অভিযুক্তদের তালিকায় হিযবুল্লাহ সদস্য
লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরি হত্যা মামলায় অভিযুক্তদের তালিকায় সে দেশের সশস্ত্র সংগঠন হিযবুল্লাহর কয়েকজন সদস্যের নামও থাকছে। হিযবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসারাল্লাহ বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন।
২০০৫ সালে রাজধানী বৈরুতে এক গাড়ি বোমা হামলায় যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরিসহ আরও ২২ জন নিহত হন। এ হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করে।
নিরাপত্তাজনিত কারণে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাসান নাসারাল্লাহ বলেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।
নাসারাল্লাহ বলেন, রফিক হারিরির ছেলে ও লেবাননের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরির সঙ্গে এ বিষয়ে তাঁর কথা হয়েছে। সাদ তাঁকে জানিয়েছেন, আসামির তালিকায় হিযবুল্লাহর যেসব সদস্যের নাম আসছে তাঁদের হিযবুল্লাহর প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে যতটা না বিবেচনা করা হবে তার চেয়ে ‘দুর্বৃত্ত’ হিসেবেই তাঁদের বেশি বিবেচনা করা হবে।
নাসারাল্লাহ বলেন, নিজেদের ইচ্ছেকে এ অঞ্চলের মানুষের ওপর চাপিয়ে দিতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল একাট্টা হয়ে এ মামলা সাজাচ্ছে। আন্তর্জাতিক আদালত হিযবুল্লাহকে ‘চরম স্পর্শকাতর পর্যায়ে’ নিয়ে গেছে। তবে এ অবস্থা কীভাবে মোকাবিলা করতে হয় হিযবুল্লাহ তা ভালো করে জানে। তিনি বলেন, রফিক হারিরি নিহত হওয়ার পরপরই এর পেছনে সিরিয়ার হাত রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। অথচ এখন আসামির যে তালিকা হচ্ছে তাতে সিরিয়ার একজন নাগরিকেরও নাম রাখা হচ্ছে না।
নাসারাল্লাহ এ বিচার প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যায়িত করে বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরিকে জাতীয় স্বার্থের কথা মাথায় রেখে সরকারের অবস্থান পুনরায় পর্যালোচনা করতে বলেছেন।
ধারণা করা হচ্ছে, আগামী সেপ্টেম্বরে হিযবুল্লাহ সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হবে।
২০০৫ সালে রাজধানী বৈরুতে এক গাড়ি বোমা হামলায় যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরিসহ আরও ২২ জন নিহত হন। এ হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করে।
নিরাপত্তাজনিত কারণে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাসান নাসারাল্লাহ বলেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।
নাসারাল্লাহ বলেন, রফিক হারিরির ছেলে ও লেবাননের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরির সঙ্গে এ বিষয়ে তাঁর কথা হয়েছে। সাদ তাঁকে জানিয়েছেন, আসামির তালিকায় হিযবুল্লাহর যেসব সদস্যের নাম আসছে তাঁদের হিযবুল্লাহর প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে যতটা না বিবেচনা করা হবে তার চেয়ে ‘দুর্বৃত্ত’ হিসেবেই তাঁদের বেশি বিবেচনা করা হবে।
নাসারাল্লাহ বলেন, নিজেদের ইচ্ছেকে এ অঞ্চলের মানুষের ওপর চাপিয়ে দিতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল একাট্টা হয়ে এ মামলা সাজাচ্ছে। আন্তর্জাতিক আদালত হিযবুল্লাহকে ‘চরম স্পর্শকাতর পর্যায়ে’ নিয়ে গেছে। তবে এ অবস্থা কীভাবে মোকাবিলা করতে হয় হিযবুল্লাহ তা ভালো করে জানে। তিনি বলেন, রফিক হারিরি নিহত হওয়ার পরপরই এর পেছনে সিরিয়ার হাত রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। অথচ এখন আসামির যে তালিকা হচ্ছে তাতে সিরিয়ার একজন নাগরিকেরও নাম রাখা হচ্ছে না।
নাসারাল্লাহ এ বিচার প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যায়িত করে বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরিকে জাতীয় স্বার্থের কথা মাথায় রেখে সরকারের অবস্থান পুনরায় পর্যালোচনা করতে বলেছেন।
ধারণা করা হচ্ছে, আগামী সেপ্টেম্বরে হিযবুল্লাহ সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হবে।
No comments