থামছে না রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
কোনো মতেই থামছে না রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রবেশ। রাখাইন রাজ্যে থেকে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের টেকনাফে গেলো সাত দিনে প্রায় দেড় হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত গত এক সপ্তাহে টেকনাফের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে ৪০৫ পরিবারের ১৪৫৭ জন রোহিঙ্গা শিশু, নারী ও পুরুষ সাবরাং ইউনিয়নের হারিয়াখালী ত্রাণকেন্দ্রে আসে।
অনুপ্রবেশকারী আমিনা বেগম (৫০) নামে এক রোহিঙ্গা শরণার্থী বলেন, যেসব রোহিঙ্গা সে দেশে রয়ে গেছে তাদের দেশ ছাড়ার জন্য হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে। সেখানে এখনও নির্যাতন থামেনি।
তিনি আরো জানান, তার বাড়ি বুশিডং বাঘগুনা পাড়া গ্রামে। তাদের তিন একর জমি ছিল। সেই জমিতে ধান ও পানের বরজ করে সুখের সংসার চলতো।
কিন্তু সে সুখের দিন এখন মুত্যুর দরজায় কাছাকাছি এসে পৌঁছেছে। সেনারা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে ঘর থেকে বের হতে দিচ্ছে না। কেউ খাবারের সন্ধানে বের হলে তাদের হত্যা করছে। অবরুদ্ধ করে রাখায় তাদের মজুদ খাবার শেষ হয়ে যায়।
এ পরিস্থিতিতে তারা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের পর্যাপ্ত ত্রাণ ও খাবার দেয়া হচ্ছে জানতে পারে। টেকনাফের সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।
বাংলাদেশে সেনাবাহিনীর সাবরাং হারিয়াখালী ত্রাণকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করা জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও টেকনাফ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, গেলো ৭ দিনে নাফ নদী পেরিয়ে ও বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে নতুন করে প্রায় ১ হাজার ৫০০ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহিদ হোসেন ছিদ্দিক বলেন, গেলো ৭ দিনে প্রায় দেড় হাজারের মতো রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। অনুপ্রবেশকারী প্রতিটি পরিবারকে চাল, ডাল, সুজি, চিনি, তেল, লবণের একটি করে বস্তা দিয়ে গাড়ি করে টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে পাঠানো হয়েছে। এখনও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে।
অনুপ্রবেশকারী আমিনা বেগম (৫০) নামে এক রোহিঙ্গা শরণার্থী বলেন, যেসব রোহিঙ্গা সে দেশে রয়ে গেছে তাদের দেশ ছাড়ার জন্য হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে। সেখানে এখনও নির্যাতন থামেনি।
তিনি আরো জানান, তার বাড়ি বুশিডং বাঘগুনা পাড়া গ্রামে। তাদের তিন একর জমি ছিল। সেই জমিতে ধান ও পানের বরজ করে সুখের সংসার চলতো।
কিন্তু সে সুখের দিন এখন মুত্যুর দরজায় কাছাকাছি এসে পৌঁছেছে। সেনারা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে ঘর থেকে বের হতে দিচ্ছে না। কেউ খাবারের সন্ধানে বের হলে তাদের হত্যা করছে। অবরুদ্ধ করে রাখায় তাদের মজুদ খাবার শেষ হয়ে যায়।
এ পরিস্থিতিতে তারা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের পর্যাপ্ত ত্রাণ ও খাবার দেয়া হচ্ছে জানতে পারে। টেকনাফের সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।
বাংলাদেশে সেনাবাহিনীর সাবরাং হারিয়াখালী ত্রাণকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করা জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও টেকনাফ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, গেলো ৭ দিনে নাফ নদী পেরিয়ে ও বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে নতুন করে প্রায় ১ হাজার ৫০০ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহিদ হোসেন ছিদ্দিক বলেন, গেলো ৭ দিনে প্রায় দেড় হাজারের মতো রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। অনুপ্রবেশকারী প্রতিটি পরিবারকে চাল, ডাল, সুজি, চিনি, তেল, লবণের একটি করে বস্তা দিয়ে গাড়ি করে টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে পাঠানো হয়েছে। এখনও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে।
No comments