ঢাকা দক্ষিণ সিটির ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙাচোরা সড়ক বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা by মুসা আহমেদ
লালবাগের বি সি দাস স্ট্রিটের বেহাল দশা। ছবিটি গতকাল দুপুরে তোলা l প্রথম আলা |
জলাবদ্ধতা
ও বর্জ্য নিষ্কাশনে সুয়ারেজ সংযোগ সংস্কারের জন্য সড়কটি খোঁড়াখুঁড়ি
করা হয়েছিল প্রায় চার মাস আগে। কিন্তু আজ পর্যন্ত সড়কটি মেরামত করা
হয়নি। এখন বৃষ্টি হলেই সড়কে জমে থাকে পানি। যানবাহন চলাচলের জন্য তা
প্রায় অনুপযোগী। যাত্রীদের ভোগান্তি প্রচণ্ড।
এই চিত্র ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের বি সি দাস স্ট্রিটের। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই দীর্ঘদিন ধরে সড়কটির এই অচলাবস্থা। কবে নাগাদ তা মেরামত করা হবে, কেউ জানে না।
তবে এই ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত কাউন্সিলর মো. দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেছেন, কয়েক দিন ধরে বৃষ্টির কারণে সড়কটি মেরামত করা যাচ্ছে না। পবিত্র রমজানের আগেই তা মেরামত করা হবে।
গত শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, লালবাগের ফেরদাউস জামে মসজিদ থেকে আতশ খান লেন পর্যন্ত বি সি দাস স্ট্রিট। সুয়ারেজ সংযোগ মেরামত করায় উত্তর থেকে দক্ষিণ মাথা পর্যন্ত সড়কটি কাটা রয়েছে। কাটা অংশে বালু ফেলা হলেও তা দেবে গেছে। কয়েকটি স্থানে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। গর্তের কারণে রিকশাচালকেরা বাধ্য হচ্ছেন রিকশা টেনে নিয়ে যেতে।
আজিমপুরের একটি বিদ্যালয় থেকে মেয়েকে নিয়ে লালবাগের জগন্নাথ সাহা রোডের বাসায় যাচ্ছিলেন তাছলিমা বেগম। মেয়েকে বিদ্যালয়ে আনা-নেওয়ার জন্য প্রতিদিন অন্তত দুবার তাঁকে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। তিনি বলেন, ‘মেয়ের স্কুল থেকে এই পথে বাসায় এলে সময় কম লাগে। কিন্তু সড়কে গর্ত থাকায় রিকশায় চড়তে খুব ভয় ও কষ্ট হয়। যেকোনো সময় রিকশা উল্টে যেতে পারে।’
জগন্নাথ সাহা রোডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. রাকিব বলেন, প্রায় চার মাস আগে এই সড়কটি খোঁড়াখুঁড়ি করা হয়েছিল। কিন্তু তা এখনো মেরামত করা হয়নি। এলাকায় নির্বাচিত কাউন্সিলর থাকলেও তাঁর দেখা নেই। বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে দুই থেকে তিন ঘণ্টা।
জলাবদ্ধতা: গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের লালবাগ রোড, জগন্নাথ সাহা রোড, আতশ খান লেন, কাজী রিয়াজ উদ্দিন রোড, হরমোহন শীল স্ট্রিটসহ মহল্লার অনেক স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কগুলো ড্রেনের ময়লা পানিতে একাকার। এই দূষিত পানির মধ্য দিয়েই লোকজন চলাচল করছেন। সড়কসংলগ্ন কয়েকটি বাড়ির ভেতরেও ময়লা পানি প্রবেশ করেছে। এ ছাড়া এই এলাকার প্রায় প্রতিটি সড়কই ভাঙাচোরা।
লালবাগ এলাকারর বাসিন্দারা জানান, লালবাগ এলাকার এই অঞ্চলের সুয়ারেজ লাইনগুলো ৪০ থেকে ৪৫ বছরের পুরোনো। অনেক স্থানেই পানি ও সুয়ারেজ সংযোগ এক হয়ে রয়েছে। প্রায় সারা বছরই খাওয়ার পানি থেকে আসে দুর্গন্ধ। ওয়ার্ডের কাউন্সিল দেলোয়ার হোসেন বললেন, ‘আমার ওয়ার্ডের অধিকাংশ সড়কই ভাঙাচোরা। সড়ক সংস্কারের বিষয়ে মেয়রকে জানানো হয়েছে। তা সমাধানে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।’
এই চিত্র ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের বি সি দাস স্ট্রিটের। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই দীর্ঘদিন ধরে সড়কটির এই অচলাবস্থা। কবে নাগাদ তা মেরামত করা হবে, কেউ জানে না।
তবে এই ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত কাউন্সিলর মো. দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেছেন, কয়েক দিন ধরে বৃষ্টির কারণে সড়কটি মেরামত করা যাচ্ছে না। পবিত্র রমজানের আগেই তা মেরামত করা হবে।
গত শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, লালবাগের ফেরদাউস জামে মসজিদ থেকে আতশ খান লেন পর্যন্ত বি সি দাস স্ট্রিট। সুয়ারেজ সংযোগ মেরামত করায় উত্তর থেকে দক্ষিণ মাথা পর্যন্ত সড়কটি কাটা রয়েছে। কাটা অংশে বালু ফেলা হলেও তা দেবে গেছে। কয়েকটি স্থানে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। গর্তের কারণে রিকশাচালকেরা বাধ্য হচ্ছেন রিকশা টেনে নিয়ে যেতে।
আজিমপুরের একটি বিদ্যালয় থেকে মেয়েকে নিয়ে লালবাগের জগন্নাথ সাহা রোডের বাসায় যাচ্ছিলেন তাছলিমা বেগম। মেয়েকে বিদ্যালয়ে আনা-নেওয়ার জন্য প্রতিদিন অন্তত দুবার তাঁকে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। তিনি বলেন, ‘মেয়ের স্কুল থেকে এই পথে বাসায় এলে সময় কম লাগে। কিন্তু সড়কে গর্ত থাকায় রিকশায় চড়তে খুব ভয় ও কষ্ট হয়। যেকোনো সময় রিকশা উল্টে যেতে পারে।’
জগন্নাথ সাহা রোডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. রাকিব বলেন, প্রায় চার মাস আগে এই সড়কটি খোঁড়াখুঁড়ি করা হয়েছিল। কিন্তু তা এখনো মেরামত করা হয়নি। এলাকায় নির্বাচিত কাউন্সিলর থাকলেও তাঁর দেখা নেই। বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে দুই থেকে তিন ঘণ্টা।
জলাবদ্ধতা: গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের লালবাগ রোড, জগন্নাথ সাহা রোড, আতশ খান লেন, কাজী রিয়াজ উদ্দিন রোড, হরমোহন শীল স্ট্রিটসহ মহল্লার অনেক স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কগুলো ড্রেনের ময়লা পানিতে একাকার। এই দূষিত পানির মধ্য দিয়েই লোকজন চলাচল করছেন। সড়কসংলগ্ন কয়েকটি বাড়ির ভেতরেও ময়লা পানি প্রবেশ করেছে। এ ছাড়া এই এলাকার প্রায় প্রতিটি সড়কই ভাঙাচোরা।
লালবাগ এলাকারর বাসিন্দারা জানান, লালবাগ এলাকার এই অঞ্চলের সুয়ারেজ লাইনগুলো ৪০ থেকে ৪৫ বছরের পুরোনো। অনেক স্থানেই পানি ও সুয়ারেজ সংযোগ এক হয়ে রয়েছে। প্রায় সারা বছরই খাওয়ার পানি থেকে আসে দুর্গন্ধ। ওয়ার্ডের কাউন্সিল দেলোয়ার হোসেন বললেন, ‘আমার ওয়ার্ডের অধিকাংশ সড়কই ভাঙাচোরা। সড়ক সংস্কারের বিষয়ে মেয়রকে জানানো হয়েছে। তা সমাধানে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।’
No comments