ভোট শুরুর আগে বিভিন্ন দলের সঙ্গে মাওবাদী ও কংগ্রেসের বৈঠক
নেপালের গণপরিষদে গতকাল শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। গণপরিষদ ভবনে দুপুর একটায় ভোট গ্রহণ শুরুর কথা থাকলেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে বৈঠকের কারণে তা শুরু হতে দেরি হয়। মাওবাদী দল ও নেপালি কংগ্রেস অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন পেতে সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে। গতকাল নির্বাচন না হলে নির্বাচনের নতুন তারিখ নিয়েও এসব বৈঠকে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় আগে প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল পদত্যাগ করেন। নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের দুটি সময়সীমা পার হলেও রাজনৈতিক দলগুলোর মতানৈক্যের কারণে শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়নি। মাওবাদী নেতা পুষ্প কমল দহল ওরফে প্রচণ্ড এবং নেপালি কংগ্রেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পৌদেল ও কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের (সিপিএন-ইউএমএল) প্রধান ঝালা নাথ প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মাওবাদীরা ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক মাধেসি ফ্রন্টের (ইউডিএমএফ) সঙ্গে বৈঠক করে। নেপালি কংগ্রেস ও সিপিএন-ইউএমএল বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করে।
প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার গত ৩০ জুন পদত্যাগ করেন। এর পর থেকে জাতীয় ঐকমত্যের একটি সরকার গঠনের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনা শুরু করে। কিন্তু দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম বরণ যাদবের বেঁধে দেওয়া সময় ৭ জুলাইয়ের মধ্যে দলগুলো প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়। তাই গণপরিষদে নির্বাচনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত করার নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্ট। পরে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয় ২১ জুলাই। সেদিনও নির্বাচনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি দেশটির নেতারা। পরে এই নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয় গতকাল শুক্রবার। মাধব কুমার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
দশ বছর সশস্ত্র সংগ্রামের পর ২০০৬ সালে ক্ষমতাসীন দলগুলোর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করে মাওবাদীরা। ২০০৮ সালের ১০ এপ্রিল নেপালে সংবিধান রচনার জন্য দুই বছর মেয়াদের গণপরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু দুই বছরেও সংবিধান প্রণয়ন করতে ব্যর্থ হয় গণপরিষদ। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে গত মে মাসের শেষ দিকে গণপরিষদের মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। এই এক বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন করছে নেপাল।
দেশটির ৬০১ আসনের গণপরিষদে মাওবাদীদের ২২৯, নেপালি কংগ্রেসের ১১৫ ও সিপিএন-ইউএমএলের ১০৮টি আসন রয়েছে।
তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় আগে প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল পদত্যাগ করেন। নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের দুটি সময়সীমা পার হলেও রাজনৈতিক দলগুলোর মতানৈক্যের কারণে শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়নি। মাওবাদী নেতা পুষ্প কমল দহল ওরফে প্রচণ্ড এবং নেপালি কংগ্রেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পৌদেল ও কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের (সিপিএন-ইউএমএল) প্রধান ঝালা নাথ প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মাওবাদীরা ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক মাধেসি ফ্রন্টের (ইউডিএমএফ) সঙ্গে বৈঠক করে। নেপালি কংগ্রেস ও সিপিএন-ইউএমএল বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করে।
প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার গত ৩০ জুন পদত্যাগ করেন। এর পর থেকে জাতীয় ঐকমত্যের একটি সরকার গঠনের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনা শুরু করে। কিন্তু দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম বরণ যাদবের বেঁধে দেওয়া সময় ৭ জুলাইয়ের মধ্যে দলগুলো প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়। তাই গণপরিষদে নির্বাচনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত করার নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্ট। পরে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয় ২১ জুলাই। সেদিনও নির্বাচনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি দেশটির নেতারা। পরে এই নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয় গতকাল শুক্রবার। মাধব কুমার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
দশ বছর সশস্ত্র সংগ্রামের পর ২০০৬ সালে ক্ষমতাসীন দলগুলোর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করে মাওবাদীরা। ২০০৮ সালের ১০ এপ্রিল নেপালে সংবিধান রচনার জন্য দুই বছর মেয়াদের গণপরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু দুই বছরেও সংবিধান প্রণয়ন করতে ব্যর্থ হয় গণপরিষদ। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে গত মে মাসের শেষ দিকে গণপরিষদের মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। এই এক বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন করছে নেপাল।
দেশটির ৬০১ আসনের গণপরিষদে মাওবাদীদের ২২৯, নেপালি কংগ্রেসের ১১৫ ও সিপিএন-ইউএমএলের ১০৮টি আসন রয়েছে।
No comments