সিন্দুকে রাখা কাফকার পাণ্ডুলিপি, আঁকা ছবি খুলবে সুইস ব্যাংক
বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রভাবশালী লেখক ফ্রাঞ্জ কাফকার আঁকা ছবি ও বেশ কিছু পাণ্ডুলিপি সিন্দুক থেকে খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুইস ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এসব ছবি ও পাণ্ডুলিপি দীর্ঘদিন ধরে ব্যাংকের সিন্দুকে সংরক্ষণ করা আছে। ছবি ও পাণ্ডুলিপিগুলোর মালিকানা নিয়ে কাফকার সন্তান ও ইসরায়েল সরকারের মধ্যে আইনি লড়াই চলাকালে তা উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। খবর বিবিসির।
ফ্রাঞ্জ কাফকার দুই মেয়ে বলেছেন, মায়ের কাছ থেকে তাঁরা এসব পাণ্ডুলিপি ও ছবি পেয়েছেন। উত্তরাধিকার সূত্রে বাবার এসব ছবি ও পাণ্ডুলিপির মালিক তাঁরাই। তবে ইসরায়েল সরকার বলছে, কাফকা ইহুদি হওয়ায় এগুলো ইসরায়েলের ঐতিহ্য।
সুইস ব্যাংকে সংরক্ষণ করা কাফকার লেখা ও ছবি একজন বিশেষজ্ঞ পরীক্ষা করবেন। পরে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন মামলা পরিচালনাকারী বিচারকের কাছে পেশ করা হবে।
১৯২৪ সালে মাত্র ৪০ বছর বয়সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ফ্রাঞ্জ কাফকা। মৃত্যুর আগে তিনি তাঁর বন্ধু ও লেখক ম্যাক্স ব্রডকে বলেছিলেন, তাঁর লেখা যেন প্রকাশ করা না হয়। কিন্তু ব্রড কথা না রেখে কাফকার উপন্যাসগুলো প্রকাশ করে দেন। এর মধ্যে ছিল দ্য ট্রায়াল ও দ্য ক্যাসল-এর মতো বিখ্যাত উপন্যাস।
কাফকার লেখা অপ্রকাশিত চিঠি ও পাণ্ডুলিপি তাঁর সহকারী এসথার হোফির কাছে দিয়েছিলেন ম্যাক্স ব্রড। পরে এই লেখা ও চিঠি কাফকার মেয়েদের কাছে ফিরিয়ে দেন হোফি। পঞ্চাশের দশকে এসব চিঠি ও লেখা তেলআবিব ও জুরিখে সুইস ব্যাংকের ভল্টে রাখা হয়।
ফ্রাঞ্জ কাফকার ষাটোর্ধ্ব মেয়েরা বাবার চিঠি ও লেখাগুলো বিক্রি করে দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু এর বিরোধিতা করেছে ইসরায়েল সরকার। তাঁরা বলেছে, ফ্রাঞ্জ কাফকা ইহুদি হওয়ায় এসব লেখা ও ছবির মালিক এখন ইসরায়েল।
ফ্রাঞ্জ কাফকার দুই মেয়ে বলেছেন, মায়ের কাছ থেকে তাঁরা এসব পাণ্ডুলিপি ও ছবি পেয়েছেন। উত্তরাধিকার সূত্রে বাবার এসব ছবি ও পাণ্ডুলিপির মালিক তাঁরাই। তবে ইসরায়েল সরকার বলছে, কাফকা ইহুদি হওয়ায় এগুলো ইসরায়েলের ঐতিহ্য।
সুইস ব্যাংকে সংরক্ষণ করা কাফকার লেখা ও ছবি একজন বিশেষজ্ঞ পরীক্ষা করবেন। পরে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন মামলা পরিচালনাকারী বিচারকের কাছে পেশ করা হবে।
১৯২৪ সালে মাত্র ৪০ বছর বয়সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ফ্রাঞ্জ কাফকা। মৃত্যুর আগে তিনি তাঁর বন্ধু ও লেখক ম্যাক্স ব্রডকে বলেছিলেন, তাঁর লেখা যেন প্রকাশ করা না হয়। কিন্তু ব্রড কথা না রেখে কাফকার উপন্যাসগুলো প্রকাশ করে দেন। এর মধ্যে ছিল দ্য ট্রায়াল ও দ্য ক্যাসল-এর মতো বিখ্যাত উপন্যাস।
কাফকার লেখা অপ্রকাশিত চিঠি ও পাণ্ডুলিপি তাঁর সহকারী এসথার হোফির কাছে দিয়েছিলেন ম্যাক্স ব্রড। পরে এই লেখা ও চিঠি কাফকার মেয়েদের কাছে ফিরিয়ে দেন হোফি। পঞ্চাশের দশকে এসব চিঠি ও লেখা তেলআবিব ও জুরিখে সুইস ব্যাংকের ভল্টে রাখা হয়।
ফ্রাঞ্জ কাফকার ষাটোর্ধ্ব মেয়েরা বাবার চিঠি ও লেখাগুলো বিক্রি করে দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু এর বিরোধিতা করেছে ইসরায়েল সরকার। তাঁরা বলেছে, ফ্রাঞ্জ কাফকা ইহুদি হওয়ায় এসব লেখা ও ছবির মালিক এখন ইসরায়েল।
No comments