ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন রামালহো
সম্ভাব্য তালিকায় ছিলেন সাত-আটজন—লুই ফেলিপে স্কলারি, ভ্যান্ডারলি লুক্সেমবার্গো, রিকার্ডো গোমেজ, লিওনার্দো, রামালহো মুরিসি...। এঁদের মধ্যে নাকি বেশি এগিয়ে ছিলেন ২০০২-এ ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতানো স্কলারিই। তবে ব্রাজিলের কোচ হওয়ার আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবটা তিনি পাননি, পেয়েছেন ফ্লুমিনেসের কোচ রামালহো।
গতকাল ব্রাজিলের ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) পক্ষ থেকে জানানো হয় এ খবর। খবরটির সঙ্গে একটি পাদটীকাও জুড়ে দিয়েছে সিবিএফ—রামালহো তাঁর সিদ্ধান্ত জানাননি। কালই সিবিএফ সভাপতি রিকার্ডো টিসেইরার সঙ্গে বৈঠক হয়েছে রামালহোর।
বৈঠক শেষে সাও পাওলোকে টানা তিনবার (২০০৬ থেকে ২০০৮) ব্রাজিলিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতানো কোচ রামালহো বলেছেন, ‘কিছুই ঠিক হয়নি, কারণ আমার সঙ্গে ফ্লুমিনেসের এখনো চুক্তি আছে।’ এই বিষয়গুলো রামালহোকেই চুকেবুকে দিয়ে আসতে হবে জানিয়ে টিসেইরা বলেন, ‘বিষয়গুলো তাঁকেই সমাধা করতে হবে।’
২০০৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের ব্যর্থতার পর সিবিএফ দলের দায়িত্ব দিয়েছিল অনভিজ্ঞ কার্লোস দুঙ্গাকে। দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে আরেকটি ব্যর্থতার পর দুঙ্গাকে বরখাস্ত করে সিবিএফ। যে চারটি বছর ব্রাজিল দলে দায়িত্বে ছিলেন দুঙ্গা, সুনামের চেয়ে বদনামই বেশি কুড়িয়েছেন। ব্রাজিলকে কোপা আমেরিকা আর কনফেডারেশন কাপ জেতালেও ‘সুন্দর ফুটবল’ উপহার দিতে না পারার ‘দোষে দুষ্ট’ ছিলেন চুরানব্বই বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক।
তবে দুঙ্গার বিকল্প হিসেবে যাঁকে ব্রাজিলের কোচের দায়িত্ব দিতে চাইছে সিবিএফ, ৫৪ বছর বয়সী সেই রামালহোরও রক্ষণাত্মক শরীরনির্ভর ফুটবল খেলানোর বদনাম আছে ব্রাজিলে। তাঁর সাও পাওলো দল শরীরনির্ভর আর রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলেছে বলেই প্রচলিত আছে।
ব্রাজিলের মানুষ ‘সুন্দর ফুটবল চাই’ বলে মাথা ঠুকছে জেনেও আবারও এমন একজন কোচের হাতেই কেন দলকে তুলে দিচ্ছে সিবিএফ? হয়তো দেশের (২০১৪ বিশ্বকাপ হচ্ছে ব্রাজিলে) বিশ্বকাপে শিরোপাটা ব্রাজিল চায় বলেই ঝুঁকি নিতে চাইছে না তারা! রয়টার্স
গতকাল ব্রাজিলের ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) পক্ষ থেকে জানানো হয় এ খবর। খবরটির সঙ্গে একটি পাদটীকাও জুড়ে দিয়েছে সিবিএফ—রামালহো তাঁর সিদ্ধান্ত জানাননি। কালই সিবিএফ সভাপতি রিকার্ডো টিসেইরার সঙ্গে বৈঠক হয়েছে রামালহোর।
বৈঠক শেষে সাও পাওলোকে টানা তিনবার (২০০৬ থেকে ২০০৮) ব্রাজিলিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতানো কোচ রামালহো বলেছেন, ‘কিছুই ঠিক হয়নি, কারণ আমার সঙ্গে ফ্লুমিনেসের এখনো চুক্তি আছে।’ এই বিষয়গুলো রামালহোকেই চুকেবুকে দিয়ে আসতে হবে জানিয়ে টিসেইরা বলেন, ‘বিষয়গুলো তাঁকেই সমাধা করতে হবে।’
২০০৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের ব্যর্থতার পর সিবিএফ দলের দায়িত্ব দিয়েছিল অনভিজ্ঞ কার্লোস দুঙ্গাকে। দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে আরেকটি ব্যর্থতার পর দুঙ্গাকে বরখাস্ত করে সিবিএফ। যে চারটি বছর ব্রাজিল দলে দায়িত্বে ছিলেন দুঙ্গা, সুনামের চেয়ে বদনামই বেশি কুড়িয়েছেন। ব্রাজিলকে কোপা আমেরিকা আর কনফেডারেশন কাপ জেতালেও ‘সুন্দর ফুটবল’ উপহার দিতে না পারার ‘দোষে দুষ্ট’ ছিলেন চুরানব্বই বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক।
তবে দুঙ্গার বিকল্প হিসেবে যাঁকে ব্রাজিলের কোচের দায়িত্ব দিতে চাইছে সিবিএফ, ৫৪ বছর বয়সী সেই রামালহোরও রক্ষণাত্মক শরীরনির্ভর ফুটবল খেলানোর বদনাম আছে ব্রাজিলে। তাঁর সাও পাওলো দল শরীরনির্ভর আর রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলেছে বলেই প্রচলিত আছে।
ব্রাজিলের মানুষ ‘সুন্দর ফুটবল চাই’ বলে মাথা ঠুকছে জেনেও আবারও এমন একজন কোচের হাতেই কেন দলকে তুলে দিচ্ছে সিবিএফ? হয়তো দেশের (২০১৪ বিশ্বকাপ হচ্ছে ব্রাজিলে) বিশ্বকাপে শিরোপাটা ব্রাজিল চায় বলেই ঝুঁকি নিতে চাইছে না তারা! রয়টার্স
No comments