কোকাকোলার বোতলে বাংলা শব্দের বিকৃত ব্যবহার বন্ধে হাইকোর্টের রুল
মার্কিন
বহুজাতিক কোমল পানীয় প্রস্তুতকারক কোম্পানি কোকাকোলার বোতলে বিকৃত বাংলা
শব্দের ব্যবহার কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে
বাংলাদেশ হাইকোর্ট। একইসঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক
ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চেয়েছে আদালত।
রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। চার সপ্তাহের মধ্যে আইন মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বেভারেজ কোম্পানি কোকাকোলাসহ মোট নয় জন বিবাদীকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান রানা। কোকাকোলার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুর্টি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
পরে রিটকারী আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান রানা বলেন, ‘কোমল পানীয় কোকা-কোলার বোতলের লেবেলে জটিল, চরম, মাথা নষ্ট, বাবু, ঢিলা, ফাঁপর, জান, গুটি, গাব, আগুন, কড়া, অস্থির, পার্ট, প্যারা, ব্যাপক, যা-তা'র মতো বাংলা শব্দের ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন প্রচার করায় তাদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।’
এর আগে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি কোকাকোলার বোতলে বাংলা ভাষার বিকৃত ব্যবহার বন্ধ, বাজারে থাকা কোকের বোতল প্রত্যাহার এবং এ নিয়ে প্রচারিত বিজ্ঞাপন বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিট দায়েরের পর মো. মনিরুজ্জামান রানা সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘‘এ শব্দগুলো বোতলে বিজ্ঞাপন দিয়ে তারা প্রচার করছে। এটা আপত্তিজনক। আমরা চাই এ ধরনের ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে। কারণ একটা শিশু দোকানে গিয়ে বলছে ‘আমাকে একটা প্যারা দেন’। ‘একটা মাথা নষ্ট দেন'। এটার তো নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট হচ্ছে। তাই এটার ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এ কারণেই রিট আবেদন করা হয়েছে।"
রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। চার সপ্তাহের মধ্যে আইন মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বেভারেজ কোম্পানি কোকাকোলাসহ মোট নয় জন বিবাদীকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান রানা। কোকাকোলার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুর্টি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
পরে রিটকারী আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান রানা বলেন, ‘কোমল পানীয় কোকা-কোলার বোতলের লেবেলে জটিল, চরম, মাথা নষ্ট, বাবু, ঢিলা, ফাঁপর, জান, গুটি, গাব, আগুন, কড়া, অস্থির, পার্ট, প্যারা, ব্যাপক, যা-তা'র মতো বাংলা শব্দের ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন প্রচার করায় তাদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।’
এর আগে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি কোকাকোলার বোতলে বাংলা ভাষার বিকৃত ব্যবহার বন্ধ, বাজারে থাকা কোকের বোতল প্রত্যাহার এবং এ নিয়ে প্রচারিত বিজ্ঞাপন বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিট দায়েরের পর মো. মনিরুজ্জামান রানা সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘‘এ শব্দগুলো বোতলে বিজ্ঞাপন দিয়ে তারা প্রচার করছে। এটা আপত্তিজনক। আমরা চাই এ ধরনের ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে। কারণ একটা শিশু দোকানে গিয়ে বলছে ‘আমাকে একটা প্যারা দেন’। ‘একটা মাথা নষ্ট দেন'। এটার তো নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট হচ্ছে। তাই এটার ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এ কারণেই রিট আবেদন করা হয়েছে।"
No comments