারাদেশের মানুষের কাছে শাহবাগের আন্দোলনকারী তরুণদের দাবি আরো যথার্থ হয়ে উঠত।
পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি, শেয়ারবাজার ধ্বংস, সোনালী ব্যাংক-হলমার্ক ও ডেসটিনি কেলেঙ্কারির মাধ্যমে জনগণের হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে যারা লাখ লাখ মানুষকে সর্বস্বান্ত করেছে, তাদের আইনের ফাঁক দিয়ে রেহাই দেয়া হচ্ছে, কারণ এরা সবাই ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এই লুটেরেরাও মানবতাবিরোধী এবং এরাও অপরাধী। এদের বিচারের জন্য শাহবাগ চত্বরে তরুণদের বর্তমান আন্দোলনে একটি সোচ্চার দাবি হতে পারলে তাহলেই কেবলমাত্র আন্দোলন সর্বব্যাপী রূপ লাভ করত। সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলী, কমিশনার চৌধুরী আলম, শ্রমিক নেতা আমিনুল ইসলামসহ অসংখ্য মানুষের গুম এবং গুপ্তহত্যা যে সরকারি মদদেই ঘটে চলেছে তা কারো জানতে বাকি নেই। তরুণদের দাবিনামাতে বর্তমান সরকারের এই প্রাণঘাতী অপকর্মের বিষয় উল্লেখ থাকলে তাদের এই আন্দোলন দল-মত নির্বিশেষে একটি অভিন্ন মাত্রা পেত।
বিবৃতিতে বলা হয়, প্রখ্যাত বামনেতা ও মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ শিকদারসহ ৪০ হাজার প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী ও মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে যারা চরম ফ্যাসিবাদী একদলীয় শাসনের প্রতিষ্ঠা করেছিল, তাদের হাতের ক্রীড়নক হওয়া থেকে সাবধান থাকতে হবে তরুণদের।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এইসব ঘটনার মধ্য দিয়েই প্রমাণিত হয় যে, হুমকি-আক্রমণ এবং নানা অপকৌশলে তরুণদের আন্দোলনকে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী নিজেদের উদ্দেশ্য সাধনে ব্যবহার করছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত করার এক অশুভ অভিপ্রায় নিয়েই শাহবাগ চত্বরকে ব্যবহার করার চক্রান্তে মেতে উঠেছে সরকার।
বিবৃতিতে বলা হয়, ক্ষমতাসীন দল ছাড়া সারাদেশে দল-মত-শ্রেণী- পেশার সব মানুষ আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে সোচ্চার। একমাত্র নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে মানুষ তার নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেয়ার স্বাধীনতা লাভ করে। দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অন্তর্নিহিত শক্তি ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রেরণা। চিরায়ত গণতন্ত্রের মধ্যেই মানুষের মৌলিক মানবিক অধিকার নিশ্চিত হতে পারে। তাই তরুণদের এই আন্দোলনে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে পুনঃস্থাপনে দাবির বিষয়টি থাকলে এটি আরো সার্থক হয়ে উঠত। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল দৈনিক আমার দেশ, নয়াদিগন্ত, সংগ্রাম পত্রিকায় অগি্নসংযোগ এবং নির্যাতিত ও সাহসী সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও দেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ড. পিয়াস করিমের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী হুমকির তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও ধিক্কার জানাচ্ছে।
No comments